বাংলাদেশের দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানি খাত কোনটি? [আগস্ট,২০২৫]
A
তৈরী পোশাক শিল্প
B
চামড়াজাত পণ্য
C
কৃষি পণ্য
D
পাটজাত পণ্য
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের মধ্যে পোশাক শিল্প শীর্ষে থাকলেও চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য খাতও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে এবং সম্প্রতি উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে।
-
দেশের প্রধান রপ্তানি খাত: পোশাক শিল্প
-
দ্বিতীয় প্রধান রপ্তানি খাত: চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য
-
গত জুলাই মাসে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য থেকে রপ্তানি আয়: ১২ কোটি ৭৪ লাখ ডলার
-
একই মাসের আগের বছরের রপ্তানি আয় ছিল ৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার
-
এই খাতের রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৯.৫%
-
বাংলাদেশের চামড়াজাত পণ্যের বড় বাজার: যুক্তরাষ্ট্র

0
Updated: 1 day ago
ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে ক্ষুদ্র জাতিসত্তা রয়েছে কয়টি?
Created: 1 week ago
A
৫৫টি
B
৪৮টি
C
৫০টি
D
৪৫টি
বাংলাদেশে জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা ও বিস্তৃতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। বিশেষ করে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে সমৃদ্ধ এলাকা হিসেবে পরিচিত।
-
বাংলাদেশে মোট ৫০টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী রয়েছে।
-
পার্বত্য চট্টগ্রামে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
-
এখানে ১৩টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করে।
-
সংখ্যার বিচারে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী হলো চাকমা।
-
সংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মারমা।
-
জেলা হিসেবে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সবচেয়ে বেশি বসবাস রাঙামাটি জেলায়।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
জাতিসংঘের দুর্নীতি বিরোধী কনভেনশনের নাম কী?
Created: 3 weeks ago
A
UNCLOS
B
UNCTAD
C
UNCAC
D
CEDAW
দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশন:
-
জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশনের সংক্ষিপ্ত নাম হলো UNCAC।
-
এর পূর্ণরূপ United Nations Convention against Corruption।
-
এটি ২০০৩ সালের ৩১ অক্টোবর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত হয় এবং ২০০৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর কার্যকর হয়।
-
ইউএনসিএসি (UNCAC)-এর মূল লক্ষ্য হলো বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি হ্রাস করা, যা জাতীয় সীমান্ত অতিক্রম করেও সংঘটিত হতে পারে।
সূত্র: জাতিসংঘ ওয়েবসাইট।

0
Updated: 3 weeks ago
পাঙন সম্প্রদায় কোন নৃগোষ্ঠীর শাখা?
Created: 1 week ago
A
চাকমা
B
মণিপুরী
C
গারো
D
তঞ্চঙ্গ্যা
পাঙনরা মণিপুরী নৃগোষ্ঠীর একটি স্বতন্ত্র শাখা, যারা ধর্ম ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে মণিপুরী সমাজের অংশ হলেও তাদের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য বহন করে।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
পাঙন সম্প্রদায় মূলত মণিপুরী নৃগোষ্ঠীর একটি শাখা।
-
মণিপুরের রাজা চৌরজিৎ সিংহের সময় (১৮১৯-১৮২৫) সংঘটিত বার্মা-মণিপুর যুদ্ধের পর মণিপুরী জনগণের একটি অংশ ভারত ও বাংলাদেশে আশ্রয় নেন।
-
বাংলাদেশে আগত মণিপুরীরা প্রধানত তিনটি শাখায় বিভক্ত:
১. বিষ্ণুপ্রিয়া
২. মৈতৈ
৩. পাঙন -
পাঙনরা আর্য বংশভুক্ত, মৈতৈ ভাষায় কথা বলে এবং ইসলাম ধর্ম অনুসরণ করে।
-
ভাষাগত পরিচিতি মৈতৈদের সঙ্গে মিললেও ধর্মীয় পরিচয় আলাদা, ফলে পাঙনরা আলাদা একটি সম্প্রদায় হিসেবে চিহ্নিত।
-
মূলত ধর্মীয়ভাবে মুসলিম হলেও, তারা মণিপুরী সমাজের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে বিবেচিত।

0
Updated: 1 week ago