অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, চরম দারিদ্র্যের হার কত?
A
৫.৭%
B
৬.৫%
C
৪.৫%
D
৫.৬%
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকের বিশ্লেষণ অনুযায়ী দেশটি ধীরে হলেও স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধি ও উন্নতির দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
-
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ১.৩৩%
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১,১৭১ জন প্রতি বর্গকিমি
-
রপ্তানি আয়: ৪০,৮৭৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
-
সাক্ষরতার হার: ৭৭.৯%
-
জিডিপি'র (উৎপাদন মূল্য) প্রবৃদ্ধির হার: ৪.২২%
-
চরম দারিদ্র্যের হার: ৫.৬%
0
Updated: 1 month ago
লর্ড ব্রাইসের মতে, নিচের কোনটি মানুষের আইন মেনে চলার কারণ নয়?
Created: 2 months ago
A
নির্লিপ্ততা
B
শ্রদ্ধা
C
সহানুভূতি
D
অভ্যাস
-
লর্ড ব্রাইস মানুষের আইন মান্য করার পেছনে পাঁচটি কারণ উল্লেখ করেছেন: নির্লিপ্ততা, শ্রদ্ধা, সহানুভূতি, শাস্তির ভয় এবং যৌক্তিকতার উপলব্ধি। এর মধ্যে ‘অভ্যাস’ অন্তর্ভুক্ত নয়।
আইন মান্য করার কারণ:
-
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য আইন মান্য করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
-
প্রতিটি আইনে কিছু নির্দেশনা থাকে এবং তা অমান্য করলে শাস্তির বিধান থাকে।
-
আইন মান্য করার বিভিন্ন কারণের মধ্যে একটি হলো আইনের উপযোগিতা।
লর্ড ব্রাইস আইন মান্য করার কারণগুলোকে পাঁচ ভাগে বিভক্ত করেছেন:
১. যৌক্তিকতার উপলব্ধি
২. অপরের প্রতি শ্রদ্ধা
৩. নির্লিপ্ততা
৪. সহানুভূতি
৫. শাস্তির ভয়
উৎস: পৌরনীতি ও সুশাসন প্রথম পত্র, এইচ এস সি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 2 months ago
সংবিধানের কোন সংশোধনীতে "রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম" সংযোজিত হয়?
Created: 1 month ago
A
দ্বিতীয় সংশোধনী
B
চতুর্থ সংশোধনী
C
অষ্টম সংশোধনী
D
দশম সংশোধনী
অষ্টম সংশোধনী সংসদে ১১ মে ১৯৮৮ তারিখে উত্থাপিত হয়, উত্থাপনকারী ছিলেন সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ। সংসদে এটি গৃহীত হয় ৭ জুন ১৯৮৮ এবং রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভ করে ৯ জুন ১৯৮৮ তারিখে।
মূল বিষয়বস্তু:
-
ইসলাম ধর্মকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ঘোষণা।
-
হাইকোর্ট বিভাগের ছয়টি বেঞ্চ যথাক্রমে বরিশাল, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, যশোর, রংপুর ও সিলেট এ স্থাপন।
-
বাংলাদেশের নাগরিকরা রাষ্ট্রপতির অনুমতি সাপেক্ষে বিদেশ থেকে কোনো উপাধি গ্রহণ করতে পারবে।
-
রাজধানীর নামের ইংরেজি বানান Dacca এর পরিবর্তে Dhaka, এবং বাংলা ভাষার ইংরেজি নাম Bengali এর পরিবর্তে Bangla গৃহীত হয়।
প্রসঙ্গ:
-
হাইকোর্ট বিভাগের বেঞ্চ স্থাপনের বিষয়ে দুটি নাগরিক রীট পিটিশন দায়ের করেন—আনোয়ার হোসেন চৌধুরী ও জালাল উদ্দিন।
-
তাদের রীট পিটিশনের কারণে ঢাকার বাইরে হাইকোর্ট বিভাগের ৬টি স্থায়ী বেঞ্চ স্থগিত হয়। পরবর্তীতে এটি বাতিল করা হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
পাক-বাহিনীর আত্মসমর্পণে অস্থায়ী সরকারের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন কে?
Created: 1 month ago
A
এম. এ. জি. ওসমানী
B
এ .কে. খন্দকার
C
কর্নেল আবু তাহের
D
ব্রিগেডিয়ার মীর শওকত আলী
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে ১৬ ডিসেম্বর একটি ইতিহাসচিহ্নিত দিন, যখন পাকিস্তানি বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতার পথে নিশ্চিত অগ্রগতি অর্জন করে।
-
সময়: ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর।
-
স্থান: ঢাকার রেসকোর্স ময়দান (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)।
-
পাকিস্তান ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী আত্মসমর্পণ করেন।
-
আত্মসমর্পণকালে পাকিস্তানি বাহিনী ৯৩ হাজার সৈন্য ও অস্ত্র-শস্ত্রসহ ভারতীয় ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার নিকট সমর্পিত হয়।
-
নিয়াজী পাকিস্তান সরকার ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে যৌথ কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করেন।
-
বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ. কে. খন্দকার।
0
Updated: 1 month ago