কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষ গ্রন্থ ২০২৪ অনুযায়ী, তুলা উৎপাদনে শীর্ষ জেলা কোনটি?
A
খুলনা
B
কুষ্টিয়া
C
ঝিনাইদহ
D
দিনাজপুর
উত্তরের বিবরণ
কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষ গ্রন্থ ২০২৪ অনুযায়ী বিভিন্ন ফসলের উৎপাদনে দেশের শীর্ষ জেলা ও বিভাগের তথ্য নিম্নরূপ।
-
তামাক উৎপাদনে শীর্ষ জেলা: কুষ্টিয়া
-
তামাক উৎপাদনে শীর্ষ বিভাগ: খুলনা
-
চা উৎপাদনে শীর্ষ জেলা: মৌলভীবাজার
-
ভুট্টা উৎপাদনে শীর্ষ জেলা: দিনাজপুর
-
তুলা উৎপাদনে শীর্ষ জেলা: ঝিনাইদহ
-
পাট উৎপাদনে শীর্ষ জেলা: ফরিদপুর

0
Updated: 1 day ago
A World of Three Zeros. বইয়ের লেখক কে?
Created: 1 week ago
A
ড. মুহাম্মদ ইউনুস
B
জামাল নজরুল ইসলাম
C
অমর্ত্য সেন
D
ফজলুর রহমান খান
ড. মুহাম্মদ ইউনুস
-
জন্ম: ১৯৪০, বাথুয়া, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ
-
পেশা: ব্যাংকার, অর্থনীতিবিদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক
-
প্রধান অবদান:
-
ক্ষুদ্রঋণ (Microcredit) এবং 'সামাজিক ব্যবসা' ধারণার প্রবর্তক
-
গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা
-
-
পুরস্কার ও সম্মাননা:
-
২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার (মুহাম্মদ ইউনুস ও গ্রামীণ ব্যাংক)
-
বিশ্ব খাদ্য পুরস্কার
-
দক্ষিণ এশিয়ার নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রাপ্ত দ্বিতীয় ব্যক্তি
-
-
আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ:
-
দারিদ্র্যহীন বিশ্বের অভিমুখে (Banker to the Poor)
-
-
অন্যান্য রচিত বই:
-
A World of Three Zeros
-
Creating a World of Unlimited Potential
-
Without Poverty
-
Super Happiness
-

0
Updated: 1 week ago
সংবিধানের ১০০নং অনুচ্ছেদ অনুসারে, রাজধানী ছাড়া অন্য কোথাও হাইকোর্ট বিভাগের অধিবেশন আয়োজন করতে হলে কার অনুমতি প্রয়োজন?
Created: 1 week ago
A
প্রধানমন্ত্রীর
B
আইনমন্ত্রীর
C
রাষ্ট্রপতির
D
স্পিকারের
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৭২ সালের ১৮ ডিসেম্বর।
-
সংবিধান অনুযায়ী: ষষ্ঠ ভাগে সুপ্রীম কোর্টের এখতিয়ার বর্ণিত।
-
অনুচ্ছেদ ৯৪(১): সুপ্রীম কোর্ট গঠিত হবে দুই বিভাগে – আপিল বিভাগ এবং হাইকোর্ট বিভাগ।
-
উভয় বিভাগের পৃথক এখতিয়ার রয়েছে।
-
-
স্থায়ী আসন: রাজধানী ঢাকা (অনুচ্ছেদ ১০০)।
-
প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতির অনুমোদন পেলে অন্য স্থানেও হাইকোর্ট বিভাগের অধিবেশন আয়োজন করতে পারেন।
-
-
উৎস: সংবিধান ও সংসদ কর্তৃক পাশকৃত সাধারণ আইন।
-
স্মরণ: ২০১৭ সাল থেকে ১৮ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্ট দিবস পালিত।

0
Updated: 1 week ago
মুক্তিযুদ্ধে 'কাদেরিয়া বাহিনী'র প্রতিষ্ঠাতা কাদের সিদ্দিকী কোন এলাকায় সবচেয়ে কার্যকর গেরিলা কার্যক্রম পরিচালনা করেন?
Created: 6 days ago
A
ময়মনসিংহের ত্রিশাল ও ভালুকা এলাকায়
B
টাঙ্গাইলের কালিহাতী ও মধুপুর এলাকায়
C
গাজীপুরের শ্রীপুর ও কাপাসিয়া এলাকায়
D
মাগুরার শ্রীপুর ও বেলনগর এলাকায়
মুক্তিযুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনী টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী ও মধুপুর অঞ্চলে অত্যন্ত সফল গেরিলা কার্যক্রম পরিচালনা করে পাকিস্তানি সেনাদের ব্যাপক ক্ষতিসাধন করেছিল।
মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইল ও কাদেরিয়া বাহিনী:
-
১৯৭১ সালে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী টাঙ্গাইলে তার নিজস্ব বাহিনী নিয়ে অভিযান পরিচালনা করেন।
-
বাহিনীর নাম ছিল কাদেরিয়া বাহিনী।
-
টাঙ্গাইলের বিভিন্ন এলাকায় এই বাহিনী পাকবাহিনীর সঙ্গে কৃতিত্বপূর্ণ লড়াই করে।
-
২৮ মার্চ ভূয়াপুর কলেজের শহীদ মিনারের পাদদেশে ‘ভূঞাপুর সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ’-এর সভায় বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়।
-
৩ এপ্রিল মির্জাপুর উপজেলার গোড়ান সাটিয়াচরায় পাকসেনাদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের লড়াইয়ে বেশ কয়েকজন পাকসেনা নিহত হয় এবং ৩৩ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন।
-
এপ্রিল মাসে কাদের সিদ্দিকীর বাহিনী গোপালপুর থানা আক্রমণ করে অস্ত্র ও গোলাবারুদ দখল করে এবং থানাটি জ্বালিয়ে দেয়।
-
টাঙ্গাইল জেলার ৪টি স্থানে (নাগরপুর, মির্জাপুর, গোপালপুর ও ভূয়াপুর) গণকবর এবং ২টি স্থানে (মির্জাপুর ও গোপালপুর) বধ্যভূমির সন্ধান পাওয়া গেছে।
-
জেলায় ৩টি স্মৃতিসৌধ (টাঙ্গাইল সদর, ভূয়াপুর ও বাসাইল), ২টি স্মৃতিস্তম্ভ (সখীপুর ও গোপালপুর) এবং ১টি স্মৃতিফলক (ঘাটাইল উপজেলার মাকরাই কুমারপাড়া) স্থাপন করা হয়েছে।
আঞ্চলিক বাহিনী:
-
সেক্টর এলাকার বাইরে আঞ্চলিক পর্যায়ে গঠিত গুরুত্বপূর্ণ বাহিনীসমূহ:
-
কাদেরিয়া বাহিনী (টাঙ্গাইল)
-
আফসার ব্যাটালিয়ন (ভালুকা, ময়মনসিংহ)
-
বাতেন বাহিনী (টাঙ্গাইল)
-
হেমায়েত বাহিনী (গোপালগঞ্জ, বরিশাল)
-
হালিম বাহিনী (মানিকগঞ্জ)
-
আকবর বাহিনী (মাগুরা)
-
লতিফ মীর্জা বাহিনী (সিরাজগঞ্জ, পাবনা)
-
জিয়া বাহিনী (সুন্দরবন)
-

0
Updated: 1 day ago