বাংলাদেশে মূল্য সংযোজন কর চালু হয় কবে থেকে?
A
২ জুলাই, ১৯৯৫ সালে
B
১ জুলাই, ১৯৯১ সালে
C
৩০ জুন, ১৯৯৬ সালে
D
৫ মার্চ, ১৯৯৭ সালে
উত্তরের বিবরণ
মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট হলো এমন এক ধরনের পরোক্ষ কর, যা কোনো পণ্য বা সেবার উৎপাদন ও বণ্টনের প্রতিটি ধাপে সংযোজিত মূল্যের ওপর আরোপ করা হয়।
-
এটি একটি পরোক্ষ কর, যা বাংলাদেশে চালু হয় ১ জুলাই ১৯৯১ সালে
-
সকল পণ্য ও সেবার ওপর ১৫% মূল্য সংযোজন কর আরোপিত হয়
-
আমদানি ও সরবরাহের ক্ষেত্রেও ১৫% ভ্যাট কার্যকর থাকে
-
কোনো পণ্য বা সেবার সর্বশেষ ভোক্তাই মূলত ভ্যাট প্রদানকারী
-
রপ্তানির ক্ষেত্রে ভ্যাট ০% নির্ধারিত, যাতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা বজায় থাকে

0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশ সরকারের অর্থবছরের সময়কাল-
Created: 1 day ago
A
জুন-জুলাই
B
জুলাই-জুন
C
জানুয়ারি- ডিসেম্বর
D
মার্চ- ফেব্রুয়ারি
বাংলাদেশের বাজেট ব্যবস্থাপনা নির্দিষ্ট অর্থবছরকে কেন্দ্র করে পরিচালিত হয় এবং এটি ঘাটতি বাজেট হিসেবে পরিচিত।
-
বাংলাদেশের আর্থিক বছর জুলাই থেকে জুন পর্যন্ত স্থায়ী হয়
-
অর্থবছর শুরু হয় ১ জুলাই থেকে
-
বাংলাদেশের বাজেট সবসময়ই ঘাটতি বাজেট
-
জাতীয় সংসদে বাজেট অর্থমন্ত্রী পেশ করেন
-
বাজেট কার্যকর হয় ১ জুলাই থেকে
-
১৯৭২ সালের ৩০ জুন জাতীয় সংসদে প্রথম বাজেট উপস্থাপন করা হয়
-
এই বাজেটটি ছিল ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরের জন্য, যা যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের প্রথম বাজেট

0
Updated: 1 day ago
সংবিধানের খসড়া প্রণয়নের জন্য কত সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়?
Created: 1 week ago
A
৩৫ জন
B
৩৬ জন
C
৩৪ জন
D
৩৮ জন
বাংলাদেশের সংবিধান (১৯৭২) প্রণয়ন সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
প্রকল্প আরম্ভ: ১৯৭২ সালের ১১ এপ্রিল, গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনের দ্বিতীয় দিনে সংবিধান প্রণয়ন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।
-
প্রণয়ন কমিটি: ১১ এপ্রিল, ড. কামাল হোসেনকে আহ্বায়ক করে ৩৪ সদস্যবিশিষ্ট খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠন করা হয়।
-
প্রথম বৈঠক: কমিটির প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় ১৭ এপ্রিল।
-
খসড়া উত্থাপন: দীর্ঘ আলোচনার পর ১২ অক্টোবর ১৯৭২ সালে সংবিধানের খসড়া গণপরিষদে উত্থাপন করা হয়।
-
গৃহীত: ৪ নভেম্বর ১৯৭২ সালে গণপরিষদে আনুষ্ঠানিকভাবে সংবিধান গৃহীত হয়।
-
কার্যকর: ঐতিহাসিকভাবে সংবিধান কার্যকর হয় ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (বিজয় দিবস)।
-
বিরোধী দলের অংশগ্রহণ: প্রণয়ন কমিটির একমাত্র বিরোধীদলীয় সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত খসড়ায় স্বাক্ষর করেননি।

0
Updated: 1 week ago
প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনের দিক দিয়ে কোনটি বাংলাদেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ রাজ্য ছিল?
Created: 1 week ago
A
বঙ্গ
B
সমতট
C
চন্দ্রদ্বীপ
D
পুণ্ড্র
পুণ্ড্র জনপদ ছিল পূর্বাঞ্চলের অন্যতম প্রাচীন জনপদ এবং ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। প্রাচীন মহাস্থান ব্রাহ্মী লিপিতে উল্লিখিত পুদনগল বা পুণ্ড্র নগর ও বর্তমান বগুড়া শহরের অবস্থান প্রমাণ করে এই জনপদটির অস্তিত্ব। সময়ের সাথে এটি দুটি ভিন্ন নামে পরিচিতি পায়; প্রাচীনকালে পুণ্ড্রবর্ধন এবং মধ্যযুগে বরেন্দ্র বা বরীন্দ্র।
-
পুণ্ড্র জনপদ বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অবস্থানভূমিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল।
-
প্রাচীন পুণ্ড্র রাজ্যের রাজধানী ছিল পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর, যা বর্তমানে মহাস্থানগড় নামে পরিচিত।
-
পুণ্ড্রনগর বর্তমান বগুড়া শহরের কাছাকাছি করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত।
-
সম্ভবত মৌর্য সম্রাট অশোকের রাজত্বকালে (খ্রি.পূ. ২৭৩-২৩২ অব্দ) প্রাচীন পুণ্ড্র রাজ্য স্বাধীনতা হারায়।
-
গুপ্ত যুগে (৪র্থ-৬ষ্ঠ শতকে) পুণ্ড্র নগর ছিল গুপ্তদের প্রাদেশিক রাজধানী।
-
প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনের দিক দিয়ে পুণ্ড্র জনপদ বাংলাদেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ রাজ্য হিসেবে বিবেচিত।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago