(প্রশ্নটি তৎকালীন সাম্প্রতিক ছিলো) সদ্য ঘোষিত তিতাস উপজেলা কোন জেলায় অবস্থিত?
A
নোয়াখালী
B
কুমিল্লা
C
রংপুর
D
সিলেট
উত্তরের বিবরণ
তিতাস উপজেলা ২০০৪ সালে কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন বিভাজনের মাধ্যমে গঠিত হয়। এ উপজেলার নামটি এসেছে এখানকার ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ — তিতাস নদীর নাম অনুসারে, যা অঞ্চলটির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত।
উপজেলাটির আয়তন ১০৭.১৯ বর্গ কিলোমিটার। ভৌগোলিক দিক থেকে এটি ঢাকা থেকে প্রায় ৫৫ কিলোমিটার এবং কুমিল্লা সদর থেকে ৫৮ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। তিতাস উপজেলা ২৩°৪০′ উত্তর অক্ষাংশে অবস্থান করছে।
এটির চারপাশে ঘিরে রয়েছে হোমনা, দাউদকান্দি, মুরাদনগর ও মেঘনা উপজেলা, যা একে একটি কেন্দ্রীয় অবস্থান দিয়েছে।
তথ্যসূত্র: তিতাস উপজেলা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
0
Updated: 3 months ago
সম্প্রতি কোন উপজেলাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড (Degraded Air Shed)’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে?
Created: 1 month ago
A
কেরানীগঞ্জ
B
নবাবগঞ্জ
C
ধামরাই
D
সাভার
ডিগ্রেডেড এয়ারশেড
-
ঘোষণা: বায়ুদূষণ গুরুতর হওয়ায় সরকার ঢাকা জেলার সাভার উপজেলাকে ডিগ্রেডেড এয়ারশেড ঘোষণা করেছে।
-
কার্যকর সময়: সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে সাভারের সব ইটভাটায় উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ।
-
পরিপত্র: ১৭ আগস্ট ২০২৫ তারিখে পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান এ বিষয়ে নির্দেশনা জারি করেন।
-
কারণ:
-
সাভারের বায়ুমানের বার্ষিক গড় জাতীয় মানমাত্রার প্রায় তিনগুণ।
-
শুষ্ক মৌসুমে উত্তর-পশ্চিম ও উত্তর-পূর্ব দিকের বায়ু দূষণকে ঢাকায় নিয়ে আসে → রাজধানীতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি।
-
-
নিষেধাজ্ঞা:
-
টানেল ও হাইব্রিড হফম্যান কিলন ছাড়া অন্য সব ধরনের ইটভাটায় ইট পোড়ানো বন্ধ।
-
উন্মুক্ত স্থানে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো নিষিদ্ধ।
-
নতুন দূষণকারী শিল্পকারখানা স্থাপনে পরিবেশ ছাড়পত্র দেওয়া যাবে না।
-
ডিগ্রেডেড এয়ারশেড কী?
-
কোনো এলাকায় বায়ুদূষণের মাত্রা নিয়মিতভাবে জাতীয় মান অতিক্রম করলে সেটিকে ডিগ্রেডেড এয়ারশেড ঘোষণা করা হয়।
-
ঘোষণার পর এলাকায় বিশেষ পরিবেশ আইন কার্যকর হয়।
-
শিল্পকারখানায় পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি বাধ্যতামূলক করা হয়।
তথ্যসূত্র: জাতীয় পত্রিকার প্রতিবেদন।
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের নিচের কোন প্রতিষ্ঠানটি স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত?
Created: 1 month ago
A
উপজেলা পরিষদ
B
জাতীয় সংসদ
C
জেলা প্রশাসন
D
উপজেলা প্রশাসন
স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন (Local Self-Government) – বাংলাদেশ
১. সংজ্ঞা
স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন হলো নির্দিষ্ট এলাকার জনগণের স্বশাসন, যা সংশ্লিষ্ট এলাকার নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
-
প্রতিনিধিরা তাঁদের কার্যাবলীর জন্য জনগণের নিকট দায়ী থাকেন।
২. প্রধান বৈশিষ্ট্য
-
আইনগত ভিত্তি: কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আইনগত অনুমোদন।
-
নির্বাচিত সংস্থা: প্রতিনিধিরা নির্বাচনের মাধ্যমে দায়িত্বে আসেন।
-
জনগণের অংশগ্রহণ: সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ।
-
তহবিল সংগ্রহের ক্ষমতা: কর বা অন্য উৎসের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহের ক্ষমতা।
-
পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন: স্থানীয় উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা।
-
স্বাধীনতা: কেন্দ্রীয় বা বিভাগীয় প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণমুক্ত থেকে স্বাধীনভাবে কার্য সম্পাদন।
৩. গুরুত্ব
-
এটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থা বা সরকার পরিচালনার পরিশীলিত রূপ।
৪. বাংলাদেশের স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানসমূহ
-
ইউনিয়ন পরিষদ
-
উপজেলা পরিষদ
-
জেলা পরিষদ
-
পৌরসভা
-
সিটি কর্পোরেশন
-
পার্বত্য জেলা পরিষদ
0
Updated: 1 month ago