Gulf Cooperation Council (GCC)-এর সদস্যরাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত নয়-
A
কাতার
B
ইরাক
C
বাহরাইন
D
ওমান
উত্তরের বিবরণ
Gulf Cooperation Council (GCC) হলো একটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক জোট, যা পারস্য উপসাগর তীরবর্তী আরব উপদ্বীপের দেশগুলো নিয়ে গঠিত। এটি সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক দৃঢ় করার পাশাপাশি সহযোগিতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে।
-
প্রতিষ্ঠার সময়: ১৯৮১ সালের মে মাস।
-
সদরদপ্তর: রিয়াদ, সৌদি আরব।
-
লক্ষ্য: সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক দৃঢ়করণ এবং সহযোগিতা বৃদ্ধি।
-
সদস্য দেশসমূহ (৬টি):
-
সৌদি আরব
-
সংযুক্ত আরব আমিরাত
-
কাতার
-
কুয়েত
-
বাহরাইন
-
ওমান
-
0
Updated: 1 month ago
CAMELS মডেল মূলত কোন খাতের মূল্যায়নে ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
Capital Adequacy
B
Cash Flow
C
Current Ratio
D
Collateral Value
CAMELS সম্পর্কিত তথ্য নিম্নরূপ:
CAMELS ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আর্থিক স্বাস্থ্য ও ঝুঁকি মূল্যায়নের একটি পদ্ধতি। এতে ছয়টি মানদণ্ড বিবেচনা করা হয়।
-
Capital Adequacy (মূলধনের পর্যাপ্ততা): কোনো ব্যাংকের কাছে যথেষ্ট মূলধন আছে কিনা তা বোঝায়, যা দিয়ে তারা আর্থিক ক্ষতি, ঋণ খেলাপি বা বাজার ঝুঁকির মতো পরিস্থিতি সামাল দিতে পারবে। মূলধন যত বেশি মজবুত হবে, ব্যাংক তত বেশি নিরাপদ ও স্থিতিশীল থাকবে। এই মূল্যায়ন ব্যাংকের দীর্ঘমেয়াদি টিকে থাকা এবং গ্রাহকের আমানতের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সহায়তা করে।
-
Asset Quality (সম্পদের মান): ব্যাংকের সম্পদ বা ঋণের মান।
-
Management Quality (ব্যবস্থাপনার মান): ব্যাংকের পরিচালন দক্ষতা ও নীতি।
-
Earnings (আয়): ব্যাংকের আয় এবং লাভজনকতা।
-
Liquidity (তরলতা): ব্যাংকের অর্থ বা নগদ প্রবাহের সহজলভ্যতা।
-
Sensitivity to Market Risk (বাজার ঝুঁকির প্রতি সংবেদনশীলতা): ব্যাংকের বাজার ঝুঁকির প্রতি প্রতিক্রিয়া বা সংবেদনশীলতা।
CAMELS এর পূর্ণরূপ:
C = Capital Adequacy
A = Asset Quality
M = Management Quality
E = Earnings
L = Liquidity
S = Sensitivity to Market Risk
0
Updated: 1 month ago
উদ্বায়ী পদার্থ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
আয়রন
B
নিকোটিন
C
আয়োডিন
D
গ্লিসারিন
পদার্থের অবস্থা:
-
পদার্থের ভৌত অবস্থা বলতে বোঝায় পদার্থের সংযুক্তি অপরিবর্তিত রেখে তার বিভিন্ন রূপের প্রকাশ।
-
ভৌত অবস্থার অন্তর্ভুক্ত বৈশিষ্ট্যগুলো হলো: ঘনত্ব, স্থায়ীত্ব, স্ফুটনাঙ্ক, দ্রাব্যতা, চৌম্বক ধর্ম এবং আলোর সাথে প্রতিক্রিয়া।
-
পদার্থ সাধারণত কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় অবস্থায় বিদ্যমান থাকে।
-
তাপমাত্রার পরিবর্তনে পদার্থের ভৌত অবস্থার পরিবর্তন ঘটে।
অবস্থার পরিবর্তনের উদাহরণ:
-
কঠিন বরফকে তাপ দিলে → তরল পানি।
-
পানি তাপ দিলে → গ্যাসীয় বাষ্প।
-
জলীয় বাষ্প ঠান্ডা করলে → তরল পানি।
-
তরল পানি ঠান্ডা করলে → কঠিন বরফ।
উদ্বায়ী পদার্থ:
-
কিছু কঠিন পদার্থ যেমন কর্পূর, আয়োডিন, নিশাদল তাপ দিলে সরাসরি কঠিন থেকে গ্যাসীয় অবস্থায় রূপান্তরিত হয়।
-
আবার শীতল করলে গ্যাসীয় অবস্থা থেকে তরল হয়ে সরাসরি কঠিন অবস্থায় পৌঁছায়।
-
এ ধরনের পদার্থকে উদ্বায়ী পদার্থ বলে।
যা উদ্বায়ী নয়:
-
আয়রন (লোহা): ধাতু, উদ্বায়ী নয়।
-
নিকোটিন: জৈব যৌগ, উদ্বায়ী নয়।
-
গ্লিসারিন: তরল পদার্থ, উদ্বায়ী নয়।
0
Updated: 1 month ago
According to the Global Terrorism Index 2025, which country is most at risk from terrorism?
Created: 2 months ago
A
Afghanistan
B
Burkina Faso
C
Somalia
D
Syria
0
Updated: 2 months ago