Gulf Cooperation Council (GCC)-এর সদস্যরাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত নয়-
A
কাতার
B
ইরাক
C
বাহরাইন
D
ওমান
উত্তরের বিবরণ
Gulf Cooperation Council (GCC) হলো একটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক জোট, যা পারস্য উপসাগর তীরবর্তী আরব উপদ্বীপের দেশগুলো নিয়ে গঠিত। এটি সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক দৃঢ় করার পাশাপাশি সহযোগিতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে।
-
প্রতিষ্ঠার সময়: ১৯৮১ সালের মে মাস।
-
সদরদপ্তর: রিয়াদ, সৌদি আরব।
-
লক্ষ্য: সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক দৃঢ়করণ এবং সহযোগিতা বৃদ্ধি।
-
সদস্য দেশসমূহ (৬টি):
-
সৌদি আরব
-
সংযুক্ত আরব আমিরাত
-
কাতার
-
কুয়েত
-
বাহরাইন
-
ওমান
-

0
Updated: 18 hours ago
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল কোন দেশ ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা?
Created: 2 days ago
A
যুক্তরাজ্য
B
সুইডেন
C
যুক্তরাষ্ট্র
D
জার্মানি
Transparency International (TI) হল একটি জার্মান ভিত্তিক আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা, যা ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন পিটার ইজেন এবং সদর দপ্তর বার্লিন, জার্মানিতে অবস্থিত।
-
সংস্থার নাম: Transparency International (TI)
-
প্রতিষ্ঠিত: ১৯৯৩
-
প্রতিষ্ঠাতা: পিটার ইজেন
-
সদর দপ্তর: বার্লিন, জার্মানি
-
কার্যক্রম: প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী দুর্নীতি ধারণা সূচক (CPI) প্রকাশ করা
সূত্র:

0
Updated: 2 days ago
"ই-৮" কি?
Created: 4 days ago
A
৮ টি দরিদ্র দেশ
B
৮টি ধনী দেশ
C
৮টি পরিবেশ দূষণকারী দেশ
D
৮টি শিল্পোন্নত দেশ
E-8 হলো পরিবেশ দূষণকারী আটটি দেশের একটি আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী, যা পরিবেশ রক্ষা ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের লক্ষ্যে কাজ করে।
-
উদ্দেশ্য: বিশ্বব্যাপী পরিবেশ রক্ষা, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং দূষণ কমানো।
-
কার্যক্রম: পরিবেশ দূষণকারীদের জন্য বিভিন্ন আইন প্রণয়ন ও নীতি প্রবর্তন।
-
বিশ্বে অবদান: এই দেশগুলো বিশ্বের সর্বাধিক কার্বন ও গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের জন্য দায়ী।
-
E-8 ভুক্ত দেশসমূহ:
-
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
-
ইউরোপীয় ইউনিয়ন
-
জাপান
-
রাশিয়া
-
চীন
-
ভারত
-
ব্রাজিল
-
দক্ষিণ আফ্রিকা
-
অন্য গোষ্ঠীসমূহের তুলনা:
-
G-7: শিল্পোন্নত সাতটি দেশের জোট।
-
D-8: উন্নয়নশীল আটটি দেশের জোট।

0
Updated: 1 day ago
উদ্বায়ী পদার্থ কোনটি?
Created: 2 days ago
A
আয়রন
B
নিকোটিন
C
আয়োডিন
D
গ্লিসারিন
পদার্থের অবস্থা:
-
পদার্থের ভৌত অবস্থা বলতে বোঝায় পদার্থের সংযুক্তি অপরিবর্তিত রেখে তার বিভিন্ন রূপের প্রকাশ।
-
ভৌত অবস্থার অন্তর্ভুক্ত বৈশিষ্ট্যগুলো হলো: ঘনত্ব, স্থায়ীত্ব, স্ফুটনাঙ্ক, দ্রাব্যতা, চৌম্বক ধর্ম এবং আলোর সাথে প্রতিক্রিয়া।
-
পদার্থ সাধারণত কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় অবস্থায় বিদ্যমান থাকে।
-
তাপমাত্রার পরিবর্তনে পদার্থের ভৌত অবস্থার পরিবর্তন ঘটে।
অবস্থার পরিবর্তনের উদাহরণ:
-
কঠিন বরফকে তাপ দিলে → তরল পানি।
-
পানি তাপ দিলে → গ্যাসীয় বাষ্প।
-
জলীয় বাষ্প ঠান্ডা করলে → তরল পানি।
-
তরল পানি ঠান্ডা করলে → কঠিন বরফ।
উদ্বায়ী পদার্থ:
-
কিছু কঠিন পদার্থ যেমন কর্পূর, আয়োডিন, নিশাদল তাপ দিলে সরাসরি কঠিন থেকে গ্যাসীয় অবস্থায় রূপান্তরিত হয়।
-
আবার শীতল করলে গ্যাসীয় অবস্থা থেকে তরল হয়ে সরাসরি কঠিন অবস্থায় পৌঁছায়।
-
এ ধরনের পদার্থকে উদ্বায়ী পদার্থ বলে।
যা উদ্বায়ী নয়:
-
আয়রন (লোহা): ধাতু, উদ্বায়ী নয়।
-
নিকোটিন: জৈব যৌগ, উদ্বায়ী নয়।
-
গ্লিসারিন: তরল পদার্থ, উদ্বায়ী নয়।

0
Updated: 2 days ago