হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
A
লন্ডন
B
নিউইয়র্ক
C
বার্লিন
D
জেনেভা
উত্তরের বিবরণ
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (Human Rights Watch) হলো আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত একটি বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা, যা বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের সুরক্ষা ও প্রচারের জন্য গবেষণা ও প্রতিবেদন প্রকাশ করে থাকে। এটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলো নথিভুক্ত করে আন্তর্জাতিক মহলে সচেতনতা সৃষ্টি করে।
-
প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৮ সালে, প্রাথমিক নাম ছিল “হেলসিঙ্কি ওয়াচ”।
-
এটি একটি বেসরকারি সংস্থা, যা মানবাধিকার রক্ষায় কাজ করে।
-
প্রধান কার্যক্রম: মানবাধিকার বিষয়ক গবেষণা, পর্যবেক্ষণ ও লঙ্ঘনের প্রতিবেদন প্রকাশ।
-
সদর দপ্তর অবস্থিত নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্রে।
-
বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন পরিচালক ফেডেরিকো বোরেলও।
0
Updated: 1 month ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম কোন বিভাগে?
Created: 1 month ago
A
রংপুর
B
সিলেট
C
খুলনা
D
বরিশাল
২০২২ সালের জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা এবং জনসংখ্যাগত তথ্য নিম্নরূপ:
-
মোট জনসংখ্যা: ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন।
-
সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা: ঢাকা (১০০৬৭ জন প্রতি বর্গকিমি)
-
সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা: রাঙ্গামাটি (১০৬ জন প্রতি বর্গকিমি)
-
সবচেয়ে বেশি মানুষ বাস করে: ঢাকা বিভাগ (৪৫,৬৪,৪৫,৮৬ জন)
-
সবচেয়ে কম মানুষ বাস করে: বরিশাল বিভাগ (৯,৩২৫,৮২০ জন)
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি: ঢাকা বিভাগ (২,১৫৬ জন প্রতি বর্গকিমি)
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম: বরিশাল বিভাগ (৬৮৮ জন প্রতি বর্গকিমি)
-
সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা থাকা সিটি কর্পোরেশন: ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (৫৯,৯০,৭২৩ জন)
-
সবচেয়ে কম জনসংখ্যা থাকা সিটি কর্পোরেশন: বরিশাল সিটি কর্পোরেশন (৭,০৮,৫৭০ জন)
-
সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যার ঘনত্ব থাকা সিটি কর্পোরেশন: ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (৩৯,৪০৬ জন প্রতি বর্গকিমি)
-
সবচেয়ে কম জনসংখ্যার ঘনত্ব থাকা সিটি কর্পোরেশন: রংপুর সিটি কর্পোরেশন (৩,৪৪৫ জন প্রতি বর্গকিমি)
-
ভাসমান জনসংখ্যার দিক থেকে শীর্ষে: ঢাকা বিভাগ
-
ভাসমান জনসংখ্যার দিক থেকে সর্বনিম্ন: ময়মনসিংহ বিভাগ
0
Updated: 1 month ago
Which of the following is a renewable energy source?
Created: 1 month ago
A
Nuclear energy
B
Natural gas
C
Solar energy
D
Coal
নবায়নযোগ্য শক্তি হলো এমন শক্তি যা বারবার ব্যবহার করা যায় এবং পরিবেশ বান্ধব হওয়ায় এটি গ্রীন শক্তি নামেও পরিচিত।
নবায়নযোগ্য শক্তির প্রধান উৎসগুলো হলো:
-
সৌরশক্তি: সূর্য থেকে প্রাপ্ত শক্তিকে সৌরশক্তি বলা হয়। পৃথিবীতে প্রায় সকল শক্তি কোনো না কোনোভাবে সূর্য থেকে আসে। জীবাশ্ম জ্বালানি যেমন কয়লা, খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস প্রকৃতপক্ষে বহু দিনের সঞ্চিত সৌরশক্তি।
-
জলবিদ্যুৎ: পানি নবায়নযোগ্য শক্তির গুরুত্বপূর্ণ উৎস। পানির স্রোত ও জোয়ার-ভাটার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়। পানির স্রোতে থাকে গতি শক্তি ও বিভব শক্তি, যা জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
বায়ু শক্তি: পৃথিবী পৃষ্ঠের তাপমাত্রার পার্থক্যের কারণে বায়ু প্রবাহিত হয়। বায়ুর গতিশক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তর করা যায়। যে যন্ত্রের মাধ্যমে এটি সম্ভব, তাকে বায়ুকল বলা হয়।
-
বায়োমাস শক্তি: সৌর শক্তি গাছপালার মাধ্যমে সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয় এবং গাছপালার বিভিন্ন অংশে সঞ্চিত থাকে। বায়োমাস থেকে বায়োগ্যাস এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়।
অন্যদিকে, কয়লা, খনিজ তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস এবং নিউক্লিয় শক্তি অনবায়নযোগ্য শক্তির উদাহরণ।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
উপমহাদেশের প্রথম মুসলিম চিকিৎসক কে?
Created: 1 month ago
A
ডা. ফিরোজা বেগম
B
ডা. রওশন আরা
C
ডা. কাজী জোহরা বেগম
D
ডা. কানিজ হাসিনা
উপমহাদেশের প্রথম মুসলিম মহিলা চিকিৎসক সম্পর্কে প্রশ্নটির ভাষায় কিছু ত্রুটি ছিল। সঠিকভাবে প্রশ্ন হওয়া উচিত ছিল: ‘উপমহাদেশের প্রথম মুসলিম মহিলা চিকিৎসক কে?’। যদিও উপমহাদেশের প্রথম মুসলিম চিকিৎসক সম্পর্কিত নির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি, তবে প্রথম মুসলিম মহিলা চিকিৎসক হিসেবে ডা. কাজী জোহরা বেগমকে ধরা হয়।
ডা. কাজী জোহরা বেগম (১৯১২–২০০৭)
-
প্রথম আধুনিক বাঙালি মুসলিম মহিলা চিকিৎসক।
-
জন্ম: ১৯১২ সালের ১৫ অক্টোবর, ভারতের রঞ্জনগাঁও, এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে।
-
পিতা: ডা. কাজী আব্দুস সাত্তার, একজন রাজনীতিক এবং মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার গোপালপুর গ্রামের কাজী পরিবারের সদস্য।
-
শিক্ষাজীবনে একজন মেধাবী ছাত্রী হিসেবে পরিচিত ছিলেন।
0
Updated: 1 month ago