হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
A
লন্ডন
B
নিউইয়র্ক
C
বার্লিন
D
জেনেভা
উত্তরের বিবরণ
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (Human Rights Watch) হলো আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত একটি বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা, যা বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের সুরক্ষা ও প্রচারের জন্য গবেষণা ও প্রতিবেদন প্রকাশ করে থাকে। এটি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলো নথিভুক্ত করে আন্তর্জাতিক মহলে সচেতনতা সৃষ্টি করে।
-
প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৮ সালে, প্রাথমিক নাম ছিল “হেলসিঙ্কি ওয়াচ”।
-
এটি একটি বেসরকারি সংস্থা, যা মানবাধিকার রক্ষায় কাজ করে।
-
প্রধান কার্যক্রম: মানবাধিকার বিষয়ক গবেষণা, পর্যবেক্ষণ ও লঙ্ঘনের প্রতিবেদন প্রকাশ।
-
সদর দপ্তর অবস্থিত নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্রে।
-
বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন পরিচালক ফেডেরিকো বোরেলও।

0
Updated: 18 hours ago
আমদানি ও সরবরাহের ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর -
Created: 3 weeks ago
A
০%
B
৫%
C
১০%
D
১৫%
মূল্য সংযোজন কর:
- মূল্য সংযোজন কর (মূসক) হচ্ছে কোন পণ্য বা সেবার ক্ষেত্রে তার উৎপাদন ও বণ্টনের প্রতিটি পর্যায় শেষে সংযোজিত মূল্যের ওপর শতকরা হারের কর।
- বাংলাদেশে মূল্য সংযোজন কর একটি পরোক্ষ কর।
- ১৯৯০ সনের মধ্য জুনের কিছু আগে মূল্য সংযোজন কর আইন ১৯৯০ (খসড়া) তৈরি করা হয়।
- মূল্য সংযোজন কর চালু হয় ১ জুলাই ১৯৯১ সালে।
- সকল পন্য ও সেবার উপর ১৫% মূল্য সংযোজন কর আরোপ হয়।
- আমদানি ও সরবরাহের ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর ১৫%।
- পন্য বা সেবার সর্বশেষ ভোক্তা মূল্য সংযোজন কর দাতা।
- রপ্তানির ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর ০%।

0
Updated: 3 weeks ago
মুক্তিযুদ্ধের সময় ১১ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কে ছিলেন?
Created: 3 weeks ago
A
মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান
B
মেজর এম. আবু তাহের
C
মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত
D
মেজর নাজমুল হক
⇒ ১১ নং সেক্টর:
- টাঙ্গাইল জেলা এবং কিশোরগঞ্জ মহকুমা ব্যতীত সমগ্র ময়মনসিংহ জেলা নিয়ে গঠিত।
- সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর এম. আবু তাহের।
- মেজর তাহের যুদ্ধে গুরুতর আহত হলে স্কোয়াড্রন লীডার হামিদুল্লাহকে সেক্টরের দায়িত্ব দেয়া হয়।
- মহেন্দ্রগঞ্জ ছিল এই সেক্টরের হেডকোয়ার্টার।
উল্লেখ্য:
- ১নং সেক্টর: সেক্টর প্রধান ছিলেন প্রথমে মেজর জিয়াউর রহমান এবং পরে মেজর রফিকুল ইসলাম।
- ২ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন প্রথমে মেজর খালেদ মোশাররফ এবং পরে মেজর এ.টি.এম হায়দার।
- ৩ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর কে.এম শফিউল্লাহ এবং পরে মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান।
- ৪নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত এবং পরে ক্যাপ্টেন এ রব।
- ৫ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর মীর শওকত আলী।
- ৬ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন উইং কমান্ডার এম খাদেমুল বাশার।
- ৭ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর নাজমুল হক এবং পরে সুবেদার মেজর এ. রব ও মেজর কাজী নূরুজ্জামান।
- ৮ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী এবং পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর।
- ৯ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর এম.এ জলিল এবং পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন।
- ১০ নং সেক্টর: নৌ-কমান্ডো বাহিনী নিয়ে এই সেক্টর গঠিত হয়। এই সেক্টরের নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না।
তথ্যসূত্র - বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 3 weeks ago
মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের দিন আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন?
Created: 1 week ago
A
জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী
B
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
C
মেজর জিয়াউর রহমান
D
গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পাকিস্তানী বাহিনী আত্মসমর্পণ করে, যা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ সমাপ্তি নির্দেশ করে।
-
পাকিস্তান ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী ৯৩ হাজার সৈন্য ও অস্ত্র-শস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করেন ভারতীয় ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল জগজিৎ সিং আরোরার নিকট।
-
নিয়াজী পাকিস্তান সরকার ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে যৌথ কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করেন।
-
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ.কে. খন্দকার।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
আতাউল গণি ওসমানী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি ছিলেন।
-
মেজর জিয়াউর রহমান জেড ফোর্সের প্রধান ছিলেন।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago