উপমহাদেশীয়দের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর-
A
ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার
B
ড. মাহমুদ হাসান
C
ড. সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন
D
স্যার এ এফ রহমান
উত্তরের বিবরণ
উপ-মহাদেশের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর ছিলেন স্যার এ. এফ. রহমান।
• ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
-
এটি বাংলাদেশের সর্বপ্রাচীন ও বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় এবং উপমহাদেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ও গবেষণা কেন্দ্র।
-
১৯২০ সালে ভারতীয় বিধানসভা থেকে গৃহীত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী, ১৯২১ সালের ১ জুলাই এটি আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে।
-
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য গঠিত কমিশনটির নাম ছিল নাথান কমিশন।
-
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন স্যার ফিলিপ জোসেফ হার্টজ।
-
এবং উপ-মহাদেশীয়দের মধ্যে প্রথম ভাইস চ্যান্সেলরের পদে অধিষ্ঠিত হন স্যার এ. এফ. রহমান।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া, স্যার এ. এফ. রহমান সম্পর্কিত ওয়েবসাইট এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 3 months ago
উপমহাদেশীয়দের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর-
Created: 3 months ago
A
ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার
B
ড. মাহমুদ হাসান
C
ড. সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন
D
স্যার এ এফ রহমান
উপ-মহাদেশের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর ছিলেন স্যার এ. এফ. রহমান।
• ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
-
এটি বাংলাদেশের সর্বপ্রাচীন ও বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় এবং উপমহাদেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা ও গবেষণা কেন্দ্র।
-
১৯২০ সালে ভারতীয় বিধানসভা থেকে গৃহীত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী, ১৯২১ সালের ১ জুলাই এটি আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে।
-
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য গঠিত কমিশনটির নাম ছিল নাথান কমিশন।
-
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন স্যার ফিলিপ জোসেফ হার্টজ।
-
এবং উপ-মহাদেশীয়দের মধ্যে প্রথম ভাইস চ্যান্সেলরের পদে অধিষ্ঠিত হন স্যার এ. এফ. রহমান।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া, স্যার এ. এফ. রহমান সম্পর্কিত ওয়েবসাইট এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 3 months ago
বাংলাদেশে সর্বপ্রথম কোন মহিলা টেস্টটিউব শিশুর মা হন?
Created: 3 months ago
A
পারভীন ফাতেমা
B
ফিরোজা বেগম
C
রওশন জাহান
D
কানিজ ফাতেমা
টেস্ট টিউব বেবি প্রক্রিয়া
টেস্ট টিউব বেবি মূলত আইভিএফ (IVF - ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) পদ্ধতির মাধ্যমে করা হয়ে থাকে। এটি এমন একটি আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি, যেখানে নারীর পরিণত ডিম্বাণু অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে ল্যাপারোস্কোপির সাহায্যে সংগ্রহ করা হয় এবং পরবর্তীতে ল্যাবরেটরিতে বিশেষভাবে সংরক্ষণ করা হয়।
একই সময়ে, স্বামীর শুক্রাণুও সংগ্রহ করে সেটিকে একটি প্রক্রিয়াজাত পদ্ধতির মাধ্যমে প্রস্তুত করা হয়, যাতে সর্বোত্তম গুণমানের শুক্রাণুগুলো আলাদা করে নেওয়া যায়।
এরপর ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর নিষিক্তকরণ ইনকিউবেটরে সম্পন্ন হয় এবং প্রায় ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা পর পর্যবেক্ষণে বোঝা যায় নিষিক্ত ভ্রূণ গঠনের সফলতা। সফলভাবে ভ্রূণ তৈরি হলে সেটিকে একটি সূক্ষ্ম নলের মাধ্যমে নারীর জরায়ুতে স্থাপন করা হয়।
• বাংলাদেশে টেস্ট টিউব বেবি জন্মের ইতিহাস
বাংলাদেশে প্রথম টেস্ট টিউব শিশুর জন্ম হয় ২০০১ সালের ২৯ মে, ঢাকার একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে। মা ফিরোজা বেগম (তৎকালীন বয়স ৩৩) এবং বাবা আবু হানিফ দীর্ঘ ১৬ বছরের বিবাহিত জীবনের পর এই প্রযুক্তির মাধ্যমে একসঙ্গে তিনটি কন্যাসন্তানের বাবা-মা হন।
বিশ্বে প্রথম টেস্ট টিউব শিশুর জন্ম হয়েছিল ১৯৭৮ সালের ১১ জুলাই ইংল্যান্ডে। সেই শিশুটির নাম ছিল লুইস ব্রাউন, যিনি ইতিহাসের প্রথম সফল আইভিএফ সন্তানের স্বীকৃতি পেয়েছেন।
তথ্যসূত্র: প্রথম আলো ও এনটিভি
0
Updated: 3 months ago