'সাত সাগরের মাঝি' কাব্যগ্রন্থে মোট কয়টি কবিতা হয়েছে?
A
১৩টি
B
১৬টি
C
১৯টি
D
২১টি
উত্তরের বিবরণ
সাত সাগরের মাঝি ফররুখ আহমদের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ, যা মূলত জাগরণের উদ্দেশ্যে রচিত। এই কাব্যগ্রন্থে মোট উনিশটি কবিতা স্থান পেয়েছে, যা ১৯৪৩-৪৪ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে লেখা। কবি বাংলা প্রচলিত শব্দ পরিত্যাগ করে বহু অপ্রচলিত আরবি ও ফারসি শব্দ ব্যবহার করেছেন। পাশাপাশি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাজচিত্রের বিরূপ প্রভাবও কাব্যগ্রন্থে ফুটে উঠেছে।
-
কাব্যনাট্য:
-
নৌফেল ও হাতেম
-
-
সনেট সংকলন:
-
মুহূর্তের কবিতা
-
-
কাহিনিকাব্য:
-
হাতেমতায়ী
-
-
শিশুতোষ গ্রন্থ:
-
পাখির বাসা
-

0
Updated: 21 hours ago
কোন বর্ণের নিজস্ব কোন ধ্বনি নেই?
Created: 4 weeks ago
A
ন
B
ম
C
ঞ
D
শ
ঞ (ঞ-কার) বর্ণের ধ্বনিগত ব্যবহার
-
নিজস্ব কোনো স্বতন্ত্র ধ্বনি নেই।
-
স্বতন্ত্র অবস্থায়:
ঞ বর্ণটি সাধারণত [অঁ] ধ্বনির মতো উচ্চারিত হয়। -
সংযুক্ত ব্যঞ্জনে:
ঞ বর্ণটি [ন্] ধ্বনির মতো উচ্চারিত হয়।
উদাহরণসমূহ
-
মিঞা → [মিয়াঁ]
-
চঞ্চল → [চন্চল্]
-
গঞ্জ → [গন্জো]
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২১ সংস্করণ)

0
Updated: 4 weeks ago
বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে কী বলা হয়?
Created: 1 day ago
A
কারক
B
পদ
C
অক্ষর
D
প্রত্যয়
বাংলা ভাষার ব্যাকরণে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে, যেগুলো সঠিকভাবে বোঝা জরুরি। নিচে সেগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো।
-
পদ হলো বিভক্তিযুক্ত শব্দ। অর্থাৎ, কোনো শব্দে বিভক্তি যুক্ত হলেই তা পদ হিসেবে গণ্য হয়।
-
বাক্যে ব্যবহৃত প্রতিটি শব্দেই বিভক্তি থাকে।
-
যেসব শব্দে বিভক্তি প্রকাশ পায় না, সেখানে শূন্য বিভক্তি বিদ্যমান থাকে। তাই বাক্যের প্রতিটি শব্দই পদ।
-
পদ প্রধানত দুই ধরনের হয়— সব্যয় পদ ও অব্যয় পদ।
-
কারক হলো ক্রিয়ার সঙ্গে বাক্যের বিশেষ্য ও সর্বনামের সম্পর্ক।
-
কারক সম্পর্ক বোঝাতে বিশেষ্য ও সর্বনামের সঙ্গে সাধারণত বিভক্তি ও অনুসর্গ যোগ হয়।
-
অক্ষর (ইংরেজি নাম: syllable) হলো অল্প প্রয়াসে একবারে উচ্চারিত ধ্বনি বা ধ্বনিগুচ্ছ। তাই একে শব্দাংশও বলা হয়।
-
প্রত্যয় হলো এমন কিছু অর্থহীন শব্দাংশ, যা শব্দ বা ধাতুর পরে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ তৈরি করে।

0
Updated: 1 day ago
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত গ্রন্থ কোনটি?
Created: 21 hours ago
A
প্রবোধচন্দ্রিকা
B
ইতিহাসমালা
C
লিপিমালা
D
কথামালা
'কথামালা' ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত একটি শিক্ষামূলক গ্রন্থ, যা বাংলা শিক্ষাসাহিত্যে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। বিদ্যাসাগর তার জীবদ্দশায় নানা ধরনের রচনা করেছেন, যা শিক্ষামূলক ও সাহিত্যিক উভয় ক্ষেত্রেই সমাদৃত।
-
অনুবাদ গ্রন্থ:
-
শকুন্তলা
-
সীতার বনবাস
-
ভ্রান্তিবিলাস
-
-
মৌলিক রচনা:
-
অতি অল্প হইল
-
আবার অতি অল্প হইল
-
ব্রজবিলাস
-
বিধবা বিবাহ ও যশোরের হিন্দু ধর্মরক্ষিণী সভা
-
রত্ন পরীক্ষা
-
-
শিক্ষামূলক গ্রন্থ:
-
আখ্যান মঞ্জরী
-
বোধোদয়
-
বর্ণপরিচয়
-
কথামালা
-
-
অন্যান্য গ্রন্থ ও রচয়িতা:
-
প্রবোধচন্দ্রিকা – মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
-
লিপিমালা – রামরাম বসু
-
ইতিহাসমালা (১৮১২) – উইলিয়াম কেরি, যা বিভিন্ন বিষয়ের ১৫০টি গল্পের সংগ্রহ
-

0
Updated: 21 hours ago