• ক্ষুৎপীড়িত শব্দটি এসেছে ক্ষুধা + পীড়িত থেকে।

• অর্থ: ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাতর / অনাহারে কষ্টভোগী।

• বানানে "ক্ষুৎ" অংশে ৎ থাকবে এবং "পীড়িত" অংশে দীর্ঘ ঈ-কার (ঈ) সঠিক রূপ।

অন্য বিকল্পগুলো ভুল:

• খ) ক্ষুৎপিড়িত → এখানে পিড়িত ভুল, সঠিক হবে পীড়িত।

• গ) ক্ষুতপীড়িত → এখানে ৎ বাদ গেছে, যা ভুল।

• ঘ) ক্ষুৎপিড়ীত → এখানে ঈত অংশে দ্বিরুক্ত কার (ঈত) দেওয়া ভুল।

সুতরাং, শুদ্ধ বানান হলো ক্ষুৎপীড়িত।

প্রাণিকুল বানানটি শুদ্ধ। 'নিরপরাধী' শব্দটির শুদ্ধ বানান নিরাপরাধ। 'দারিদ্রতা' শব্দটির শুদ্ধ বানান 'দারিদ্র্য' । স্বার্থকতার শুদ্ধ বানান হলো সার্থকতা।

অশুদ্ধ বানান প্রানী। শুদ্ধ বানান প্রাণী। এটি একটি বিশেষ্য পদ এবং মূলত সংস্কৃত থেকে এসেছে। শব্দটি গঠিত প্রাণ + ইন্ দ্বারা। অর্থে এটি মানুষের, পশু-পাখি, কীটপতঙ্গসহ সব ধরনের জীবকে বোঝায়।

অন্য উদাহরণগুলো:

• ধরণি (বিশেষ্য পদ): অর্থ পৃথিবী, ধরা, বা যে সমস্ত কিছু ধারণ করে।

• মূর্ছা (বিশেষ্য পদ): অর্থ অচৈতন্য অবস্থা বা মোহপ্রাপ্তি।

• গুণ (বিশেষ্য পদ): অর্থ ধর্ম, স্বভাব বা প্রকৃতি।