'ভয়ে গা ছম ছম করছে।' - এখানে দ্বিরুক্ত শব্দ 'ছম ছম' কী অর্থ প্রকাশ করে?
A
ধ্বনিব্যঞ্জনা
B
বিশেষণ
C
অনুভূতি
D
পৌনঃপুনিকতা
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ব্যাকরণে অব্যয় পদের কিছু দ্বিরুক্তির উদাহরণ এবং তাদের ব্যবহার নিচে দেওয়া হলো।
-
ভাবের গভীরতা বোঝাতে: সবাই হায় হায় করতে লাগল।
-
পৌনঃপুনিকতা বোঝাতে: বার বার সে কামান গর্জে উঠল।
-
অনুভূতি বা ভাব প্রকাশে: ভয়ে গা ছম ছম করছে।
-
বিশেষণ বোঝাতে: পিলসুজে বাতি জ্বলে মিটির মিটির।
-
ধ্বনিব্যঞ্জনা প্রকাশে: ঝির ঝির করে বাতাস বইছে।
0
Updated: 1 month ago
'দার-দাঁড়' শব্দজোড়ের অর্থ কী?
Created: 1 month ago
A
প্রহরী - কিনারা
B
স্ত্রী - নৌকার বৈঠা
C
নৌকার বৈঠা - দরজা
D
স্ত্রী - প্রহরী
'দার' শব্দের অর্থ হলো স্ত্রী, আর 'দাঁড়' শব্দের অর্থ হলো নৌকার বৈঠা। এ ধরনের আরও কিছু শব্দজোড় রয়েছে যেগুলো আকারে কাছাকাছি হলেও অর্থে ভিন্ন।
-
দর: মূল্য
-
দড়: কঠিন, মজবুত
-
দাঁড়ি: যতি চিহ্ন
-
দ্বারী: প্রহরী
-
দাড়ি: শ্মশ্রু
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি উপন্যাস নয়?
Created: 1 month ago
A
দিবারাত্রির কাব্য
B
শেষের কবিতা
C
পল্লী-সমাজ
D
কবিতার কথা
কবিতার কথা, শেষের কবিতা, দিবারাত্রির কাব্য ও পল্লী-সমাজ—allই বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ, যা তাদের প্রকাশকাল, রচয়িতা ও মূল চরিত্রের দিক থেকে আলাদা। প্রতিটি গ্রন্থের তথ্য নিচে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো:
-
কবিতার কথা: জীবনানন্দ দাশ রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ। এটি ১৯৫৫ সালে প্রকাশিত হয়। গ্রন্থের বিখ্যাত উক্তি হলো: "সকলেই কবি নন, কেউ কেউ কবি"।
-
শেষের কবিতা: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত উপন্যাস, যা ১৯২৯ সালে প্রকাশিত হয়। এটি কাব্যোপন্যাস হিসেবেও পরিচিত। মূল চরিত্রগুলো হলো অমিত, লাবণ্য, কেতকী প্রমুখ।
-
দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস, যা ১৯৩৫ সালে প্রকাশিত হয়। প্রধান চরিত্রগুলো হলো হেরম্ব ও আনন্দ।
-
পল্লী-সমাজ: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস, যা ১৯১৬ সালে প্রকাশিত হয়। এর আগে এটি “ভারতবর্ষ” পত্রিকায় ১৯১৫ সালে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। প্রধান চরিত্রগুলো হলো রমা, রমেশ, বেণী ও বলরাম।
0
Updated: 1 month ago
গঠন অনুসারে শব্দ কয় প্রকার?
Created: 2 months ago
A
পাঁচ
B
তিন
C
দুই
D
চার
গঠন অনুসারে শব্দ ২ প্রকার। মৌলিক শব্দ: গোলাপ, নাক, লাল, তিন ইত্যাদি। সাধিত শব্দ: নীলাকাশ, প্রশাসন, চলন্ত, ডুবুরি ইত্যাদি।
0
Updated: 2 months ago