নিচের কোনটির পুরুষবাচক শব্দ আছে?
A
দাই
B
এয়ো
C
সারী
D
সধবা
উত্তরের বিবরণ
‘সারী’ এর পুরুষবাচক শব্দ হলো ‘সারথি’। সারী সাধারণত নারীবাচক শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়, যা রথচালিকা বা রথের সঙ্গিনী বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। সারথি শব্দটি পুরুষবাচক, যা রথচালক বা রথের চালক বোঝায়।
0
Updated: 1 month ago
'Consumer goods'-এর উপযুক্ত বাংলা পরিভাষা কী?
Created: 3 months ago
A
ভোক্তার কল্যাণ
B
ভোগ্যপণ্য
C
ক্রয়কৃত পণ্য
D
ক্রেতার গুণাগুণ
'Consumer goods' শব্দের বাংলা পারিভাষিক শব্দ - ভোগ্যপণ্য।
‘ভোগ্যপণ্য’ অর্থ: যা সরাসরি মানুষের প্রয়োজন মেটায় যেমন খাদ্য, পোশাক ইত্যাদি
কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পারিভাষিক শব্দ:
• ‘Manual’ শব্দের বাংলা পরিভাষা - সারগ্রন্থ।
• ‘Manuscript’ শব্দের বাংলা পরিভাষা - পাণ্ডুলিপি।
• ‘Memorandum’ শব্দের বাংলা পরিভাষা - স্মারকলিপি।
• ‘Appendix' শব্দের বাংলা পরিভাষা - পরিশিষ্ট।
• ‘Gazette’ শব্দের বাংলা পরিভাষা - ঘোষণাপত্র।
• ‘Idealism’ শব্দের বাংলা পারিভাষিক শব্দ - ভাববাদ।
• ‘Idiom’ শব্দের বাংলা পারিভাষিক শব্দ - বাগধারা।
• ‘Utterance’ শব্দের বাংলা পারিভাষিক শব্দ - উক্তি/বচন।
উৎস: প্রশাসনিক পরিভাষা, বাংলা একাডেমি এবং অভিগম্য অভিধান।
0
Updated: 3 months ago
"বসুমতী" শব্দটির অর্থ কি?
Created: 1 month ago
A
ফুল
B
গিরি
C
নদী
D
ধরিত্রী
‘পৃথিবী’ শব্দের সমার্থক শব্দ নানা অর্থ ও প্রেক্ষিতে ব্যবহৃত হয়। এসব শব্দে পৃথিবীর ভৌত রূপ, জীবনধারণের স্থান এবং দার্শনিক অর্থ—সবকিছুরই প্রতিফলন ঘটে।
-
পৃথিবীর সমার্থক শব্দ: জগৎ, ভুবন, সংসার, বিশ্ব, ধরা, ধরণী, ধরিত্রী, বসুমতী, বসুন্ধরা, পৃথ্বী, দুনিয়া, ভূ, ভূমণ্ডল, মর্ত্য, বসুধা, অবনী, মহী, মেদিনী, ক্ষিতি।
অন্যদিকে, ‘ফুল’ শব্দের সমার্থক শব্দ মূলত সৌন্দর্য, কোমলতা ও সুবাসের ধারণার সঙ্গে সম্পর্কিত।
-
ফুলের সমার্থক শব্দ: পুষ্প, প্রসূন, কুসুম, মঞ্জরি, রঙ্গন, পুষ্পক।
‘গিরি’ শব্দের সমার্থক শব্দ পর্বত বা পাহাড় বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
-
গিরির সমার্থক শব্দ: পর্বত, পাহাড়।
এছাড়া, ‘নদী’ শব্দের সমার্থক শব্দ প্রবাহ, স্রোত ও জীবনের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
নদীর সমার্থক শব্দ: নদ, নদনদী, তটিনী, প্রবাহিণী, তরঙ্গিনী, শৈবালিনী, স্রোতস্বিনী, স্রোতস্বতী, নির্ঝরণী, গাঙ, সরিৎ, সমুদ্রকান্তা, সমুদ্রদয়িতা, স্রোতবহা, মন্দাকিনী, স্রোতোবহ, কল্লোলিনী।
0
Updated: 1 month ago
বিবৃত স্বরধ্বনি বলতে বোঝায় -
Created: 1 month ago
A
যে স্বরধ্বনি উচ্চারণে ঠোঁট বেশি খোলে
B
যে স্বরধ্বনি উচ্চারণে জিভ উঁচু হয়
C
যে স্বরধ্বনি অবিকৃতভাবে উচ্চারিত হয়
D
যে স্বরধ্বনি উচ্চারণে বিকৃতি ঘটে
বিবৃত স্বরধ্বনি হলো এমন স্বরধ্বনি যাকে উচ্চারণ করার সময় ঠোঁট বেশি খোলে। স্বরধ্বনির উচ্চারণের সময় ঠোঁট কতটা খোলা বা বন্ধ থাকে, তার ভিত্তিতে স্বরধ্বনিকে চার ভাগে ভাগ করা যায়:
-
সংবৃত: [ই], [উ] – উচ্চারণের সময় ঠোঁট কম খোলা থাকে।
-
অর্ধ-সংবৃত: [এ], [ও] – মাঝারি খোলা ঠোঁটের স্বরধ্বনি।
-
অর্ধ-বিবৃত: [অ্যা], [অ] – তুলনামূলক বেশি খোলা ঠোঁট।
-
বিবৃত: [আ] – উচ্চারণের সময় ঠোঁট সবচেয়ে বেশি খোলা থাকে।
উচ্চারণের সময়ে জিভের অবস্থান অনুযায়ীও স্বরধ্বনি চার ভাগে বিভক্ত:
-
উচ্চ স্বরধ্বনি: [ই], [উ] – জিভ উপরে থাকে।
-
উচ্চ-মধ্য স্বরধ্বনি: [এ], [ও] – জিভ মাঝারি অবস্থানে থাকে।
-
নিম্ন-মধ্য স্বরধ্বনি: [অ্যা], [অ] – জিভ কিছুটা নিচে থাকে।
-
নিম্ন স্বরধ্বনি: [আ] – জিভ নিচে থাকে।
উচ্চ স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় জিভ উপরে ওঠে এবং নিম্ন স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় জিভ নিচে নামে।
0
Updated: 1 month ago