বিভক্তিযুক্ত শব্দকে কী বলে?
A
পদ
B
প্রাতিপাদিক
C
অক্ষ
D
বাক্য
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ব্যাকরণে—
-
প্রাতিপাদিক হলো মূল শব্দ বা ধাতু, যেখানে কোনো বিভক্তি যোগ হয়নি। যেমন: ঘর, জল, মানুষ।
-
যখন প্রাতিপাদিকের সাথে বিভক্তি যোগ হয়, তখন সেই শব্দকে বলা হয় পদ। যেমন:
-
ঘরে (ঘর + এ)
-
জলে (জল + এ)
-
মানুষের (মানুষ + এর)
-
অতএব, বিভক্তিযুক্ত শব্দই পদ।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ?
Created: 1 month ago
A
এয়ো
B
কবিরাজ
C
সন্তান
D
কৃতদার
নিত্য স্ত্রী বাচক শব্দ - সধবা, বিধবা, স্বপত্নী, সতীন, ডাইনি, বাঁইজি, কলঙ্কিনী, শাকচুন্নি, কুলটা, অসর্ম্পস্যা, অন্তস্বত্তা, সৎমা, এঁয়ো, সুজলা, সুফলা, রূপসী, অঅর্ধাঙ্গিনী।
0
Updated: 1 month ago
বিপরীতার্থে ‘পরা’ উপসর্গ যুক্ত শব্দ কোনটি?
Created: 2 months ago
A
পরাকাষ্ঠা
B
পরাক্লান্ত
C
পরায়ণ
D
পরাভব
বিপরীত অর্থে 'পরা' উপসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে - পরাজয়, পরাভব৷ আতিশয্য অর্থে 'পরা' উপসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে - পরাকাষ্ঠ, পরায়ণ, পরাক্রান্ত৷
0
Updated: 2 months ago
প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম অনুসারে কোনটি মিথ্যা?
Created: 1 month ago
A
ঋ, র, ষ এর পরে মূর্ধন্য 'ণ' হয়।
B
রেফের পর ব্যঞ্জনবর্ণের দ্বিত্ব হবেনা।
C
বিদেশি শব্দের বানানে মুর্ধন্য ষ লেখার প্রয়োজন হয়না।
D
সংস্কৃত 'সাৎ' প্রতয়যুক্ত পদে ষ হয়।
প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম অনুসারে লেখার সময় কিছু নির্দিষ্ট ধারা ও ব্যতিক্রম মেনে চলা আবশ্যক। এগুলোর উদ্দেশ্য হলো শব্দের উচ্চারণ ও রূপে শুদ্ধতা বজায় রাখা এবং ভাষার মান統 এক করা।
প্রধান নিয়মসমূহ:
-
রেফের পর ব্যঞ্জনবর্ণ দ্বিত্ব হয় না।
উদাহরণ: অর্জ্জন, কর্ম্ম, কার্য্য, মূর্চ্ছা ইত্যাদি শব্দের পরিবর্তে যথাক্রমে অর্জন, কর্ম, কার্য, মূর্ছা লিখতে হবে। -
বিদেশি শব্দের বানানে মূর্ধন্য ‘ণ’ ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না।
অর্থাৎ বিদেশি শব্দে ণ না লিখে ন লিখতে হবে।
উদাহরণ: পোশাক, মাস্টার। -
ঋ, র, ষ-র পরে মূর্ধন্য ‘ণ’ হয়।
এই নিয়মটি সংস্কৃত ধাতুভিত্তিক শব্দে প্রযোজ্য।
উদাহরণ: ঋণ, তৃণ, বর্ণ, বর্ণনা, কারণ, মরণ, ভীষণ, ভাষণ, উষ্ণ ইত্যাদি। -
সংস্কৃত ‘সাৎ’ প্রতয়যুক্ত পদে ‘ষ’ হয় না।
অর্থাৎ ‘সাৎ’ প্রতয়যুক্ত শব্দে স-ই থাকে।
উদাহরণ: অগ্নিসাৎ, ধূলিসাৎ, ভূমিসাৎ ইত্যাদি।
0
Updated: 1 month ago