বিভক্তিযুক্ত শব্দকে কী বলে?
A
পদ
B
প্রাতিপাদিক
C
অক্ষ
D
বাক্য
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ব্যাকরণে—
-
প্রাতিপাদিক হলো মূল শব্দ বা ধাতু, যেখানে কোনো বিভক্তি যোগ হয়নি। যেমন: ঘর, জল, মানুষ।
-
যখন প্রাতিপাদিকের সাথে বিভক্তি যোগ হয়, তখন সেই শব্দকে বলা হয় পদ। যেমন:
-
ঘরে (ঘর + এ)
-
জলে (জল + এ)
-
মানুষের (মানুষ + এর)
-
অতএব, বিভক্তিযুক্ত শব্দই পদ।

0
Updated: 8 hours ago
ঘোষ ব্যঞ্জনগুচ্ছ কোনটি?
Created: 1 day ago
A
দ, ত, থ
B
ব, প, ফ
C
ছ, শ, খ
D
জ, ঘ, হ
ঘোষ ও অঘোষ ব্যঞ্জনধ্বনি
-
ঘোষ ব্যঞ্জন: উচ্চারণের সময় ধ্বনিদ্বারের কম্পন অপেক্ষাকৃত বেশি হয় এমন ধ্বনিকে ঘোষ ধ্বনি বলে।
-
উদাহরণ: ব, ভ, ম, দ, ধ, ন, র, ল, ড, ঢ, ড়, ঢ়, জ, ঝ, গ, ঘ, ঙ, হ
-
ঘোষ ব্যঞ্জনগুচ্ছ: জ, ঘ, হ
-
-
অঘোষ ব্যঞ্জন: উচ্চারণের সময় ধ্বনিদ্বারের কম্পন অপেক্ষাকৃত কম হয় এমন ধ্বনিকে অঘোষ ধ্বনি বলে।
-
উদাহরণ: প, ফ, ত, থ, স, ট, ঠ, চ, ছ, শ, ক, খ
-
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
কোনটি প্রাতিপদিকের উদাহরণ?
Created: 3 weeks ago
A
গাছে
B
ঘর
C
পদ্মর
D
ঘোড়ায়
প্রাতিপদিক
প্রাতিপদিক হলো এমন নাম শব্দ যা কোনো বিভক্তি ছাড়া ব্যবহৃত হয়।
উদাহরণ:
-
লাজ
-
বড়
-
ঘর
এই শব্দগুলোর সঙ্গে কোনো বিভক্তি যুক্ত নয়, তাই এগুলো প্রাতিপদিক।
বৈশিষ্ট্য:
-
প্রাতিপদিক তদ্ধিত প্রত্যয়ের প্রকৃতি ধারণ করে।
-
যেমন ধাতুতে কৃৎ-প্রত্যয় যুক্ত হলে ধাতু ক্রিয়া রূপে পরিণত হয়, ঠিক তেমনই প্রাতিপদিকে নাম-প্রকৃতি বলা হয়।
পার্থক্য উদাহরণ:
-
গাছে, ঘোড়ায় (সপ্তমী বিভক্তি)
-
পদ্মর (ষষ্ঠী বিভক্তি)
এগুলোতে বিভক্তি যুক্ত হওয়ায় এগুলো প্রাতিপদিক নয়।
উৎস: ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ

0
Updated: 3 weeks ago
বিবৃত স্বরধ্বনি বলতে বোঝায় -
Created: 1 week ago
A
যে স্বরধ্বনি উচ্চারণে ঠোঁট বেশি খোলে
B
যে স্বরধ্বনি উচ্চারণে জিভ উঁচু হয়
C
যে স্বরধ্বনি অবিকৃতভাবে উচ্চারিত হয়
D
যে স্বরধ্বনি উচ্চারণে বিকৃতি ঘটে
বিবৃত স্বরধ্বনি হলো এমন স্বরধ্বনি যাকে উচ্চারণ করার সময় ঠোঁট বেশি খোলে। স্বরধ্বনির উচ্চারণের সময় ঠোঁট কতটা খোলা বা বন্ধ থাকে, তার ভিত্তিতে স্বরধ্বনিকে চার ভাগে ভাগ করা যায়:
-
সংবৃত: [ই], [উ] – উচ্চারণের সময় ঠোঁট কম খোলা থাকে।
-
অর্ধ-সংবৃত: [এ], [ও] – মাঝারি খোলা ঠোঁটের স্বরধ্বনি।
-
অর্ধ-বিবৃত: [অ্যা], [অ] – তুলনামূলক বেশি খোলা ঠোঁট।
-
বিবৃত: [আ] – উচ্চারণের সময় ঠোঁট সবচেয়ে বেশি খোলা থাকে।
উচ্চারণের সময়ে জিভের অবস্থান অনুযায়ীও স্বরধ্বনি চার ভাগে বিভক্ত:
-
উচ্চ স্বরধ্বনি: [ই], [উ] – জিভ উপরে থাকে।
-
উচ্চ-মধ্য স্বরধ্বনি: [এ], [ও] – জিভ মাঝারি অবস্থানে থাকে।
-
নিম্ন-মধ্য স্বরধ্বনি: [অ্যা], [অ] – জিভ কিছুটা নিচে থাকে।
-
নিম্ন স্বরধ্বনি: [আ] – জিভ নিচে থাকে।
উচ্চ স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় জিভ উপরে ওঠে এবং নিম্ন স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় জিভ নিচে নামে।

0
Updated: 1 week ago