বর্তমানে দেশে নিরক্ষরতার হার কত? [সেপ্টেম্বর, ২০২৫]
A
প্রায় ১২ শতাংশ
B
প্রায় ১৭ শতাংশ
C
প্রায় ২২ শতাংশ
D
প্রায় ২৮ শতাংশ
উত্তরের বিবরণ
সাক্ষরতা অর্জন মানুষকে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।
-
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২৪ অনুযায়ী, দেশের সাত বছর ও তদূর্ধ্ব জনগোষ্ঠীর মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৭.৯ শতাংশ।
-
এর অর্থ, প্রায় ২২ শতাংশ মানুষ এখনো নিরক্ষর।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাক্ষরতার সংজ্ঞায় ভিন্নতা থাকলেও, ১৯৬৭ সালে ইউনেসকো একটি সর্বজনীন সংজ্ঞা নির্ধারণ করে। তখন শুধুমাত্র নাম লিখতে পারলেই কাউকে সাক্ষর ধরা হতো।
-
পরবর্তীতে প্রায় প্রতি দশকেই এই সংজ্ঞায় পরিবর্তন আনা হয়েছে।
-
১৯৯৩ সালের সংজ্ঞা অনুযায়ী কাউকে সাক্ষর বলে গণ্য করতে হলে তিনটি শর্ত পূরণ করতে হবে:
১. ব্যক্তি নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য পড়তে পারবে।
২. ব্যক্তি নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য লিখতে পারবে।
৩. ব্যক্তি দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ হিসাব-নিকাশ করতে পারবে।
0
Updated: 1 month ago
দেশের প্রথম টানেলের দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার?
Created: 6 months ago
A
২.৪৫
B
৩.৩২
C
৩.৪০
D
৩.৪৩
কর্ণফুলী নদীর তলদেশে অবস্থিত, দেশের প্রথম টানেলের দৈর্ঘ্য ৩.৩২ (২.০৬ মাইল) কিলোমিটার। পুরো নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল, সংক্ষেপে কর্ণফুলী টানেল। প্রস্থঃ১০.৮ মি। টানেলটি নদীর মধ্যভাগে ১৫০ ফুট গভীরে অবস্থিত। ২৮ অক্টোবর ২০২৩ এটি উদ্বোধন করা হয়।
0
Updated: 6 months ago
Where was the first “July Martyrs’ Memorial” in Bangladesh unveiled?
Created: 2 months ago
A
Dhaka
B
Narayanganj
C
Mymensingh
D
Khulna
জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভ
-
অবস্থান: হাজীগঞ্জ, সদর উপজেলা, নারায়ণগঞ্জ।
-
উদ্বোধন: ১৩ জুলাই ২০২৫।
-
উদ্বোধক: অন্তবর্তী সরকারের পাঁচ উপদেষ্টা।
-
নির্মাণ: সরকারি উদ্যোগে, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সহায়তায়।
-
বৈশিষ্ট্য: দেশের প্রথম “জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভ”।
-
শহিদ সংখ্যা: ফলকে ২১ জন শহিদের নাম লিপিবদ্ধ।
0
Updated: 2 months ago
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোর রাত পর্যন্ত বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান কে ছিলেন?
Created: 3 months ago
A
মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান
B
মেজর জেনারেল মঞ্জুর
C
মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ
D
মেজর জেনারেল এইচ এম এরশাদ
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোর রাত পর্যন্ত বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলেন মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ।
মেজর জেনারেল কে. এম. শফিউল্লাহ:
- কাজী মোহাম্মদ শফিউল্লাহ বীর উত্তম যিনি কে এম শফিউল্লাহ নামেও পরিচিত।
- তার জন্ম ২ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪ তারিখে।
- তিনি একজন অবসরপ্রাপ্ত বাংলাদেশী জেনারেল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং সাবেক সংসদ সদস্য।
উল্লেখ্য,
- দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসাবে, তার ব্যাটালিয়ন সহ, তিনি ছিলেন প্রথম বাঙালি অফিসার যিনি ১৯ মার্চ ১৯৭১ সালে বিদ্রোহ করেন এবং ৫৭ বিডিই কমান্ডার-ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ছিলেন।
- তিনি সিলেটের তেলিয়াপাড়ায় সদর দপ্তর ৩ সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার হন।
- তিনি সরাসরি সক্রিয় যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং অন্তত দুটি এই ধরনের যুদ্ধে নিশ্চিত মৃত্যু থেকে রক্ষা পান।
- সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে তিনি তিনজন ব্রিগেড কমান্ডারের একজন নিযুক্ত হন।
- তিনি স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় 'এস-ফোর্স'-এর কমান্ডার ছিলেন।
- শফিউল্লাহ ১৯৭২ সালের এপ্রিল মাসে সেনাপ্রধান হন।
- ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালের বাংলাদেশ অভ্যুত্থানের পর, রাষ্ট্রপতি খোন্দকার মোশতাক আহমদ তার স্থলাভিষিক্ত হন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান।
⇒ ১৫ আগস্ট ১৯৭৫:
- ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশের অভ্যুত্থান হলো মধ্য সারির সশস্ত্র অফিসারদের দ্বারা সংগঠিত একটি সামরিক অভ্যুত্থান।
- খন্দকার মোশতাক আহমেদের নেতৃত্বে একটি পাকিস্তানপন্থি সরকার দিয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের সরকারকে অপসারণের পরিকল্পনা করেছিলেন কর্মকর্তারা।
- শেখ মুজিব এবং তার পরিবারের বেশিরভাগ সদস্য এ অভ্যুত্থানে নিহত হন।
উৎস: বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন।
0
Updated: 3 months ago