হুমায়ুন আজাদের প্রথম কাব্যগ্রন্থ কোনটি?
A
জ্বলো চিতাবাঘ
B
অলৌকিক ইস্টিমার
C
বিমুখ প্রান্তর
D
আগুনপাখি
উত্তরের বিবরণ
হুমায়ুন আজাদ
-
তিনি ছিলেন কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, গবেষক ও ভাষাবিজ্ঞানী।
-
জন্ম: ১৯৪৭ সালের ২৮ এপ্রিল, বিক্রমপুরের রাড়িখাল।
-
সাহিত্য জীবনের সূচনা: ১৯৭৩ সালে প্রকাশিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘অলৌকিক ইস্টিমার’।
-
দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ: ১৯৮৩ সালে প্রকাশিত ‘জ্বলো চিতাবাঘ’।
কাব্যগ্রন্থসমূহ
-
অলৌকিক ইস্টিমার (প্রথম কাব্যগ্রন্থ)
-
জ্বলো চিতাবাঘ (দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ)
-
যতোই গভীরে যায় মধু, যতোই ওপরে যাই নীল
-
কাফনে মোড়া অশ্রুবিন্দু
-
সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে
উপন্যাসসমূহ
-
ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল
-
সবকিছু ভেঙে পড়ে
-
মানুষ হিসেবে আমার অপরাধসমূহ
-
রাজনীতিবিদগণ
-
পাক সার জমিন সাদ বাদ
অন্যদিকে
-
‘বিমুখ প্রান্তর’ হচ্ছে হাসান হাফিজুর রহমানের প্রথম কাব্যগ্রন্থ।
-
‘আগুনপাখি’ হচ্ছে হাসান আজিজুল হকের একটি উপন্যাস।
0
Updated: 1 month ago
'অ্যা গ্রামার অফ দ্যা বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ' গ্রন্থটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
Created: 2 months ago
A
১৭৮০ সালে
B
১৭২০ সালে
C
১৭৭৮ সালে
D
১৭৬৯ সালে
অ্যা গ্রামার অফ দ্যা বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ
-
লেখক: ন্যাথানিয়েল ব্র্যাসি হ্যালহেড
-
প্রকাশকাল: ১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দ
-
প্রকাশস্থল: হুগলি
-
ভাষা: ইংরেজি
-
বিশেষত্ব:
-
বাংলা ভাষার পূর্ণাঙ্গ ব্যাকরণ।
-
উদাহরণসহ বাংলা পাঠ এবং বাংলা লিপি ব্যবহার করে প্রথম বৈয়াকরণিক গ্রন্থ।
-
এর আগে পর্তুগিজ ধর্মযাজকেরা রোমান অক্ষরে অতি সাধারণভাবে বাংলা ব্যাকরণ ও অভিধান রচনার চেষ্টা করেছিলেন।
-
✦ ন্যাথানিয়েল ব্র্যাসি হ্যালহেড (১৭৫১–১৮১৫)
-
জন্ম: ১৭৫১ সালের ২৫ মে, লন্ডনের উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারে।
-
পরিচয়: প্রাচ্যবিদ, বৈয়াকরণিক।
-
অবদান:
-
প্রথম বৈয়াকরণিক যিনি বাংলা ব্যাকরণে উদাহরণ ব্যবহার করে বাংলা পাঠ এবং লিপি প্রয়োগ করেন।
-
নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বাংলা ব্যাকরণের প্রতিষ্ঠা।
-
0
Updated: 2 months ago
নিচের কোনটি বাগযন্ত্রের অংশ?
Created: 1 month ago
A
স্বরযন্ত্র
B
ফুসফুস
C
আলজিভ
D
সবগুলো
বাগ্যন্ত্র হলো ধ্বনি উচ্চারণে ব্যবহৃত প্রত্যঙ্গগুলির সমষ্টি। মানবদেহের উপরিভাগে, ফুসফুস থেকে শুরু করে ঠোঁট পর্যন্ত যে প্রত্যঙ্গগুলো ধ্বনি উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়, সেগুলো বাগ্যন্ত্রের অন্তর্ভুক্ত।
বাগ্যন্ত্রের বিভিন্ন অংশ:
-
ফুসফুস: ধ্বনি সৃষ্টিকারী বায়ুপ্রবাহের উৎস।
-
শ্বাসনালি: ফুসফুস থেকে বাতাস শ্বাসনালির মাধ্যমে মুখবিবর ও নাসারন্ধ্র দিয়ে বের হয়।
-
স্বরযন্ত্র: শ্বাসনালির উপরের অংশে অবস্থান।
-
জিভ: মুখগহ্বরের নিচের অংশে অবস্থিত।
-
আলজিভ: মুখগহ্বরের কোমল তালুর পিছনে ঝুলন্ত মাংসপিণ্ড।
-
তালু: মুখবিবরের ছাদ।
-
মূর্ধা: শক্ত তালু ও উপরের পাটির দাঁতের মধ্যবর্তী উত্তল অংশ।
-
দন্তমূল ও দন্ত: দাঁতের গোড়ার অংশকে দন্তমূল বলে।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
'সূর্য দীঘল বাড়ী' উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র কোনটি?
Created: 1 month ago
A
জমিলা
B
জয়গুন
C
আমেনা
D
রহিমা
‘সূর্য দীঘল বাড়ী’ উপন্যাস
১. রচয়িতা ও প্রকাশ
-
রচয়িতা: আবু ইসহাক
-
প্রকাশ: ১৯৫৫
-
ধারা: সামাজিক উপন্যাস
২. বিষয়বস্তু
-
বাংলাদেশের গ্রাম জীবনের বিশ্বস্ত চিত্রায়ন।
-
পটভূমি: বিশ্বযুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ও দেশবিভাগ।
-
উপন্যাসে এই ঐতিহাসিক ঘটনার প্রভাব গ্রামের মানুষের জীবনে কীভাবে প্রতিফলিত হয় তা চিত্রিত হয়েছে।
৩. প্রধান চরিত্র
-
জয়গুন
৪. অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চরিত্র
-
হাসু, মায়মুন, শাফি, ডা. রমেশ চক্রবর্তী, মোরল গদু ইত্যাদি।
অন্যদিকে:
-
'লালসালু' উপন্যাসের চরিত্র: মজিদ, খালেক ব্যাপারি, জমিলা, রহিমা, আমেনা, আক্কাস, তাহেরের বাপ, হাসুনির মা।
0
Updated: 1 month ago