বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী জাদুঘর কোন জেলায় অবস্থিত?
A
রাঙ্গামাটি
B
ময়মনসিংহ
C
নেত্রকোণা
D
চট্টগ্রাম
উত্তরের বিবরণ
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী জাদুঘর রাঙ্গামাটি শহরের ভেদভেদি এলাকায় অবস্থিত এবং এটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের অভ্যন্তরে প্রতিষ্ঠিত। জাদুঘরটি পার্বত্য অঞ্চলের উপজাতি জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্য, কৃষ্টি ও সংস্কৃতির সমৃদ্ধ নিদর্শন প্রদর্শন করে।
-
অবস্থান: রাঙ্গামাটি শহর, ভেদভেদি।
-
সংস্থাপন: ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের অভ্যন্তরে।
-
প্রদর্শনী: পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসরত উপজাতিদের ঐতিহ্য, কৃষ্টি ও সংস্কৃতির বিভিন্ন নিদর্শন।
-
প্রভাব: জাদুঘরের প্রদর্শনীগুলি যেকেউ সহজে মুগ্ধ হতে পারে।
-
অতিরিক্ত সুবিধা: জাদুঘরের অভ্যন্তরে রয়েছে পার্বত্য অঞ্চলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কৃষ্টি ও সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র।
-
ভবন স্থাপত্য: অনন্য আধুনিক স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত।
0
Updated: 1 month ago
পালপূর্ব যুগে বাংলায় অরাজক পরিস্থিতি কী নামে পরিচিত ছিল?
Created: 1 month ago
A
কৈবর্ত বিদ্রোহ
B
মাৎস্যন্যায়
C
বর্গী হানা
D
শতবর্ষের যুদ্ধ
শশাঙ্কের মৃত্যুর পর পালপূর্ব যুগে বাংলায় অরাজক ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, যেখানে বড় মাছ ছোট মাছকে খেয়ে ফেলে এবং শক্তিশালীরা দুর্বলদের উপর অত্যাচার চালাত। এই অবস্থাকে ‘মাৎস্যন্যায়’ বলা হয়।
পাল বংশ:
-
শশাঙ্কের মৃত্যুর পর সপ্তম শতকের মাঝামাঝি থেকে অষ্টম শতক পর্যন্ত বাংলায় এক অন্ধকার যুগ বিরাজ করত, যা বাংলার ইতিহাসে ‘মাৎস্যন্যায়’ নামে পরিচিত।
-
পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গোপাল, একজন উচ্চবর্গীয় ব্যক্তি।
-
পাল রাজারা বাংলা ও বিহার অঞ্চলে অষ্টম শতকের মাঝামাঝি থেকে প্রায় চারশ বছর শাসন করেন।
-
নৈরাজ্য ও চরম অরাজকতার হাত থেকে বাংলাকে রক্ষা করে গোপাল এই রাজবংশের ভিত্তি স্থাপন করেন।
-
‘মাৎস্যন্যায়’ শব্দটির অর্থ হলো অরাজক পরিস্থিতি।
-
পাল বংশের শাসনের মাধ্যমে বাংলায় অরাজকতা ও রাষ্ট্রহীনতার অবসান ঘটে।
-
শত বছরের হানাহানির অবসান ঘটে যখন গোপাল রাজা হন।
সূত্র:
0
Updated: 1 month ago
বর্তমানে দেশের চাহিদার কত শতাংশ ঔষধ দেশে উৎপাদিত হয়? [সেপ্টেম্বর, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
৫৭ শতাংশ
B
৬৬ শতাংশ
C
৮৭ শতাংশ
D
৯৮ শতাংশ
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সেন্সাস উইং দশকভিত্তিক তিন ধরনের শুমারি পরিচালনার দায়িত্বে থাকে, যা হলো: জনশুমারি ও গৃহগণনা, কৃষি শুমারি, এবং অর্থনৈতিক শুমারি। স্বাধীনতার পর দেশের প্রথম জনশুমারি ও গৃহগণনা পরিচালিত হয় ১৯৭৪ সালে, প্রথম কৃষি শুমারি হয় ১৯৭৭ সালে, এবং প্রথম অর্থনৈতিক শুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৬ সালে।
১৯৮৬ সালের এই প্রথম অর্থনৈতিক শুমারির শিরোনাম ছিল ‘Census on Non-Farm Economic Activities and Disabled Persons’। এটি ২৭ থেকে ২৯ ডিসেম্বর দেশজুড়ে সম্পন্ন হয়। শুমারিতে যেসব প্রতিষ্ঠান ও খানা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিল, তাদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তবে কৃষি খানা এতে অন্তর্ভুক্ত ছিল না।
পরবর্তী অর্থনৈতিক শুমারি গুলো হলো: দ্বিতীয় শুমারি ২০০১ (শহর) ও ২০০৩ (পল্লী), তৃতীয় শুমারি ২০১৩, এবং চতুর্থ শুমারি ২০২৪।
অর্থনৈতিক শুমারি হলো নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট অর্থনৈতিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে একটি দেশের সকল অর্থনৈতিক ইউনিটের পূর্ণাঙ্গ গণনা। এর মূল উদ্দেশ্য হলো দেশের অর্থনীতিতে সময়ের বিবর্তনে যে কাঠামোগত পরিবর্তন ঘটে তা পর্যবেক্ষণ করা এবং কৃষি বহির্ভূত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের তথ্য সংগ্রহ করা। পরিসংখ্যান আইন ২০১৩ অনুযায়ী, বিবিএস এই শুমারি সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনা করে।
0
Updated: 1 month ago
নাসির উদ্দিন ইউসুফ পরিচালিত 'গেরিলা’ চলচ্চিত্রের পটভূমি কী?
Created: 2 months ago
A
মুক্তিযুদ্ধ
B
ভাষা আন্দোলন
C
৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন
D
ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান
গেরিলা চলচ্চিত্র
-
গেরিলা ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র।
-
চলচ্চিত্রটির পরিচালক: নাসির উদ্দিন ইউসুফ।
-
এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত।
-
চলচ্চিত্রটি ভিত্তি করে নির্মাণ করা হয়েছে সৈয়দ শামসুল হকের 'নিষিদ্ধ লোবান' উপন্যাস।
-
যৌথভাবে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন নাসির উদ্দিন ইউসুফ এবং এবাদুর রহমান।
-
প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন: জয়া আহসান, ফেরদৌস, শতাব্দী ওয়াদুদ, এটিএম শামসুজ্জামান, পীযুষ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ।
0
Updated: 2 months ago