বর্তমানে বাংলাদেশের দ্রুততম মানবী কে? [ আগস্ট,২০২৫]
A
সাফিনা হোসেন
B
শিরিন আক্তার
C
রুমি খান
D
তানজিনা রহমান
উত্তরের বিবরণ
৪৮তম জাতীয় অ্যাথলেটিকস ২০২৫-এর ১০০ মিটার স্প্রিন্ট প্রতিযোগিতার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে উভয় লিঙ্গেই নৌবাহিনী দলের ক্রীড়াবিদরা নেতৃত্ব দিয়েছেন।
নারী ১০০ মিটার স্প্রিন্ট:
-
দ্রুততম মানবী: শিরিন আক্তার (বাংলাদেশ নৌবাহিনী)
-
সময়: ১২.০১ সেকেন্ড
-
দ্বিতীয় স্থান: সুমাইয়া দেওয়ান, সময় ১২.১৫ সেকেন্ড
পুরুষ ১০০ মিটার স্প্রিন্ট:
-
দ্রুততম মানব: মোহাম্মদ ইসমাইল (বাংলাদেশ নৌবাহিনী)
-
সময়: ১০.৬১ সেকেন্ড
উল্লেখযোগ্য: গত চারবারের দ্রুততম মানব ইমরানুর রহমান এইবার অংশগ্রহণ করেননি।
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের সংবিধান কবে থেকে কার্যকর হয়?
Created: 1 month ago
A
২৬ মার্চ, ১৯৭২
B
৪ নভেম্বর, ১৯৭২
C
১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
D
১০ এপ্রিল, ১৯৭২
বাংলাদেশের সংবিধান (১৯৭২)
-
প্রণয়ন কমিটি গঠন: ১৯৭২ সালের ১১ এপ্রিল, ড. কামাল হোসেনকে সভাপতি করে ৩৪ সদস্যের কমিটি গঠিত।
-
গৃহীত: ৪ নভেম্বর ১৯৭২ সালে গণপরিষদে।
-
কার্যকর: ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (বিজয় দিবস)।
-
মূল লেখক: শিল্পী আব্দুর রউফ।
-
অঙ্গসজ্জা: শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন।
-
প্রচ্ছদ: শীতলপাটির উপর লেখা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান’।
-
স্বাক্ষর: গণপরিষদের ৩৯৯ জন সদস্য হস্তলিখিত মূল সংবিধানে স্বাক্ষর করেন, বাংলা ও ইংরেজী লিপিতে।
-
বিরোধী দলের স্বাক্ষর: একমাত্র সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সংবিধানে স্বাক্ষর করেননি।
0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান ও বীরত্বের জন্যে কতজনকে বীরত্বসূচক খেতাব বা উপাধি প্রদান করা হয়?
Created: 2 months ago
A
৬৭৫ জন
B
৬৭৬ জন
C
৬৭৭ জন
D
৬৭৮ জন
মুক্তিযুদ্ধের খেতাব
-
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান ও বীরত্বের জন্য ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকার মোট ৬৭৬ জনকে চারটি বীরত্বসূচক খেতাব প্রদান করে।
বীরত্বসূচক খেতাবসমূহ:
-
বীরশ্রেষ্ঠ – সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ৭ জন
-
বীরউত্তম – দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ৬৮ জন
-
বীরবিক্রম – তৃতীয় সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ১৭৫ জন
-
বীরপ্রতীক – চতুর্থ সর্বোচ্চ খেতাব, প্রাপ্ত: ৪২৬ জন
-
সাম্প্রতিক পরিবর্তন: ৬ জুন ২০২১ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধু হত্যার চার আসামের মুক্তিযুদ্ধে প্রদত্ত খেতাব বাতিল করে।
তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাপিডিয়া
0
Updated: 2 months ago
বাংলাদেশের ’নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন’ পাস হয় কত সালে?
Created: 1 month ago
A
২০০২ সালে
B
২০০৫ সালে
C
২০০০ সালে
D
২০০১ সালে
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০
-
আইনটির উদ্দেশ্য হলো নারী ও শিশুদের উপর সংঘটিত নির্যাতনমূলক অপরাধ কঠোরভাবে দমন করা।
-
আইনের ধারা সংখ্যা: ৩৫টি।
-
আইনটি পরিচিতি: “নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০” নামে অভিহিত।
-
আইনের প্রাধান্য: অন্যান্য আইন থাকলেও, এই আইনের বিধানাবলী প্রধান ও বলবৎ হবে।
0
Updated: 1 month ago