ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর চূড়ান্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে সাক্ষরতার হারে শীর্ষ বিভাগ-
A
ঢাকা
B
খুলনা
C
বরিশাল
D
রাজশাহী
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও সাক্ষরতার বিভিন্ন সূচক প্রকাশিত হয়েছে। এই তথ্য দেশের শিক্ষা এবং মানবসম্পদ উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক হিসেবে কাজ করে।
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১,১১৯ জন প্রতি বর্গকিমি।
-
সাক্ষরতার হার (৭ বছর বা তদূর্ধ্ব): ৭৪.৮০%
-
পুরুষ: ৭৬.৭১%
-
মহিলা: ৭২.৯৪%
-
-
বিভাগভিত্তিক সর্বোচ্চ সাক্ষরতার হার: ঢাকা বিভাগ, ৭৮.২৪%
-
বিভাগভিত্তিক সর্বনিম্ন সাক্ষরতার হার: ময়মনসিংহ বিভাগ, ৬৭.২৩%
-
জেলার ভিত্তিতে সর্বোচ্চ সাক্ষরতার হার: পিরোজপুর, ৮৫.৫৩%
-
জেলার ভিত্তিতে সর্বনিম্ন সাক্ষরতার হার: জামালপুর, ৬১.৭০%

0
Updated: 10 hours ago
কোনটি সাংবিধানিক পদ নয়?
Created: 2 weeks ago
A
চেয়ারম্যান, পাবলিক সার্ভিস কমিশন
B
মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
C
প্রধান নির্বাচন কমিশনার
D
চেয়ারম্যান, মানবাধিকার কমিশন
সাংবিধানিক পদ ও সংজ্ঞা
-
সংজ্ঞা:
-
সংবিধান হলো গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইন।
-
সাংবিধানিক উপায়ে যে সকল প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়, সেগুলোকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান বলা হয়।
-
সংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠা, পদ, মেয়াদ, পদমর্যাদা, পদত্যাগ, অপসারণ পদ্ধতি এবং দায়িত্ব সংবিধানে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকে।
-
বাংলাদেশের সংবিধানের তৃতীয় তফসিল সাংবিধানিক পদের তালিকা প্রকাশ করে।
-
সাংবিধানিক পদসমূহ
-
রাষ্ট্রপতি
-
প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতি-মন্ত্রী ও উপমন্ত্রী
-
স্পীকার
-
ডেপুটি স্পীকার
-
সংসদ সদস্য
-
প্রধান বিচারপতি
-
প্রধান নির্বাচন কমিশনার
-
মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
-
সরকারী কর্ম কমিশনের সদস্য
উল্লেখ্য:
-
চেয়ারম্যান, মানবাধিকার কমিশন সাংবিধানিক পদ নয়।
উৎস: বাংলাদেশের সংবিধান

0
Updated: 2 weeks ago
'অন্ধকূপ হত্যা' (Black Hole Tragedy) নামক ঘটনাটি কোন নবাবের শাসনামলের সাথে জড়িত?
Created: 1 week ago
A
সিরাজ-উদ-দৌলা
B
আলীবর্দী খান
C
নবাব মুর্শিদকুলী খান
D
মীর কাসিম
অন্ধকূপ হত্যা হলো ১৭৫৬ সালের ২০ জুনের ঘটনাসংক্রান্ত এক কাহিনী, যা নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা কর্তৃক কলকাতা দখলের সময় সংঘটিত হওয়ার কথা বলা হয়। এই ঘটনার মূল বিবরণ এসেছে ইংরেজ সেনাপতি জন জেফেনিয়াহ হলওয়েল-এর লেখা থেকে।
-
নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা ১৭৫৬ সালের জুনে কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম দখল করেন।
-
দখলের সময় ১৪৬ জন ইংরেজ সৈন্যকে একটি ক্ষুদ্র বন্দিশালায় আবদ্ধ রাখা হয়, যা ছিল ১৮ ফুট দীর্ঘ ও ১৪ ফুট ৩ ইঞ্চি প্রস্থের।
-
গ্রীষ্মের অতি উত্তাপে এবং অসহনীয় পরিস্থিতিতে বন্দিরা রাতযাপন করতে বাধ্য হন।
-
কাহিনী অনুযায়ী, ১২৩ জন ইংরেজ মারা যান। জীবিতদের মধ্যে ছিলেন হলওয়েল।
-
হলওয়েল এই শোকাবহ ঘটনার বিস্তৃত বর্ণনা দেন এবং নবাবকে এ দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার জন্য দায়ী করেন।
-
নবাবের আক্রমণের কারণে (১৬-২০ জুন, ১৭৫৬) ফোর্ট উইলিয়ামের ইংরেজরা পলায়ন করতে বাধ্য হয়। জন জেফেনিয়াহ হলওয়েলসহ ১৭০ জন ইংরেজ সময়মতো জাহাজে উঠতে ব্যর্থ হয়ে বন্দি হন।
-
উনিশ শতকের প্রথম দিকের অধিকাংশ ইংরেজ ইতিহাসবিদ এই কাহিনী বিশ্বাস করতেন এবং অন্ধকূপ হত্যাকে প্রাচ্যশাসকদের বর্বরতা ও নিষ্ঠুরতার নিদর্শন হিসেবে দেখতেন।
-
তবে পরবর্তীকালের ইতিহাসবিদরা হলওয়েলের কাহিনীর সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন এবং মনে করেন এই ঘটনা নবাবের অজ্ঞাতেই ঘটেছিল।
সূত্র:

0
Updated: 1 week ago
কোন মুঘল সম্রাটের শাসনামলে বাংলায় সুবাদারী শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়?
Created: 2 days ago
A
সম্রাট আকবর
B
সম্রাট জাহাঙ্গীর
C
সম্রাট আওরঙ্গজেব
D
সম্রাট হুমায়ুন
ওয়েজ আর্নার্স স্কিম প্রবর্তিত হয় ১৯৭৪ সালে, যার লক্ষ্য হলো বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি নাগরিকদের অর্জিত আয় সরকারি চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে প্রেরণের জন্য উৎসাহ প্রদান করা। এই সময় বৈদেশিক মুদ্রার মজুত থাকার কারণে আমদানিকারকদের বৈদেশিক মুদ্রার ছাড় হ্রাস পেয়েছিল, ফলে স্কিমটি কার্যকর হয়। স্কিমটির মাধ্যমে প্রবাসী শ্রমিকদের প্রেরিত অর্থ খোলা বাজার বিনিময় হারের কাছাকাছি হারে বিনিময় করার ব্যবস্থা করা হয়।
প্রবাসী কর্মীদের অবদানকে স্বীকৃতি দিতে এবং তাদের ও পরিবারের কল্যাণ নিশ্চিত করতে ১৯৯০ সালে “ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ তহবিল” গঠিত হয়, যা Emigration Ordinance-1982 এর ১৯(১) ধারার ক্ষমতাবলে পরিচালিত হয়। পরবর্তীতে, “ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড আইন, ২০১৮” এর মাধ্যমে এটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড নামে কার্যক্রম পরিচালনা করে।

0
Updated: 20 hours ago