ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক চলচ্চিত্র ’জীবন থেকে নেয়া’এর পরিচালক কে?
A
চাষী নজরুল
B
হুমায়ূন আহমেদ
C
জহির রায়হান
D
তৌকির আহমেদ
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধকে কেন্দ্র করে কিছু গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে, যা ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক স্মৃতিকে জীবন্ত রাখে।
ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক চলচ্চিত্র:
-
ফাগুন হাওয়া – পরিচালক তৌকির আহমেদ।
-
জীবন থেকে নেয়া – পরিচালক জহির রায়হান।
-
Let There Be Light – পরিচালক জহির রায়হান।
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র:
-
আগুনের পরশমণি – পরিচালনা করেছেন হুমায়ূন আহমেদ, মুক্তি পেয়েছে ১৯৯৪ সালে।
-
শ্যামল ছায়া – হুমায়ূন আহমেদের একটি বিখ্যাত চলচ্চিত্র।
-
হাঙ্গর নদী গ্রেনেড – উপন্যাস থেকে চাষী নজরুল সিনেমা পরিচালনা করেছেন।

0
Updated: 10 hours ago
মৌর্য বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন?
Created: 1 week ago
A
অশোক
B
বিন্দুসার
C
চন্দ্রগুপ্ত
D
বৃহদ্রথ
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য নন্দ বংশের শেষ রাজা ধননন্দকে পরাজিত করে মৌর্য সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।
-
মৌর্য সাম্রাজ্য ভারতের ইতিহাসে প্রথম সর্বভারতীয় সাম্রাজ্য।
-
খ্রিস্টপূর্ব ৩২৩ অব্দে ব্যাবিলনে আলেকজান্ডারের মৃত্যু ঘটে, যার ফলে তার অধিকৃত ভারতীয় অঞ্চলে গ্রিকদের মধ্যে আতঙ্ক, অনিশ্চয়তা ও বিরোধ দেখা দেয়।
-
সেই সময় মগধে নন্দবংশীয় সম্রাট ধননন্দ রাজত্ব করছিলেন, যিনি মোটেও জনপ্রিয় ছিলেন না।
-
সুযোগে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য মগধের সিংহাসন দখল করেন এবং উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে গ্রিকদের বিতাড়িত করে এক বিশাল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।
-
এই সাম্রাজ্য ইতিহাসে মৌর্য সাম্রাজ্য নামে পরিচিত।
-
মৌর্য সম্রাটরা বহু-বিভক্ত ভারতকে ঐক্যবদ্ধ করে একটি বিশাল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
-
এই বংশের মধ্যে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য এবং অশোক বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছিলেন।
সূত্র:

0
Updated: 1 week ago
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে?
Created: 6 days ago
A
শিল্প মন্ত্রণালয়
B
অর্থ মন্ত্রণালয়
C
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
D
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়:
- স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যাত্রা শুরু হয়।
- ১৯৮১ খ্রিস্টাব্দে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে বাণিজ্য বিভাগ ও বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগ নামে দু’টি বিভাগে বিভক্ত করা হয়।
- ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে শিল্পের সাথে একীভূত হয়ে শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
- সে সময় বাণিজ্য বিভাগ, শিল্প বিভাগ এবং পাট বিভাগ এ মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত করা হয়।
- ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হিসেবে পুনঃকার্যক্রম শুরু হয়।
- বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপর অর্পিত এ সকল কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বেশ কয়েকটি অধীনস্থ দপ্তর/সংস্থা রয়েছে।
• রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো,
• বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশন,
• আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তর,
• জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর,
• যৌথমূলধন কোম্পানী

0
Updated: 6 days ago
রাষ্ট্রপতির কতদিনের জন্য তহবিল থেকে অর্থ অনুমোদনের ক্ষমতা আছে?
Created: 1 week ago
A
৯০ দিন
B
৩০ দিন
C
৪৫ দিন
D
৬০ দিন
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্বসমূহ
১. নিয়োগ সংক্রান্ত ক্ষমতা:
-
প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী নিয়োগ।
-
শীর্ষ কর্মকর্তা যেমন মহাহিসাব রক্ষক, রাষ্ট্রদূত ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের নিয়োগ।
-
প্রতিরক্ষা বাহিনীর সর্বাধিনায়ক ও সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানদের নিয়োগ।
-
প্রধান বিচারপতি নিয়োগ (প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ব্যতীত)।
২. সংসদ সংক্রান্ত ক্ষমতা:
-
জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান, স্থগিত ও ভেঙে দেওয়া (প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে)।
-
সংসদে ভাষণ ও বাণী প্রদান।
-
সংসদে পাস হওয়া বিলে সম্মতি দিয়ে আইন কার্যকর করা।
-
সংসদ ভেঙে গেলে বা অধিবেশন না থাকলে অধ্যাদেশ জারি।
৩. আর্থিক ক্ষমতা:
-
রাষ্ট্রপতির সম্মতি ছাড়া অর্থ বিল উত্থাপন সম্ভব নয়।
-
সংসদ অর্থ মঞ্জুর করতে ব্যর্থ হলে সর্বোচ্চ ৬০ দিনের জন্য তহবিল থেকে অর্থ অনুমোদন।
৪. বিচার বিভাগীয় ক্ষমতা:
-
প্রধান বিচারপতির পরামর্শে আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিদের নিয়োগ।
-
আদালত বা ট্রাইব্যুনালের প্রদত্ত দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করার ক্ষমতা।
৫. জরুরি অবস্থা ঘোষণা:
-
যুদ্ধ, বিদেশি আগ্রাসন বা অভ্যন্তরীণ গোলযোগের ক্ষেত্রে জরুরি অবস্থা ঘোষণা (প্রধানমন্ত্রীর সম্মতিতে)।
৬. অন্যান্য দায়িত্ব:
-
জাতীয় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব।
-
খেতাব, পদক ও সম্মাননা প্রদান।
-
নাগরিকদের বিদেশি উপাধি গ্রহণের অনুমতি।
-
রাষ্ট্রীয় চুক্তি ও দলিল সম্পাদন।
-
বিদেশি কূটনীতিকদের পরিচয়পত্র গ্রহণ।
-
প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী ও বিচারপতিদের শপথ বাক্য পাঠ করানো।
৭. জবাবদিহিতা:
-
রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর কাছে জবাবদিহি করবেন।

0
Updated: 1 week ago