বাংলা একাডেমি ’রবীন্দ্র পুরস্কার’ চালু করে কখন?
A
২০১০ সালে
B
২০২২ সালে
C
২০১২ সালে
D
২০২৩ সালে
উত্তরের বিবরণ
রবীন্দ্র পুরস্কার হলো রবীন্দ্র সাহিত্যের গবেষণা ও সমালোচনা এবং রবীন্দ্রসংগীতের আজীবন সাধনার স্বীকৃতিস্বরূপ প্রদানকৃত সম্মাননা। ২০১০ সাল থেকে বাংলা একাডেমি প্রতি বছর এই পুরস্কার প্রদান করে, যা সাহিত্য ও সংগীত ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হয়।
-
প্রতিষ্ঠা: ২০১০ সাল থেকে বাংলা একাডেমি প্রদান করছে।
-
প্রতি বছর প্রাপক: দুজন।
-
অর্থমূল্য: ১,০০,০০০ টাকা (এক লক্ষ টাকা)।
-
পুরস্কার উপকরণ: পঞ্চাশ হাজার টাকার চেক, সম্মাননাপত্র এবং সম্মাননা স্মারক।
-
উদ্যোগ: বাংলা একাডেমি আয়োজিত বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠান।

0
Updated: 10 hours ago
সমুদ্রগুপ্তের রাজত্বকালে সমতট কোন ধরনের রাজ্য ছিল?
Created: 1 week ago
A
করদ
B
পরাধীন
C
বিচ্ছিন্ন
D
পূর্ণাঙ্গ
সমুদ্রগুপ্তের রাজত্বকালে সমতট একটি করদ রাজ্য হিসেবে বিদ্যমান ছিল। করদ রাজ্য বলতে সাধারণত সেই সামন্ত রাজ্যকে বোঝানো হয়, যা অন্য কোনো রাজ্যের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত হলে জয়ী রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। পরাজিত রাজা সামন্ত রাজা হিসেবে জয়ী রাজার অধীনে ক্ষমতায় থাকে, এবং সাধারণত এক চুক্তির মাধ্যমে তার শাসনধারা বজায় থাকে।
-
করদ রাজ্য: ইতিহাসে করদ রাজ্য বলতে সামন্ত রাজ্য বোঝানো হয়। যুদ্ধে হেরে যাওয়া রাজাকে জয়ী রাজার সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে ক্ষমতায় রাখা হত। পরাজিত রাজাকে সামন্ত রাজা বলা হত।
-
সমুদ্রগুপ্ত: গুপ্ত বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট, যিনি চন্দ্রগুপ্তের মৃত্যুর পর পাটালিপুত্রের সিংহাসনে আরোহণ করেন। তাঁকে প্রাচীন ভারতের নেপোলিয়ান বলা হয়। সমুদ্রগুপ্তের রাজত্বকালে সমগ্র বাংলা জয় করা হলেও সমতট করদ রাজ্য হিসেবে রয়ে যায়। এলাহাবাদ প্রশস্তিলিপি অনুযায়ী, তিনি সমতট ব্যতীত বাংলার অন্যান্য জনপদকে সাম্রাজ্যভুক্ত করেন। তাঁর বিস্তীর্ণ সাম্রাজ্যের পূর্বতন রাজ্য ছিল নেপাল, কর্তৃপুর (পরিচয় বিতর্কিত), কামরূপ, ডবাক (আসাম বা ঢাকা), এবং সমতট। কালক্রমে সমতটও গুপ্ত সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়।
-
সমতট: দক্ষিণ-পূর্ব বাংলার প্রাচীন জনপদ। বর্তমান ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের কিছু অংশ, এবং বাংলাদেশের বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চল সমতট নামে পরিচিত ছিল।
-
সমতটের অবস্থান ছিল মেঘনা পূর্ববর্তী কুমিল্লা-নোয়াখালীর সমতল অঞ্চলে, এবং ত্রিপুরাকে এর প্রধান কেন্দ্র বলা হতো।
-
৭ম শতকে রাজা রাজভট্টের অন্যতম রাজধানী ছিল বড়োকামতা।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
CPD-এর প্রতিষ্ঠাতা কে?
Created: 1 week ago
A
ড. আতিউর রহমান
B
রেহমান সোবহান
C
মুহিত কামাল
D
উপরের কেউ নন
CPD (Center for Policy Dialogue) হলো বাংলাদেশের একটি প্রভাবশালী বেসরকারি গবেষণা সংস্থা, যা নীতি নির্ধারণে তথ্যভিত্তিক বিশ্লেষণ ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করে।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
প্রতিষ্ঠাতা: প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহান, ১৯৯৩ সালে।
-
অবস্থান: ঢাকার ধানমন্ডি সদর দপ্তর।
-
উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম:
-
বাংলাদেশের নাগরিক সমাজের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের জন্য চাহিদা-চালিত ও জবাবদিহিমূলক উন্নয়ন প্রক্রিয়া গড়ে তোলা
-
তথ্যভিত্তিক বিতর্ক উদ্দীপনা এবং জ্ঞান সৃষ্টির মাধ্যমে নীতি নির্ধারণে প্রভাব বিস্তার
-
গবেষণা, সংলাপ, প্রচার ও সমর্থনের মাধ্যমে নীতি প্রণয়ন ও সরকারি উদ্যোগের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা
-

0
Updated: 1 week ago
খিয়াংদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব কোনটি?
Created: 2 weeks ago
A
সাংসারেক
B
সাংলান
C
বৈসু
D
চাপচারকৃত
খিয়াং:
- খিয়াং পার্বত্য চট্টগ্রামের একটি নৃজাতি গোষ্ঠী।আরাকান-ইয়োমা উপত্যকার অববাহিকা অঞ্চলে বসবাসরত নৃগোষ্ঠী থেকে খিয়াংদের আগমন।
- বর্তমানে রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও চট্টগ্রাম জেলায় এ জাতিগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে।
- খিয়াংরা চীনা-তিববতীয় ভাষাগোষ্ঠীর তিববতি-ব্রহ্ম শাখার কুকি-চীন দলভুক্ত।
- খিয়াংদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব হচ্ছে ‘সাংলান’।
- তারা বৌদ্ধধর্মে দীক্ষা নেয়। তবে তাদের আদি দেব-দেবীদের পূজা করতেও দেখা যায়।
- বর্তমানে অনেকে খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত হয়েছে।।
- পাহাড়ের উপর খোলা জায়গায় এবং ছোট খাল বা ঝর্ণাধারার কাছে এদের গ্রামগুলি গড়ে উঠে।
- এরা ঘরকে বলে ‘ইম’ এবং গ্রামকে বলে ‘নাম’।
- খিয়াংদের সমাজব্যবস্থায় একজন নেতা থাকে যাকে বলা হয় কার্বারী।
- খিয়াংদের সমাজ পিতৃতান্ত্রিক।

0
Updated: 2 weeks ago