’মেঘের অনেক রং’ চলচ্চিত্রটির পরিচালক কে?
A
শেখ নিয়ামত আলী
B
হারুনর রশীদ
C
জহির রায়হান
D
তানভীর মোকাম্মেল
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের কাহিনিনির্ভর উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে ‘মেঘের অনেক রং’ অন্যতম, যার পরিচালক ছিলেন হারুনর রশীদ। তিনি বাংলা চলচ্চিত্রে দেশপ্রেম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য পরিচিত।
-
তাঁর নির্মিত কয়েকটি চলচ্চিত্র: মেঘের অনেক রং, আমরা তোমাদের ভুলব না, গৌরব, রঙিন গুনাই বিবি, ধনবান, অসতী।
-
সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন: সুয়োরানী দুয়োরানী, কাঞ্চনমালা, রূপবান।
কয়েকটি বিখ্যাত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র:
-
অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী – পরিচালক সুভাষ দত্ত।
-
ধীরে বহে মেঘনা – পরিচালক আলমগীর কবির।
-
ওরা এগারো জন – পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম।
-
সূর্য দীঘল বাড়ী – পরিচালক শেখ নিয়ামত আলী ও মসিহউদ্দিন শাকের।
-
চিত্রা নদীর পাড়ে – পরিচালক তানভীর মোকাম্মেল।
-
জীবন থেকে নেয়া – পরিচালক জহির রায়হান।
0
Updated: 1 month ago
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর যৌথ মহড়ার নাম কী? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 2 months ago
A
রোয়ারিং টাইগার ২০২৫
B
টাইগার লাইটনিং ২০২৫
C
প্যাসিফিক ব্লু অ্যাঞ্জেল ২০২৫
D
রোয়ার লাইটনিং ২০২৫
টাইগার লাইটনিং-২০২৫
-
পরিচিতি:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক আর্মি কমান্ডের ছয় দিনব্যাপী যৌথ সামরিক মহড়ার নাম ‘টাইগার লাইটনিং-২০২৫’। -
সময় ও স্থান:
এই মহড়া অনুষ্ঠিত হয় ২৫–৩০ জুলাই ২০২৫। -
তত্ত্বাবধান:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্যারা কমান্ডো ব্রিগেড ও যুক্তরাষ্ট্রের নেভাডা ন্যাশনাল গার্ড যৌথভাবে তত্ত্বাবধান করে। -
অংশগ্রহণকারী:
-
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী: ১০০ জন সদস্য (প্যারা কমান্ডো ব্রিগেড)।
-
যুক্তরাষ্ট্র: ৬৬ জন সদস্য (নেভাডা ন্যাশনাল গার্ড)।
-
উদ্দেশ্য ও গুরুত্ব
-
আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা রক্ষা, সন্ত্রাস দমন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এবং মানবিক সহায়তা বিষয়ে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিদ্যমান সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করা।
-
প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ যেকোনো বৈশ্বিক হুমকি মোকাবিলায় যৌথভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত।
-
পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, কৌশলগত যৌথ আভিযানিক সক্ষমতা উন্নয়ন এবং সামরিক প্রস্তুতি জোরদার করাই এই মহড়ার মূল লক্ষ্য।
উৎস: প্রথম আলো
0
Updated: 2 months ago
EPB এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 1 month ago
A
Export Promotion Bureau
B
Economic Planning Board
C
Export Policy Board
D
External Product Bureau
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো বা ইপিবি হলো বাংলাদেশের একটি সরকারি সংস্থা যা দেশের রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও উন্নয়নে কাজ করে।
-
EPB এর পূর্ণরূপ হলো Export Promotion Bureau
-
পদাধিকারবলে মাননীয় বাণিজ্যমন্ত্রী পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন
-
ইপিবির ভাইস-চেয়ারম্যান (প্রধান নির্বাহী) পরিচালনা পর্ষদেরও ভাইস-চেয়ারম্যান, যিনি পর্ষদের গৃহীত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দায়িত্বে থাকেন
-
১৯৬২ সালে ইপিবি একটি সরকারি সংস্থা হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে
0
Updated: 1 month ago
ভাষা শহিদদের মধ্যে কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
আবুল বরকত
B
আব্দুস সালাম
C
রফিক উদ্দিন
D
আব্দুল জব্বার
আবুল বরকত ছিলেন ভাষা আন্দোলনের একজন শহীদ, যিনি মাতৃভাষা বাংলার জন্য প্রাণ উৎসর্গ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র ছিলেন এবং ভাষার অধিকারের দাবিতে সংগঠিত আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন।
-
আবুল বরকতের জন্ম ১৯২৭ সালের ১৩ জুন অবিভক্ত বাংলার মুর্শিদাবাদ জেলার এক গ্রামে।
-
১৯৪৮ সালে, দেশ বিভাগের পর, তিনি সপরিবারে ঢাকায় চলে আসেন।
-
১৯৫১ সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে চতুর্থ স্থান অর্জন করে তিনি স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।
-
এরপর তিনি একই বিভাগে স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে ভর্তি হন।
-
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি, বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আয়োজিত আন্দোলনে তিনি পুলিশের গুলিতে আহত হন এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শহীদ হন।
অন্য শহীদদের মধ্যে:
-
আবদুস সালাম ডাইরেক্টর অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অফিসে রেকর্ড কিপার পদে কর্মরত ছিলেন।
-
রফিক উদ্দীন আহমদ মানিকগঞ্জ জেলার দেবেন্দ্রনাথ কলেজের বাণিজ্য বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
-
আবদুল জব্বার ছিলেন একজন সাধারণ গ্রামীণ কর্মজীবী মানুষ, যিনি ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে গিয়ে শহীদ হন।
0
Updated: 1 month ago