২০২৫ সালে ক্রীড়া ক্ষেত্রে একুশে পদক পেয়েছেন কোন প্রতিষ্ঠান?
A
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল
B
বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল
C
বাংলাদেশ কাবাডি দল
D
বাংলাদেশ জাতীয় নারী ক্রিকেট দল
উত্তরের বিবরণ
একুশে পদক বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক রাষ্ট্রীয় পুরস্কার, যা প্রতি বছর মহান ভাষা আন্দোলনের স্মরণে বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য প্রদান করা হয়। ২০২৫ সালে মোট ১৭ জন ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়।
-
ক্রীড়া: বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল।
-
গবেষণা: মঈদুল হাসান (মূলধারা ৭১ এর রচয়িতা)।
-
ভাষা ও সাহিত্য: শহীদুল জহির (মরণোত্তর) ও হেলাল হাফিজ (মরণোত্তর)।
-
সংস্কৃতি ও শিক্ষা: ড. শহীদুল আলম।
-
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: মেহেদী হাসান খান, রিফাত নবী, মো. তানবিন ইসলাম সিয়াম ও শাবাব মুস্তাফা।
-
সাংবাদিকতা: মাহফুজ উল্লাহ (মরণোত্তর)।
-
সাংবাদিকতা ও মানবাধিকার: মাহমুদুর রহমান।
-
শিল্পকলা (চলচ্চিত্র): আজিজুর রহমান।
-
সংগীত: উস্তাদ নীরদ বরণ বড়ুয়া ও ফেরদৌস আরা।
-
আলোকচিত্র: নাসির আলী মামুন।
-
চিত্রকলা: রোকেয়া সুলতানা।
-
শিক্ষা: ড. নিয়াজ জামান।
-
সমাজসেবা: মোহাম্মদ ইউসুফ চৌধুরি।

0
Updated: 10 hours ago
বর্তমানে দেশে স্বীকৃত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কয়টি? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 2 weeks ago
A
৪৮টি
B
৪৯টি
C
৫০টি
D
৫১টি
বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
-
সংখ্যা ও স্বীকৃতি:
-
দেশে বর্তমানে ৫০টি স্বীকৃত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী রয়েছে (জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী)।
-
-
ভৌগোলিক বিস্তৃতি:
-
সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী রাঙামাটিতে বসবাস করে।
-
পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে।
-
মোট মানুষের মধ্যে পুরুষ ৪৯.৯৮%, নারী ৫০.০২%।
-
৬০.০৪% চট্টগ্রাম বিভাগে, ১৪.৮২% রাজশাহী, ৮.২৮% সিলেট, ৫.৫২% রংপুর, ৪.৯৯% ঢাকা বিভাগে বসবাস করে।
-
-
প্রধান জনগোষ্ঠী ও বৈচিত্র্য:
-
পার্বত্য চট্টগ্রামে ১৩টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করে।
-
উল্লেখযোগ্য গোষ্ঠী: চাকমা, ত্রিপুরা, ম্রো, খুমি, লুসাই, মারমা, রাখাইন, চাক, বম, খেয়াং, পাঙ্খোয়া।
-
-
সর্ববৃহৎ গোষ্ঠী:
১. চাকমা
২. মারমা
৩. ত্রিপুরা
উৎস:
i) জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২
ii) প্রথম আলো

0
Updated: 2 weeks ago
সংসদ-কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলোকে কী বলা হয়?
Created: 1 week ago
A
ব্যাকবেঞ্চ
B
স্পিকার বেঞ্চ
C
ট্রেজারি বেঞ্চ
D
লবি বেঞ্চ
বাংলাদেশের সংসদে আসনবিন্যাসে বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। সরকারি ও বিরোধী দলের সদস্যদের অবস্থান তাদের দায়িত্ব ও মর্যাদা অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। সামনের দিকের আসনগুলো বিশেষভাবে পরিচিত ট্রেজারি বেঞ্চ নামে।
-
সংসদ-কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলোকে ট্রেজারি বেঞ্চ বলা হয়।
-
এখানে সরকারি দলের মন্ত্রী ও শীর্ষস্থানীয় নেতারা বসেন।
-
স্পিকারের আসনের ডানদিকে থাকে ট্রেজারি বেঞ্চ।
-
এর বিপরীত দিকে সামনের সারিতে বসেন বিরোধী দলের নেতা, উপনেতা, হুইপ ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
-
ট্রেজারি বেঞ্চকে আরও বলা হয় ফ্রন্ট বেঞ্চ।
-
সংসদে সরকারি ও বিরোধী দলের যেসব সদস্য পেছনের সারিতে বসেন তাঁদের ব্যাকবেঞ্চার বলা হয়।
-
ব্যাকবেঞ্চাররা সাধারণত সরকারি দলের মন্ত্রী বা উচ্চপদস্থ নন, আবার বিরোধী দলেরও শীর্ষস্থানীয় নন, তাই সংসদের আসন ব্যবস্থায় তাঁরা পিছনের সারিতে অবস্থান করেন।

0
Updated: 1 week ago
'কাবিখা' কোন ধরনের কর্মসূচীর অন্তর্ভুক্ত?
Created: 1 week ago
A
কাজের প্রশিক্ষণ
B
টিকাদান কর্মসূচি
C
নিরক্ষরতা দূরীকরণ
D
দারিদ্র বিমোচন
কাবিখা বা কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচী (Food for Work) সংক্রান্ত তথ্য:
-
এটি দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচীর অংশ।
-
প্রেক্ষাপট: ১৯৭৪ সালে দেশব্যাপী চরম খাদ্যাভাব দেখা দিলে, বিশেষ করে খাদ্যশস্যের উচ্চমূল্য এবং গ্রামীণ এলাকায় বেকারত্বের কারণে বৃহত্তর রংপুর জেলার মানুষ অনাহারের সম্মুখীন হলে সরকার এই কর্মসূচি চালু করে।
কর্মসূচীর উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য:
-
প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ গ্রামীণ অবকাঠামো নির্মাণ/পুনঃনির্মাণ।
-
স্বাভাবিক অবস্থায় গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন।
-
গ্রামীণ এলাকায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি।
-
গ্রামীণ দরিদ্র জনগণের আয় বৃদ্ধি।
-
দেশের সর্বত্র খাদ্য সরবরাহের ভারসাম্য আনা এবং দারিদ্র বিমোচনে ইতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 1 week ago