‘Watery grave’-এর অর্থ কী?
A
পানির নালা
B
সলিল সমাধি
C
পানিযুক্ত কবর
D
কোনোটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
‘Watery grave’ বলতে বোঝায়—জল বা সমুদ্রে ডুবে মৃত্যু হওয়া। অর্থাৎ, ডুবে মারা গেলে যেটিকে বাংলায় বলা হয় সলিল সমাধি।
সঠিক উত্তর: খ) সলিল সমাধি
ব্যাখ্যা:
-
Watery = জল/পানি সম্পর্কিত।
-
Grave = সমাধি বা কবর।
-
একত্রে “watery grave” মানে হলো এমন সমাধি, যা পানির ভেতরে হয়— অর্থাৎ, ডুবে মৃত্যু পাওয়া।

0
Updated: 11 hours ago
নিচের কোন বাক্যটি শুদ্ধ?
Created: 2 weeks ago
A
এ কথা প্রমাণ হয়েছে।
B
‘গীতাঞ্জলি’ পড়েছ কি?
C
অল্প দিনের মধ্যে তিনি আরোগ্য হলেন।
D
আবশ্যক ব্যয়ে কার্পণ্য করা অনুচিত।
১/এ কথা প্রমানিত হয়েছে। (সঠিক) ২/ অল্প দিনের মধ্যে তিনি আরোগ্যলাভ করবেন। (সঠিক) ৩/আবশ্যক ব্যয়ে কৃপণতা করা অনুচিত। (সঠিক) তাই সঠিক বাক্য - "গীতাঞ্জলী " পড়েছো কি?

0
Updated: 2 weeks ago
মনোয়েল দ্যা আসসুম্পসাঁও অভিধান প্রকাশের আগে কত বছর ধরে শব্দ সংগ্রহ করেন?
Created: 1 week ago
A
২-৩ বছর
B
৫-৭ বছর
C
৯-১০ বছর
D
১৪-১৫ বছর
‘Vocabolario em idioma Bengalla, e Portuguez dividido em duas partes’ গ্রন্থটি রচনার জন্য মনোএল দা আসসুম্পসাঁউ প্রায় ৯–১০ বছর ধরে শব্দ সংগ্রহ করেছিলেন। তিনি মোনোএল ভাওয়ালের একটি গির্জায় ধর্মযাজকের দায়িত্ব পালনকালে ১৭৩৪–১৭৪২ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে এই গ্রন্থটি রচনা করেন এবং এটি ১৭৪৩ সালে প্রকাশিত হয়।
বাংলা ব্যাকরণ রচনার ইতিহাস:
প্রথম পর্যায়:
• প্রথম বাংলা ব্যাকরণ প্রকাশিত হয় ১৭৪৩ সালে।
• এটি পর্তুগিজ ভাষায় রচিত, লেখক ছিলেন মোনোএল দা আসসুম্পসাঁউ।
• তিনি এটি রচনা করেন বাংলা-পর্তুগিজ অভিধানের ভূমিকা হিসেবে।
ইংরেজি ভাষায় বাংলা ব্যাকরণ:
• ১৭৭৮ সালে প্রকাশিত হয় নাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড প্রণীত ব্যাকরণ।
• নাম: A Grammar of the Bengal Language, এটি ইংরেজিতে রচিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাংলা ব্যাকরণ।
• ১৮০১ সালে উইলিয়াম কেরি ইংরেজিতে রচনা করেন A Grammar of the Bengalee Language, যা বঙ্গানুবাদ করেন জন রবিনসন (১৮৪৬)।
বাংলা ভাষায় রচিত ব্যাকরণ:
• ১৮৩৩ সালে প্রকাশিত হয় রামমোহন রায়ের ‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ’।
• এটি বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ।

0
Updated: 1 week ago
‘আমার দেখা নয়াচীন’ কে লিখেছেন?
Created: 2 weeks ago
A
মওলানা ভাসানী
B
আবুল ফজল
C
শহীদুল্লা কায়সার
D
শেখ মুজিবুর রহমান
‘আমার দেখা নয়াচীন’ শেখ মুজিবুর রহমানের তৃতীয় গ্রন্থ, যা তিনি ১৯৫৪ সালে কারাগারে রাজবন্দি অবস্থায় স্মৃতিনির্ভরভাবে রচনা করেন। এটি মূলত ১৯৫২ সালের গণচীন ভ্রমণের অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা একটি ডায়েরি-ধর্মী পুস্তক,
যেখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার রাজনৈতিক জীবনের প্রথম দিকে চীনের সংস্কৃতি, প্রশাসন ও সমাজের জীবনচিত্র তুলে ধরেছেন প্রাঞ্জল ও সূক্ষ্ম ভাষায়। বইটি বঙ্গবন্ধুর সাম্রাজ্যবাদবিরোধী মনোভাব, অসাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি এবং বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনার গভীর পরিচয় প্রদান করে।
• প্রকাশের তথ্য: বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ২০২০ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলায়, যেখানে একুশে গ্রন্থমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়। প্রকাশক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছে বাংলা একাডেমি।
• ভূমিকা: বইটির ভূমিকা লিখেছেন বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা ও বর্তমান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
• ভ্রমণের প্রেক্ষাপট: ১৯৫২ সালের ২-১২ অক্টোবর চীনের পিকিংয়ে অনুষ্ঠিত এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক শান্তি সম্মেলনে পাকিস্তান প্রতিনিধিদলের সদস্য হিসেবে বঙ্গবন্ধু যোগ দেন।
• সাহিত্যিক বৈশিষ্ট্য: গ্রন্থে শিল্পিত মন ও সূক্ষ্ম পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে নবগঠিত গণচীনের শাসনব্যবস্থা ও জীবনচিত্র বর্ণনা করা হয়েছে।

0
Updated: 2 weeks ago