যুদ্ধাবস্থায় বেসামরিক জনগণের নিরাপত্তা বিষয়ক প্রটোকল কোনটি?
A
প্রথম জেনেভা কনভেনশন
B
দ্বিতীয় জেনেভা কনভেনশন
C
তৃতীয় জেনেভা কনভেনশন
D
চতুর্থ জেনেভা কনভেনশন
উত্তরের বিবরণ
জেনেভা কনভেনশন হলো আন্তর্জাতিক আইন, যা যুদ্ধকালীন মানবাধিকার ও মানবিক আচরণ সংক্রান্ত মৌলিক নীতি নির্ধারণ করে। এই কনভেনশন যুদ্ধবন্দী, আহত বা অসুস্থ সেনা সদস্য এবং সাধারণ নাগরিকদের সুরক্ষা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য প্রতিষ্ঠিত।
-
স্থাপন: সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় স্বাক্ষরিত
-
আঁচল: ৪টি চুক্তি ও ৩টি প্রটোকল
-
স্বাক্ষরিত: ১২ আগস্ট, ১৯৪৯
-
উপাধি: ‘চারটি রেডক্রস কনভেনশন’
মূল জেনেভা কনভেনশনসমূহ:
১. প্রথম কনভেনশন (১৮৬৪): আহত ও অসুস্থ সেনাদের সুরক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা।
২. দ্বিতীয় কনভেনশন (১৯০৬/১৯০৭): সমুদ্রে যুদ্ধরত সেনাদের সুরক্ষা ও চিকিৎসা; হেগ চুক্তি দ্বারা সংশোধিত।
৩. তৃতীয় কনভেনশন (১৯২৯): যুদ্ধবন্দীদের সুরক্ষা এবং তাদের প্রতি মানবিক আচরণ।
৪. চতুর্থ কনভেনশন (১৯৪৯): বেসামরিক জনগণের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা, বিশেষত যুদ্ধক্ষেত্র বা দখলদারিত্বের সময়।
0
Updated: 1 month ago
'আইজেনহাওয়ার মতবাদ' কীসের সাথে সম্পর্কিত?
Created: 1 month ago
A
ইউরোপ
B
মধ্যপ্রাচ্য
C
দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া
D
আফ্রিকা
আইজেনহাওয়ার মতবাদ হলো ১৯৫৭ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডুইট ডি. আইজেনহাওয়ার দ্বারা ঘোষিত একটি নীতি, যা মধ্যপ্রাচ্যে কমিউনিজম ও সোভিয়েত প্রভাব প্রতিরোধের লক্ষ্যে প্রণীত হয়।
-
প্রকাশকাল: ১৯৫৭
-
মূল লক্ষ্য: মধ্যপ্রাচ্যে কমিউনিজমের বিস্তার রোধ ও সোভিয়েত প্রভাব প্রতিরোধ
-
সাহায্য: যে কোনো মধ্যপ্রাচ্যের দেশ যদি কমিউনিস্ট আগ্রাসনের মুখে পড়ে, যুক্তরাষ্ট্র সামরিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সহায়তা প্রদান করবে
-
প্রসঙ্গ: শীতল যুদ্ধকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ
0
Updated: 1 month ago
কোন পর্বতমালা এশিয়া ও ইউরোপ মহাদেশকে পৃথক করেছে?
Created: 2 months ago
A
আল্পস পর্বতমালা
B
রকি পর্বতমালা
C
আন্দিজ পর্বতমালা
D
ইউরাল পর্বতমালা
ইউরাল পর্বতমালা সম্পর্কিত তথ্য
-
ভৌগোলিক গুরুত্ব:
-
ইউরাল পর্বতমালা এশিয়া ও ইউরোপকে পৃথক করেছে
-
-
আয়তন ও দৈর্ঘ্য:
-
দৈর্ঘ্য: ১,৫৫০ মাইল (২,৫০০ কিমি)
-
-
উচ্চতা:
-
গড় উচ্চতা: ৩,৩০০–৩,৬০০ ফুট (১,০০০–১,১০০ মিটার)
-
সর্বোচ্চ শিখর: মাউন্ট নরোদনা, ৬,২১৭ ফুট (১,৮৯৫ মিটার)
-
তথ্যসূত্র: Britannica.com
0
Updated: 2 months ago
কোন ক্ষেত্রে সাধারণত "Persona non grata" শব্দটি ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
B
কূটনৈতিক প্রেক্ষাপট
C
ব্যবসায়িক চুক্তি
D
শিক্ষা কার্যক্রম
Persona non grata হলো একটি ল্যাটিন শব্দ, যার আক্ষরিক অর্থ অবাঞ্ছিত বা অগ্রহণযোগ্য ব্যক্তি। এর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তিকে কোনো দেশে প্রবেশ বা অবস্থানের জন্য অগ্রহণযোগ্য ঘোষণা করা হয়।
-
কূটনৈতিক প্রেক্ষাপটে, এটি সাধারণত বিদেশী কূটনীতিকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য
-
যদি কোনো দেশের সরকার কোনো কূটনীতিককে তাদের দেশে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে, তবে তাকে Persona non grata হিসেবে বিবেচনা করা হয়
-
এমন পরিস্থিতিতে সেই কূটনীতিককে অবিলম্বে দেশ ত্যাগ করতে হয়
উৎস:
0
Updated: 1 month ago