ইরানে ইসলামী বিপ্লবের নেতা কে ছিলেন?
A
আয়াতুল্লাহ সলোমান রহমানি
B
সলোমান রাব্বানি
C
আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনী
D
মোহাম্মাদি আব্বাস
উত্তরের বিবরণ
ইরানে ইসলামি বিপ্লব হলো ১৯৭৯ সালে সংঘটিত একটি রাজনৈতিক ও সামাজিক বিপ্লব, যা ইরানের শাসক মোহাম্মদ রেজা শাহ পাহলভীর পতনের মাধ্যমে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের সূচনা করে।
-
নেতৃত্ব: আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনী
-
সূত্রপাত: জানুয়ারি, ১৯৭৮
-
শাসক পতন ও বিপ্লবের পূর্ণতা: ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৯
-
ইসলামী প্রজাতন্ত্রের ঘোষণা: ১ এপ্রিল, ১৯৭৯
-
প্রভাব: ইরান ইসলামী প্রজাতন্ত্রে রূপান্তরিত হয় এবং তৎকালীন শাসক মোহাম্মদ রেজা শাহ পাহলভীর শাসন শেষ হয়
0
Updated: 1 month ago
বিশ্বব্যাংক কত সালে কার্যক্রম শুরু করে?
Created: 1 month ago
A
১৯৪৬ সালে
B
১৯৪৫ সালে
C
১৯৪৮ সালে
D
১৯৪৯ সালে
বিশ্বব্যাংক হল একটি আন্তর্জাতিক আর্থিক সহায়তা সংস্থা, যা উন্নয়নশীল দেশগুলোর উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য ঋণ ও অনুদান প্রদান করে।
-
প্রতিষ্ঠা ও কার্যক্রম শুরু: ১৯৪৬
-
মূল লক্ষ্য: বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য বিমোচন
-
সদস্য দেশ: ১৮৯টি রাষ্ট্র
-
সদর দপ্তর: ওয়াশিংটন, ডি.সি., যুক্তরাষ্ট্র
বিশ্বব্যাংক গ্রুপের গঠন:
-
বিশ্বব্যাংক গ্রুপ পাঁচটি সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত
-
সংস্থাগুলি হল: IBRD, IDA, IFC, ICSID, MIGA
0
Updated: 1 month ago
হুতি আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা কে?
Created: 1 month ago
A
ইবনে তৌহিদ আল-হুথি
B
আবদুল মালিক আল-হুথি
C
আলি বিন-হুথি
D
হুসেন বদর আল-দিন আল-হুথি
হুতি আন্দোলন হলো উত্তর ইয়েমেনের একটি ইসলামী মৌলবাদী আন্দোলন, যা ইয়েমেনের গৃহযুদ্ধের অন্যতম প্রধান শক্তি হিসেবে কাজ করছে।
-
আন্দোলনটি শুরু হয় ১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে, নেতা হুসেন বদর আল-দিন আল-হুথি শিয়া ইসলামের জাইদি ধারার অনুসরণে ধর্মীয় পুনর্জাগরণমূলক আন্দোলন হিসেবে।
-
জাইদিরা শতাব্দীকাল ধরে ইয়েমেন শাসন করলেও, ১৯৬২ সালের গৃহযুদ্ধের পর সুন্নিরা ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়।
-
এরপর জাইদিরা ক্রমে কোণঠাসা হয়ে পড়ে।
-
সুন্নি মৌলবাদ, বিশেষ করে সৌদি আরবের পৃষ্ঠপোষকতা প্রাপ্ত ওয়াহাবি মতবাদ, মোকাবিলায় আল-হুতি আন্দোলন গড়ে ওঠে।
-
শুরুতে ধর্মীয় আন্দোলন হলেও, এটি ক্রমে সশস্ত্র রূপে পরিণত হয়।
0
Updated: 1 month ago
'কুড়িল দ্বীপপুঞ্জ' নিয়ে কোন দুটি দেশের মধ্যে বিরোধ রয়েছে?
Created: 2 months ago
A
চীন ও কোরিয়া
B
রাশিয়া ও জাপান
C
ইন্দোনেশিয়া ও থাইল্যান্ড
D
জাপান ও চীন
কুরিল দ্বীপপুঞ্জ হলো রাশিয়া ও জাপানের মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোধপূর্ণ দ্বীপসমূহ, যা ভূরাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলোকে কেন্দ্র করে দুই দেশের মধ্যে এখনো আনুষ্ঠানিক শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়নি।
-
কুরিল দ্বীপপুঞ্জ প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত
-
অবস্থান: জাপানের হোক্কাইডো দ্বীপের উত্তরে
-
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপানের কাছ থেকে এই দ্বীপগুলো সোভিয়েত ইউনিয়ন দখল করে
-
প্রশান্ত মহাসাগরের চারটি দ্বীপ নিয়ে রাশিয়া ও জাপানের মধ্যে বিরোধ রয়েছে, যার মধ্যে কুরিল দ্বীপপুঞ্জ অন্যতম
-
এই বিতর্কিত দ্বীপগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ হলো কুনাশির
-
চারটি দ্বীপকে জাপান তাদের নর্দান টেরিটরি হিসেবে দাবি করে
-
এই বিরোধের কারণে রাশিয়া ও জাপান দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী শান্তিচুক্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষর করতে পারেনি
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 2 months ago