মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন -২০২৫ কত তম সম্মেলন?[আগস্ট, ২০২৫]
A
৫৯ তম
B
৬০ তম
C
৬১ তম
D
৬২ তম
উত্তরের বিবরণ
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন হলো একটি বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলন, যা মূলত নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সম্পর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করার জন্য আয়োজিত হয়।
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৬৩
-
আয়োজনের সময়: প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি মাসে
-
স্থান: মিউনিখ, জার্মানি
-
সাম্প্রতিক সম্মেলন: ৬১তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন, ১৪–১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
-
অংশগ্রহণকারীরা: রাষ্ট্র/সরকার প্রধান, আন্তর্জাতিক ও বেসরকারি সংগঠন, পেশাজীবী, একাডেমিশিয়ান ও বিশেষজ্ঞরা
-
আলোচ্য বিষয়: বৈশ্বিক নিরাপত্তা নীতি, চ্যালেঞ্জ এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা

0
Updated: 15 hours ago
মোসাদ কোন দেশের গোয়েন্দা সংস্থা?
Created: 6 days ago
A
ইসরায়েল
B
ইউক্রেন
C
যুক্তরাজ্য
D
ইরান
মোসাদ হলো ইসরায়েলের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা, যা কাজ করে তথ্য সংগ্রহ, গোপন অভিযান এবং সন্ত্রাসবাদ দমন ক্ষেত্রে।
মূল তথ্য:
-
প্রতিষ্ঠিত: ১৩ ডিসেম্বর, ১৯৪৯
-
প্রতিষ্ঠাতা: ডেভিড বেনগুরিয়ন
-
সদরদপ্তর: তেলআবিব, ইসরায়েল
-
পরিচালক সরাসরি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর কাছে জবাবদিহি করেন
-
বৈশ্বিক মর্যাদা: বিশ্বের বৃহত্তম গুপ্তচর সংস্থাগুলোর একটি
-
কার্যক্রম ও বাজেট: কোনো আইন দ্বারা সংজ্ঞায়িত নয়
অন্য দেশের সমতুল্য গোয়েন্দা সংস্থা:
-
পাকিস্তান: ISI
-
ইরান: IROIIM
উৎস:

0
Updated: 6 days ago
কোন সভ্যতা আলেকজান্দ্রিয়ান সভ্যতা নামে পরিচিত?
Created: 1 week ago
A
প্রথম মেসোপটেমীয় সভ্যতা
B
হেলেনিস্টিক সভ্যতা
C
মিশরীয় সভ্যতা
D
হেলেনিক সভ্যতা
হেলেনিস্টিক সভ্যতা
- গ্রিকবীর আলেকজান্ডার কর্তৃক পারস্য সাম্রাজ্য ও উত্তর আফ্রিকা বিজয়ের পরবর্তী সময়ে এসব অঞ্চলে গ্রিক সংস্কৃতির প্রসার ঘটে।
- এতে করে গ্রিক সংস্কৃতি ও তার বাহিরের সংস্কৃতির সংমিশ্রণে যে সভ্যতা বা সংস্কৃতি গড়ে উঠেছিলো তা হেলেনিস্টিক সভ্যতা নামে পরিচিতি পায়।
- হেলেনিস্টিক সভ্যতার কেন্দ্রভূমি ছিলো মিশরের আলেকজান্দ্রিয়া।
- যার কারণে একে অনেক ক্ষেত্রে আলেকজান্দ্রিয়ান সভ্যতা নামেও ডাকা হয়।
- হেলেনিস্টিক সভ্যতা খ্রিস্টপূর্ব ৩২৩ অব্দ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৩১ অব্দ পর্যন্ত টিকেছিলো।
- রোমানদের হাতে হেলেনিস্টিক সভ্যতার পতন ঘটে।
অন্যদিকে,
- গ্রিসের মূল ভূখণ্ডে খ্রিস্টপূর্ব ৫০৭ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৩২৩ অব্দ সময়ে গড়ে উঠা সভ্যতা হেলেনিক সভ্যতা নামে পরিচিত।

0
Updated: 1 week ago
রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে প্রেরিত হন না কোন কূটনৈতিক ব্যক্তি ?
Created: 16 hours ago
A
রাষ্ট্রদূত
B
হাইকমিশনার
C
কূটনৈতিক মন্ত্রী
D
চার্জ দ্য এফেয়ার্স
Chargé d’Affaires (চার্জ দ্য এফেয়ার্স) হলো কূটনৈতিক মিশনের প্রধান, যারা সাধারণত রাষ্ট্রদূতের অনুপস্থিতিতে বা স্বল্পমেয়াদী দায়িত্বে নিয়োজিত থাকেন এবং সরাসরি রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে নয়, বরং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে জবাবদিহি করেন।
-
রাষ্ট্রদূত (Ambassador): সরাসরি রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে প্রেরিত এবং কূটনৈতিক মিশনের প্রধান
-
হাইকমিশনার (High Commissioner): কমনওয়েলথ দেশগুলোর মধ্যে রাষ্ট্রদূতের সমতুল্য, রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে প্রেরিত
-
কূটনৈতিক মন্ত্রী (Minister): রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে প্রেরিত, তবে মর্যাদায় রাষ্ট্রদূতের নিচে

0
Updated: 16 hours ago