রেনেসাঁর সূত্রপাত হয় -
A
ইতালিতে
B
ফ্রান্সে
C
ইংল্যান্ডে
D
জার্মানিতে
উত্তরের বিবরণ
রেনেসাঁ হলো ইউরোপে মধ্যযুগের পরে প্রাচীন গ্রিক ও রোমান সংস্কৃতির পুনর্জাগরণ বা পুনর্জন্ম।
-
অর্থ: পুনর্জন্ম বা পুনর্জাগরণ
-
সূত্রপাত: ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে
-
বিস্তার: পরবর্তীতে ইতালির অন্যান্য শহর ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে
-
সময়কাল: চতুর্দশ থেকে ষোড়শ শতক, বিশেষ করে ১৪শ–১৬শ শতক
-
কারণ: ইউরোপীয় বিত্তবান ও ধনিক শ্রেণীর পৃষ্ঠপোষকতা
-
প্রভাব: সংস্কৃতি, শিল্প ও বিদ্যা চর্চায় প্রাচীন কল্পনা ও প্রযুক্তির পুনরুজ্জীবন

0
Updated: 16 hours ago
টেসলা কোন কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান?
Created: 1 month ago
A
মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান
B
সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান
C
বৈদ্যুতিক গাড়ি ও শক্তি প্রযুক্তি কোম্পানি
D
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান
টেসলা (Tesla)
-
প্রকার: আমেরিকান প্রতিষ্ঠান
-
উদ্দেশ্য: বৈদ্যুতিক যান এবং পরিচ্ছন্ন জ্বালানিভিত্তিক প্রযুক্তি
-
সদর দপ্তর: অস্টিন, টেক্সাস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
-
পূর্ববর্তী সদর দপ্তর: ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
উৎস: Tesla ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
'নানকিং চুক্তি' কোন যুদ্ধের সাথে জড়িত?
Created: 16 hours ago
A
আফিম যুদ্ধ
B
কোরিয় যুদ্ধ
C
বসনিয়া যুদ্ধ
D
বক্সারের যুদ্ধ
আফিম যুদ্ধ ছিল চীনের সঙ্গে ব্রিটেনের মধ্যে সংঘটিত এক গুরুত্বপূর্ণ সংঘাত, যা মূলত আফিমের চোরাচালান ও ব্যবসায়িক স্বার্থকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে চীনা শাসকগোষ্ঠী পরাজিত হয় এবং ব্রিটিশদের সঙ্গে নানকিং চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়।
-
আফিম যুদ্ধ:
-
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি উনিশ শতকের গোড়া থেকে চীনের সঙ্গে ব্যবসায় ঘাটতি মেটাতে বঙ্গদেশ থেকে আফিম রপ্তানি শুরু করে।
-
১৮৩৯ সালে চীনা শাসকগোষ্ঠী আফিম আমদানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
-
কোম্পানি অবৈধভাবে আফিম ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ায় চীন ও ব্রিটেনের মধ্যে যুদ্ধ সংঘটিত হয়।
-
প্রথম আফিম যুদ্ধে চীনা পক্ষ পরাজিত হয়।
-
-
নানকিং চুক্তি (১৮৪২):
-
চীনা শাসকগোষ্ঠী ব্রিটিশদের সঙ্গে একটি অপমানজনক চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়।
-
চুক্তি প্রথম আফিম যুদ্ধের সমাপ্তি চিহ্নিত করে।
-
চুক্তির মাধ্যমে ব্রিটিশদের হংকং নিয়ন্ত্রণ প্রদান করা হয়।
-

0
Updated: 16 hours ago
২০২৫ সালে ইকোনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ) এর প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, বিশ্বের বসবাসযোগ্য শীর্ষ শহর কোনটি? (আগস্ট, ২০২৫)
Created: 2 weeks ago
A
মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া
B
জুরিখ, সুইজারল্যান্ড
C
ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া
D
কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক
গ্লোবাল লিভেবিলিটি ইনডেক্স ২০২৫ অনুযায়ী ইকোনোমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (EIU) প্রতিবছরের মতো এবারও বিশ্বের বসবাসযোগ্য শহরের তালিকা প্রকাশ করেছে। এ তালিকায় পাঁচটি মূল মানদণ্ডে বিশ্বের ১৭৩টি শহরকে মূল্যায়ন করা হয়।
-
মূল্যায়নের মানদণ্ডগুলো হলো– স্থিতিশীলতা, স্বাস্থ্যসেবা, সংস্কৃতি ও পরিবেশ, শিক্ষা এবং অবকাঠামো
-
১৬ জুন ২০২৫ তারিখে ইআইইউ ২০২৫ সালের তালিকা প্রকাশ করে
-
তালিকার শীর্ষ শহরগুলো হলো:
-
কোপেনহেগেন, ডেনমার্ক
-
ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া
-
জুরিখ, সুইজারল্যান্ড
-
মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া
-
জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
-
-
বাংলাদেশের অবস্থান তালিকায় ১৭১তম
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 2 weeks ago