'ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি' কোন দুটি দেশের মধ্যে সম্পাদিত হয়?
A
মিশর ও ইসরাইল
B
ইসরাইল ও ফিলিস্তিন
C
ইসরাইল ও লেবানন
D
ইসরাইল ও সিরিয়া
উত্তরের বিবরণ
ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি হলো মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য মিশরের রাষ্ট্রপতি আনোয়ার সাদাত এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মেনাখেম বেগিন কর্তৃক স্বাক্ষরিত এক গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক চুক্তি।
-
স্বাক্ষরের তারিখ ও স্থান: ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৮; ক্যাম্প ডেভিড, মেরিল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র
-
মধ্যস্থতাকারী: তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার
-
প্রভাব:
-
চুক্তির জন্য মিশরকে আরব লীগ ও ওআইসি থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়
-
আনোয়ার সাদাত ১৯৭৮ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন
-
-
উদ্দেশ্য: মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও ইসরায়েল-মিশর মধ্যে বিরোধ সমাধান
0
Updated: 1 month ago
ধরিত্রী সম্মেলনের ফলাফল হিসেবে কোন দুটি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দেওয়া হয়?
Created: 2 months ago
A
ভিয়েনা ঘোষণা ও এজেন্ডা ২১
B
মন্ট্রিল ঘোষণা ও এজেন্ডা ২১
C
রিও ঘোষণা ও এজেন্ডা ২১
D
লন্ডন ঘোষণা ও এজেন্ডা ২১
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
ধরিত্রি সম্মেলন
সাম্রাজ্যের পতন
ধরিত্রী সম্মেলন (Earth Summit – 1992)
-
সময়: ৩–১৪ জুন, ১৯৯২
-
স্থান: রিও ডি জেনিরো, ব্রাজিল
-
অন্য নাম: রিও সামিট, রিও কনফারেন্স, ধরিত্রী সম্মেলন
-
আয়োজক: জাতিসংঘ
-
অংশগ্রহণকারী: ১৭৯টি দেশের রাজনৈতিক নেতা, কূটনীতিক, বিজ্ঞানী, গণমাধ্যম প্রতিনিধি ও এনজিও
-
মূল উদ্দেশ্য: পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নে বৈশ্বিক পদক্ষেপ গ্রহণ
-
গুরুত্বপূর্ণ নীতি: Polluter Pays Principle
উল্লেখযোগ্য সাফল্যসমূহ
-
রিও ঘোষণা
-
২৭ দফা নীতিসহ পরিবেশ ও উন্নয়নের কাঠামো নির্ধারণ।
-
-
এজেন্ডা ২১
-
২১শ শতাব্দীর জন্য টেকসই উন্নয়নের কর্মপরিকল্পনা।
-
-
UNFCCC (United Nations Framework Convention on Climate Change)
-
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বৈশ্বিক কাঠামো।
-
পরবর্তীতে কিয়োটো প্রোটোকল ও প্যারিস চুক্তি এর ভিত্তি।
-
-
Convention on Biological Diversity (CBD)
-
জৈব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ, টেকসই ব্যবহার ও ন্যায্য বণ্টন নিশ্চিতকরণ।
-
-
Forest Principles
-
বন সংরক্ষণ ও টেকসই ব্যবস্থাপনার ঘোষণা।
-
-
Small Island Developing States (SIDS) Conference – 1994
-
ক্ষুদ্র দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর টেকসই উন্নয়নের প্রথম সম্মেলন।
-
উৎস: UN ওয়েবসাইট
0
Updated: 2 months ago
কার মধ্যস্থতায় তাসখন্দ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
Created: 1 month ago
A
কনস্তান্তিন চেরনেনকো
B
আলেক্সি কোসিগিন
C
মিখাইল গর্বাচেভ
D
ইউরি আন্দ্রোপভ
তাসখন্দ চুক্তি হলো ১৯৬৬ সালে স্বাক্ষরিত একটি ঐতিহাসিক চুক্তি, যা কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আপাত অবসান নিশ্চিত করে।
-
চুক্তি সম্পন্ন হয় উজবেকিস্তানের তাসখন্দে, যা তখন সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ।
-
স্বাক্ষরিত হয় তৎকালীন সোভিয়েত প্রধানমন্ত্রী আলেক্সি কোসিগিনের মধ্যস্থতায়, ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রি ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান এর মধ্যে।
-
তাসখন্দ সম্মেলনে বিশ্বের প্রধান পরাশক্তিগুলো বিবদমান দুই রাষ্ট্রকে পূর্বের চুক্তিগুলো মেনে চলার জন্য চাপ প্রয়োগ করে।
-
চুক্তির প্রক্রিয়া শুরু হয় ১৯৬৬ সালের ৪ জানুয়ারি এবং চূড়ান্ত রূপ লাভ করে ১০ জানুয়ারি।
-
পরবর্তীতে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রি তাসখন্দে রহস্যজনকভাবে মৃত্যুবরণ করেন, যা পরে ষড়যন্ত্রমূলক তত্ত্ব হিসেবে উপমহাদেশে পরিচিতি পায়।
0
Updated: 1 month ago
কোন ক্ষেত্রে সাধারণত "Persona non grata" শব্দটি ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
B
কূটনৈতিক প্রেক্ষাপট
C
ব্যবসায়িক চুক্তি
D
শিক্ষা কার্যক্রম
Persona non grata হলো একটি ল্যাটিন শব্দ, যার আক্ষরিক অর্থ অবাঞ্ছিত বা অগ্রহণযোগ্য ব্যক্তি। এর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তিকে কোনো দেশে প্রবেশ বা অবস্থানের জন্য অগ্রহণযোগ্য ঘোষণা করা হয়।
-
কূটনৈতিক প্রেক্ষাপটে, এটি সাধারণত বিদেশী কূটনীতিকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য
-
যদি কোনো দেশের সরকার কোনো কূটনীতিককে তাদের দেশে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে, তবে তাকে Persona non grata হিসেবে বিবেচনা করা হয়
-
এমন পরিস্থিতিতে সেই কূটনীতিককে অবিলম্বে দেশ ত্যাগ করতে হয়
উৎস:
0
Updated: 1 month ago