A
প্রযোজ্য ধাতু
B
ভাববাচ্যের ধাতু
C
সংযোগমূলক ধাতু
D
নাম ধাতু
উত্তরের বিবরণ
[চিহ্নিত উত্তরটি সঠিক নয়। অপশনে সঠিক উত্তর না থাকায় প্রশ্নটি বাতিল করা হলো।]
• সাধিত ধাতু:
মৌলিক ধাতু কিংবা কোনো কোনো নাম-শব্দের সঙ্গে ‘আ’ প্রত্যয় যোগে সাধিত ধাতু গঠিত হয়। আবার যেসব ধাতু বিশ্লেষণ করলে এক বা একাধিক প্রত্যয় পাওয়া যায় তাকেও সাধিত ধাতু বলা হয়।
যেমন:
- দেখ্ + আ= দেখা।
- পড় + আ= পড়া।
- বল + আ=বলা।
• সাধিত ধাতু আবার ৩ প্রকার। যথা:
১. নাম ধাতু,
২. প্রযোজক (নিজন্ত) ধাতু ও
৩. কর্মবাচ্যের ধাতু।
• নাম ধাতু:
বিশেষ্য, বিশেষণ ও অনুকার অব্যয়ের পর ‘আ’ প্রত্যয়যোগে যে সব ধাতু গঠিত হয়, তা-ই নামধাতু।
যেমন:
- সে ঘুমাচ্ছে।
[বাক্যে ঘুম থেকে নাম ধাতু ‘ঘুমা’ হয়েছে।]
• প্রযোজক ধাতু:
মৌলিক ধাতুর পরে প্রেরণার্থে (অপরকে নিয়োজিত করা অর্থে) 'আ' প্রত্যয় যোগ করে প্রযোজক ধাতু বা ণিজন্ত ধাতু গঠিত হয়।
যেমন: কর্ + আ = করা (এখানে 'করা' একটি ধাতু)।
বাক্য: সে নিজে চুরি করে না, অন্যকে দিয়ে করায়।
• কর্মবাচ্যের ধাতু:
মৌলিক ধাতুর সাথে 'আ' প্রত্যয় যোগে কর্মবাচ্যরে ধাতু সাধিত হয়। এটি বাক্যমধ্যস্ত কর্মপদের অনুসারী ক্রিয়ার ধাতু।
যেমন: হার্ + আ = হারা;
বাক্য: যা কিছু হারায় গিন্নী বলেন কেষ্টা বেটায় চোর।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ সংস্করণ)।

0
Updated: 1 week ago