'নানকিং চুক্তি' কোন যুদ্ধের সাথে জড়িত?
A
আফিম যুদ্ধ
B
কোরিয় যুদ্ধ
C
বসনিয়া যুদ্ধ
D
বক্সারের যুদ্ধ
উত্তরের বিবরণ
আফিম যুদ্ধ ছিল চীনের সঙ্গে ব্রিটেনের মধ্যে সংঘটিত এক গুরুত্বপূর্ণ সংঘাত, যা মূলত আফিমের চোরাচালান ও ব্যবসায়িক স্বার্থকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে চীনা শাসকগোষ্ঠী পরাজিত হয় এবং ব্রিটিশদের সঙ্গে নানকিং চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়।
-
আফিম যুদ্ধ:
-
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি উনিশ শতকের গোড়া থেকে চীনের সঙ্গে ব্যবসায় ঘাটতি মেটাতে বঙ্গদেশ থেকে আফিম রপ্তানি শুরু করে।
-
১৮৩৯ সালে চীনা শাসকগোষ্ঠী আফিম আমদানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
-
কোম্পানি অবৈধভাবে আফিম ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ায় চীন ও ব্রিটেনের মধ্যে যুদ্ধ সংঘটিত হয়।
-
প্রথম আফিম যুদ্ধে চীনা পক্ষ পরাজিত হয়।
-
-
নানকিং চুক্তি (১৮৪২):
-
চীনা শাসকগোষ্ঠী ব্রিটিশদের সঙ্গে একটি অপমানজনক চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়।
-
চুক্তি প্রথম আফিম যুদ্ধের সমাপ্তি চিহ্নিত করে।
-
চুক্তির মাধ্যমে ব্রিটিশদের হংকং নিয়ন্ত্রণ প্রদান করা হয়।
-
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সামরিক পুরস্কার হিসেবে পরিচিত?
Created: 1 month ago
A
Medal of Honor
B
Honour for Velour
C
Legion of Honor
D
Victoria Cross
Medal of Honor হলো যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সামরিক পুরস্কার, যা প্রদত্ত হয় সৈনিকদের অসাধারণ সাহসিকতা ও আত্মত্যাগের জন্য।
মূল তথ্য:
-
প্রবর্তিত: নৌবাহিনীর জন্য ১৮৬১, সেনাবাহিনীর জন্য ১৮৬২
-
প্রাথমিকভাবে কেবল সৈনিকদের জন্য, পরবর্তীতে অফিসাররাও পান
-
ধরণ অনুযায়ী:
-
সেনাবাহিনীর মেডাল: শুধুমাত্র যুদ্ধক্ষেত্রে বীরত্বের জন্য
-
নৌবাহিনীর মেডাল: যুদ্ধ ও অযুদ্ধক্ষেত্র উভয়ের জন্য (১৯৪২ পর্যন্ত), পরবর্তীতে শুধুমাত্র যুদ্ধক্ষেত্রের জন্য সীমাবদ্ধ
-
-
বৈশিষ্ট্য:
-
নীল ফিতায় ঝুলানো
-
ফিতার কেন্দ্রে ১৩টি সাদা তারা
-
মেডালের পেছনে খোদাই: "The Congress to…"
-
বিজয়ীর নাম মেডালে উল্লেখিত
-
-
গুরুত্ব: আত্মত্যাগ, বীরত্ব এবং নিষ্ঠার সর্বোচ্চ প্রতীক
অন্য দেশের সমতুল্য সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব:
-
ব্রিটেন: Victoria Cross (ভিক্টোরিয়া ক্রস)
-
ফ্রান্স: Legion of Honor (লিজিয়ন অব অনার)
-
জার্মানি: The Cross of Honour for Valour
-
ভারত: Param Vir Chakra (পরম বীর চক্র)
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিত হয় কবে?
Created: 1 month ago
A
১২ আগস্ট
B
১৪ আগস্ট
C
১৫ আগস্ট
D
১৭ আগস্ট
প্রতি বছর ১২ আগস্ট জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস উদযাপন করা হয়, যা যুবশক্তি ও তারুণ্যের বিকাশকে উৎসাহিত করার লক্ষ্য নিয়ে পালন করা হয়। এবছরের দিবসের প্রতিপাদ্য হলো “প্রযুক্তি নির্ভর যুবশক্তি, বহুপাক্ষিক অংশীদারত্বে অগ্রগতি”।
-
যুব দিবসের প্রবর্তনা ঘটে ১৯৯৮ সালে পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের ‘ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স অব মিনিস্টার রেসপনসিবল ফর ইয়ুথ’-এ, যেখানে ১২ আগস্টকে আন্তর্জাতিক যুব দিবস হিসেবে উদযাপনের প্রস্তাব দেওয়া হয়।
-
পরবর্তী বছর ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘ আনুষ্ঠানিকভাবে দিনটিকে ‘আন্তর্জাতিক যুব দিবস’ হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
-
এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য হলো বিশ্বের সব দেশের সরকারের মধ্যে যুবদের প্রতি মনোযোগ বৃদ্ধি, তাদের প্রয়োজনীয়তা পূরণে সচেতনতা তৈরি এবং তরুণদের বিকাশ ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
0
Updated: 1 month ago
বার্ট্রান্ড রাসেল সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করে কত সালে?
Created: 1 month ago
A
১৯৫০ সালে
B
১৯৬৪ সালে
C
১৯৫৬ সালে
D
১৯৫২ সালে
বার্ট্রান্ড রাসেল ছিলেন একাধারে দার্শনিক, গণিতবিদ, সমাজবিজ্ঞানী এবং সামাজিক আন্দোলনের নেতা, যিনি যুক্তি, নৈতিকতা ও সমাজ বিষয়ে গভীর বিশ্লেষণ করেছেন। তিনি সাম্রাজ্যবাদের বিরোধী ও শান্তিকামী দৃষ্টিভঙ্গির জন্য সুপরিচিত।
-
পূর্ণ নাম: Bertrand Arthur William Russell
-
তিনি একজন ব্রিটিশ দার্শনিক, যুক্তিবিদ, গণিতবিদ, ইতিহাসবেত্তা, সমাজকর্মী, অহিংসাবাদী এবং সমাজ সমালোচক।
-
যুদ্ধবিরোধী ও সাম্রাজ্যবাদের বিরোধী হিসেবে খ্যাত।
-
১৯৫০ সালে নোবেল পুরস্কার (সাহিত্য) অর্জন করেন।
-
তাঁর প্রখ্যাত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে Political Ideals।
বিখ্যাত গ্রন্থসমূহ:
-
The Elements of Ethics
-
Human Society in Ethics and Politics
-
Moral and Others
-
Power: A New Social Analysis
-
Political Ideals
-
Introduction to Mathematical Philosophy
উৎস:
0
Updated: 1 month ago