জাতিসংঘভুক্ত রাষ্ট্রসমূহের সর্বোচ্চ কূটনৈতিকদের বলা-
A
অ্যাম্বাসেডর
B
হাইকমিশনার
C
রিপ্রেজেন্টেটিভ
D
ক্যাবিনেট
উত্তরের বিবরণ
কূটনৈতিক পদ ও শর্তসমূহ আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ ও সম্পর্ক নিয়ন্ত্রণ করে।
-
রাষ্ট্রদূত: এক রাষ্ট্র কর্তৃক অন্য দেশে প্রেরিত সর্বোচ্চ শ্রেণীর কূটনৈতিক কর্মকর্তা।
-
হাইকমিশনার: কমনওয়েলথভুক্ত রাষ্ট্রগুলোর সর্বোচ্চ শ্রেণীর কূটনীতিক।
-
অ্যাম্বাসেডর: জাতিসংঘভুক্ত রাষ্ট্রগুলোর সর্বোচ্চ কূটনৈতিক কর্মকর্তা।
-
চার্জ দ্য অ্যাফেয়ারস: রাষ্ট্রদূতের অনুপস্থিতিতে নিযুক্ত অস্থায়ী প্রধান।
-
Persona-non-grata: কোনো কূটনীতিককে কোনো কারণ দর্শানো ছাড়াই অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা।

0
Updated: 16 hours ago
ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জের মালিকানা নিয়ে কোন দুইটি দেশের মাঝে বিরোধ রয়েছে?
Created: 1 month ago
A
যুক্তরাজ্য ও আর্জেন্টিনা
B
যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র
C
জার্মানি ও পোল্যান্ড
D
রাশিয়া ও চীন
ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ (Falkland Islands)
-
বিকল্প নাম: মালভিনাস দ্বীপপুঞ্জ
-
অবস্থান: দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগর
-
রাজনৈতিক অবস্থা: যুক্তরাজ্যের অভ্যন্তরীণ স্বায়ত্তশাসিত বিদেশি অঞ্চল
-
বিরোধ: মালিকানা নিয়ে যুক্তরাজ্য ও আর্জেন্টিনার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ
-
ফকল্যান্ড যুদ্ধ (1982):
-
২ এপ্রিল, ১৯৮২: আর্জেন্টিনার সামরিক সরকার আক্রমণ
-
১০ সপ্তাহের যুদ্ধ শেষে ব্রিটিশ সৈন্যদের কাছে আর্জেন্টাইন বাহিনীর আত্মসমর্পণ
-
ব্রিটিশ বাহিনী দ্বীপগুলো পুনরায় দখল করে নেয়
-
তথ্যসূত্র: Britannica.com

0
Updated: 1 month ago
ভিয়েনা কনভেনশন-১৯৬১ এর প্রধান উদ্দেশ্য কী
Created: 1 month ago
A
কূটনৈতিক কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা
B
যুদ্ধবিরতি চুক্তি গঠন
C
সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি
D
বাণিজ্য চুক্তি প্রতিষ্ঠা
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
ILO-International Labour Organisation
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিভাষা
ভিয়েনা কনভেনশন-১৯৬১
-
চুক্তির নাম: Vienna Convention on Diplomatic Relations
-
উদ্দেশ্য: স্বাগতিক দেশকে কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বাধ্যবাধকতা প্রদান।
-
গৃহীত হয়: ১৮ এপ্রিল ১৯৬১
-
কার্যকর হয়: ২৪ এপ্রিল ১৯৬৪
-
স্থান: ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া
-
ধারা: ভিয়েনা কনভেনশনে মোট ৫৩টি ধারা রয়েছে।
-
চুক্তি লঙ্ঘন: কোনো দেশ যদি এই ধারার বিরুদ্ধে কাজ করে, তবে সেটিকে ‘চুক্তির বরখেলাপ’ হিসেবে গণ্য করা হয়।
-
সাক্ষর: ১৯৬৫ সালে ভারত, এবং ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ এই চুক্তিতে সই করে।
মূল উদ্দেশ্য:
-
রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন ও পরিচালনার নিয়ম নির্ধারণ করা।
-
কূটনীতিকদের অধিকার ও দায়িত্ব স্পষ্ট করা।
-
কূটনৈতিক মিশন এবং কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
উৎস: জাতিসংঘ ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
নিম্নের কোনটি WIPO এর পূর্ণরূপ হিসেবে বিবেচিত?
Created: 5 days ago
A
World Intellectual Property Organization.
B
World Intellectual Perfect Organization
C
World Intellectual Propering Organisation.
D
World International Property Organization.
WIPO, বা World Intellectual Property Organization, হলো জাতিসংঘের একটি বৈশ্বিক সংস্থা যা বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ সংরক্ষণ ও সৃজনশীল কর্মকান্ডকে উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে কাজ করে। এটি ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এর সদরদপ্তর সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত।
-
পূর্ণরূপ: World Intellectual Property Organization
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ১৯৬৭
-
প্রধান উদ্দেশ্য: বিশ্বব্যাপী সৃজনশীল বা সৃষ্টিশীল কর্মকান্ডকে উৎসাহিত করা
-
বাংলাদেশের সদস্যপদ: ১৯৮৫ সালের ১১ মে থেকে
-
বর্তমান সদস্য সংখ্যা: ১৯৪টি
-
সদরদপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড

0
Updated: 5 days ago