জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, শহর অঞ্চলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কত শতাংশ?
A
৩৯.৮৭%
B
৪১.৩০%
C
৪৩.৪৮%
D
৪৭.৬১%
উত্তরের বিবরণ
২০২২ সালের জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুযায়ী বাংলাদেশের ইন্টারনেট ব্যবহার সম্পর্কিত তথ্য হলো:
২০২২ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ৫ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ভাগ মোট ৩০.৬৯%। এর মধ্যে পুরুষ ব্যবহারকারী ৩৮.০৪%, এবং নারী ব্যবহারকারী ২৩.৫২%।
বিভাগভিত্তিক ব্যবহারকারীর সংখ্যা:
-
ঢাকা বিভাগ – সর্বোচ্চ, ৪০.৪২%
-
রংপুর বিভাগ – সর্বনিম্ন, ২৩.৫২%
আঞ্চলিক অবস্থানভিত্তিক ব্যবহার:
-
শহরাঞ্চল – ৪১.৩০%
-
গ্রামাঞ্চল – ২৫.৭৩%
0
Updated: 1 month ago
ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন -
Created: 2 months ago
A
নুরুল আমিন
B
ফিরোজ খান নুন
C
খাজা নাজিমউদ্দীন
D
আইয়ুব খান
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
বাংলা উপন্যাস
বাংলাদেশ জাতীয় আর্কাইভ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও উপজাতি
ভাষা আন্দোলন
মুখ্য কর্তা
ভাষা আন্দোলন
-
ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার গভর্নর ছিলেন ফিরোজ খান নুন।
-
সে সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন খাজা নাজিমউদ্দীন এবং পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন নুরুল আমিন।
-
বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের প্রথম অধ্যায় হিসেবে ভাষা আন্দোলন বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
-
এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই বাঙালি জাতীয়তাবোধের উন্মেষ ঘটে।
-
ভাষা আন্দোলনের সূচনা ঘটে ১৯৪৭ সালে, আর তা চূড়ান্ত রূপ লাভ করে ১৯৫২ সালে।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (নবম-দশম শ্রেণি)
0
Updated: 2 months ago
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় কখন?
Created: 1 month ago
A
১৯৭৩ সালে
B
১৯৭৪ সালে
C
১৯৭৫ সালে
D
১৯৭৬ সালে
বাংলাদেশে স্বাধীনতার পর প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে। এর মাধ্যমে দেশের মোট জনসংখ্যা নিরূপণ করা হয় এবং পরবর্তীতে নিয়মিতভাবে নির্দিষ্ট সময় অন্তর আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হতে থাকে।
-
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে।
-
সে সময় বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৭.৬৪ কোটি।
-
প্রতি ১০ বছর অন্তর আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়।
-
এখন পর্যন্ত দেশে মোট ৬টি আদমশুমারি সম্পন্ন হয়েছে—১৯৭৪, ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১, ২০১১ এবং সর্বশেষ ২০২২ সালে।
-
২০২২ সালের ১৫–২১ জুন ৬ষ্ঠ আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়।
-
এই শুমারিটি ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা’ নামে পরিচালিত হয়।
-
আদমশুমারি পরিচালনার দায়িত্বে থাকে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS)।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি?
Created: 2 months ago
A
ত্রিপুরা
B
মারমা
C
চাকমা
D
গারো
-
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীভুক্ত জনসংখ্যা সবচেয়ে বেশি বাস করে চট্টগ্রাম বিভাগে (এ জনগোষ্ঠীর ৬০.০৪%)।
-
উপজাতির সংখ্যা সবচেয়ে কম বরিশাল বিভাগে (০.২৫%)।
-
বাংলাদেশে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে চাকমা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
জনসংখ্যার পরিসংখ্যান:
-
চাকমা → ৪,৮৩,৩৬৫
-
মারমা → ২,২৪,২৯৯
-
ত্রিপুরা → ১,৫৬,৬২০
-
সাঁওতাল → ১,২৯,০৫৬
-
ওরাওঁ → ৮৫,৮৫৮
-
গারো → ৭৬,৮৫৪
তথ্যসূত্র: পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট
0
Updated: 2 months ago