কোনটি পেরুর গেরিলা সংগঠন?
A
গডস আর্মি
B
শাইনিং পাথ
C
এম -১৯
D
জে কে এল এফ
উত্তরের বিবরণ
শাইনিং পাথ হলো পেরুর একটি সশস্ত্র কমিউনিস্ট গেরিলা সংগঠন, যা কমিউনিস্ট পার্টি অব পেরুর সামরিক শাখা হিসেবে ১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি রাজনৈতিক ও সামরিক দিক থেকে পেরুর সরকারি ব্যবস্থার বিরুদ্ধে সক্রিয় ছিল।
-
শাইনিং পাথ:
-
প্রতিষ্ঠিত: ১৯৭০
-
প্রতিষ্ঠাতা: আবিমায়েল গুজম্যান
-
ভূমিকা: পেরুর কমিউনিস্ট পার্টির সামরিক শাখা হিসেবে সক্রিয়
-
বর্তমান: কর্মকাণ্ড বর্তমানে স্তিমিত
-
-
অন্যান্য গেরিলা সংগঠন:
-
M-19: কলম্বিয়ার একটি গেরিলা সংগঠন
-
JKLF (Jammu-Kashmir Liberation Front): ভারতের জম্মু-কাশ্মীর অঞ্চলের স্বাধীনতাকামী গেরিলা সংগঠন
-
গডস আর্মি: মিয়ানমারের কারেন রাজ্যের একটি গেরিলা সংগঠন
-
0
Updated: 1 month ago
রাসায়নিক অস্ত্র কনভেনশন (CWC) কত সালে কার্যকর হয়?
Created: 1 month ago
A
১৯৯৬ সাাল
B
১৯৯৭ সালে
C
১৯৯৩ সালে
D
১৯৯১ সালে
রাসায়নিক অস্ত্র কনভেনশন (CWC) হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, যা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে একটি সম্পূর্ণ শ্রেণির গণবিধ্বংসী অস্ত্র নির্মূলের লক্ষ্য নির্ধারণ করে।
-
চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৯৯৩ সালে প্যারিসে।
-
চুক্তি কার্যকর হয় ২৯ এপ্রিল, ১৯৯৭।
-
CWC হলো প্রথম আন্তর্জাতিক নিরস্ত্রীকরণ চুক্তি, যা রাসায়নিক অস্ত্র নির্মূলের জন্য বাধ্যতামূলক নির্দেশনা প্রদান করে।
-
উল্লেখযোগ্য: রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের উপর প্রথম আন্তর্জাতিক সীমাবদ্ধতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৬৭৫ সালে, ফ্রান্স ও জার্মানির মধ্যে স্ট্রাসবার্গে, যেখানে বিষযুক্ত বুলেটের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়।
0
Updated: 1 month ago
যুদ্ধাবস্থায় বেসামরিক জনগণের নিরাপত্তা বিষয়ক প্রটোকল কোনটি?
Created: 1 month ago
A
প্রথম জেনেভা কনভেনশন
B
দ্বিতীয় জেনেভা কনভেনশন
C
তৃতীয় জেনেভা কনভেনশন
D
চতুর্থ জেনেভা কনভেনশন
জেনেভা কনভেনশন হলো আন্তর্জাতিক আইন, যা যুদ্ধকালীন মানবাধিকার ও মানবিক আচরণ সংক্রান্ত মৌলিক নীতি নির্ধারণ করে। এই কনভেনশন যুদ্ধবন্দী, আহত বা অসুস্থ সেনা সদস্য এবং সাধারণ নাগরিকদের সুরক্ষা ও মর্যাদা রক্ষার জন্য প্রতিষ্ঠিত।
-
স্থাপন: সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় স্বাক্ষরিত
-
আঁচল: ৪টি চুক্তি ও ৩টি প্রটোকল
-
স্বাক্ষরিত: ১২ আগস্ট, ১৯৪৯
-
উপাধি: ‘চারটি রেডক্রস কনভেনশন’
মূল জেনেভা কনভেনশনসমূহ:
১. প্রথম কনভেনশন (১৮৬৪): আহত ও অসুস্থ সেনাদের সুরক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা।
২. দ্বিতীয় কনভেনশন (১৯০৬/১৯০৭): সমুদ্রে যুদ্ধরত সেনাদের সুরক্ষা ও চিকিৎসা; হেগ চুক্তি দ্বারা সংশোধিত।
৩. তৃতীয় কনভেনশন (১৯২৯): যুদ্ধবন্দীদের সুরক্ষা এবং তাদের প্রতি মানবিক আচরণ।
৪. চতুর্থ কনভেনশন (১৯৪৯): বেসামরিক জনগণের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা, বিশেষত যুদ্ধক্ষেত্র বা দখলদারিত্বের সময়।
0
Updated: 1 month ago
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
জোসেফ স্ট্যালিন
B
উইনস্টন চার্চিল এবং ক্লেমেন্ট অ্যাটলি
C
ক্লেমেন্ট অ্যাটলি
D
Correct Answer: B
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ হলো ১৯৩৯ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে সংঘটিত একটি বিশ্বব্যাপী সামরিক সংঘাত, যা প্রধানত জার্মানির পোল্যান্ড আক্রমণের মাধ্যমে শুরু হয়। এই যুদ্ধের সময় অক্ষশক্তি ও মিত্রশক্তি বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল।
-
শুরু: ১ সেপ্টেম্বর, ১৯৩৯; জার্মানির পোল্যান্ড আক্রমণ
-
অক্ষশক্তি: জার্মানি, জাপান, ইতালি
-
মিত্রশক্তি: ব্রিটেন, ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, চীন, পোল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস প্রভৃতি
-
যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি যোগদান: ৮ ডিসেম্বর, ১৯৪১
-
জার্মানির নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ: ৭ মে, ১৯৪৫
-
জাপানের আনুষ্ঠানিক আত্মসমর্পণ ও যুদ্ধের সমাপ্তি: ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৫
-
প্রধান নেতারা:
-
যুক্তরাজ্য: নেভিল চেম্বারলেন (যুদ্ধের শুরুতে), উইনস্টন চার্চিল (পরবর্তী সময়ে)
-
সোভিয়েত ইউনিয়ন: জোসেফ স্ট্যালিন
-
যুক্তরাষ্ট্র: ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট ও হ্যারি এস. ট্রুম্যান
-
0
Updated: 1 month ago