স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় -
A
২ মার্চ, ১৯৭১
B
৩ মার্চ, ১৯৭১
C
৭ মার্চ, ১৯৭১
D
১১ মার্চ, ১৯৭১
উত্তরের বিবরণ
প্রথম পতাকা উত্তোলন
-
২ মার্চ ১৯৭১, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্র জনতার সমাবেশে আ.স.ম আব্দুর রব, তৎকালীন ঢাকসুর ভিপি, স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন।
-
পতাকা গৃহীত হয় ৬ মার্চ ১৯৭১।
-
বাংলাদেশের বাইরে প্রথম পতাকা উত্তোলন হয় কলকাতাস্থ পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনারে।
জাতীয় পতাকার নকশা ও সংবিধান:
-
সংবিধানের ৪ নং অনুচ্ছেদে জাতীয় পতাকার উল্লেখ আছে।
-
মানচিত্রসহ প্রথম নকশাকার: শিব নারায়ণ দাস (৬ জুন ১৯৭০)।
-
জাতীয় পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত: ১০:৬ (৫:৩)।
-
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার চূড়ান্ত নকশা করেছেন কামরুল হাসান।

0
Updated: 18 hours ago
Which instrument is used to measure sea depth?
Created: 2 days ago
A
Manometer
B
Barometer
C
Seismograph
D
Fadometer
পরিমাপক যন্ত্রগুলো বিভিন্ন প্রাকৃতিক এবং পদার্থগত মাত্রা নির্ণয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
দুধের ঘনত্ব পরিমাপের যন্ত্র: ল্যাকটোমিটার
-
সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয়ের যন্ত্র: ফ্যাদোমিটার
-
ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র: সিসমোগ্রাফ
-
ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপার যন্ত্র: রিখটার স্কেল
-
বায়ুমণ্ডলীয় চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র: ব্যারোমিটার
-
গ্যাসের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র: ম্যানোমিটার
-
আর্দ্রতা পরিমাপের যন্ত্র: হাইগ্রোমিটার
-
উচ্চ তাপমাত্রা মাপার যন্ত্র: পাইরোমিটার
-
তাপমাত্রা মাপার যন্ত্র: থার্মোমিটার
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 2 days ago
Which of the following is not a part of the forebrain?
Created: 2 days ago
A
Hypothalamus
B
Thalamus
C
Cerebellum
D
Cerebrum
সেরেবেলাম হলো পশ্চাৎ মস্তিষ্কের অংশ, যা মস্তিষ্কের প্রধান তিনটি অংশের একটি।
মস্তিষ্ক হলো কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের একটি স্ফীত অংশ, যা কঙ্কাল খোঁচায় অবস্থান করে এবং মানবদেহের সকল কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণ করে। প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মস্তিষ্কের আয়তন প্রায় ১৫০০ ঘন সেন্টিমিটার, গড় ওজন প্রায় ১.৩৬ কেজি, এবং এতে প্রায় ১০০ বিলিয়ন নিউরন থাকে। মস্তিষ্ক স্নায়ুতন্ত্রের সবচেয়ে বড়, জটিল ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
মানব মস্তিষ্ককে তিনটি প্রধান অংশে ভাগ করা যায়:
১. অগ্রমস্তিষ্ক
২. মধ্যমস্তিষ্ক
৩. পশ্চাৎ মস্তিষ্ক (সেরেবেলাম)
১. অগ্রমস্তিষ্ক
-
এটি মস্তিষ্কের প্রধান অংশ গঠন করে।
-
তিনটি অংশে বিভক্ত:
-
সেরেব্রাম
-
থ্যালামাস
-
হাইপোথ্যালামাস
-
সেরেব্রাম
-
মস্তিষ্কের সবচেয়ে বড় অংশ, প্রায় ৮০% গঠন করে।
-
প্রতিটি সেরেব্রাল হেমিস্ফিয়ার ৫টি লোব-এ বিভক্ত: ফ্রন্টাল লোব, প্যারাইটাল লোব, অক্সিপিটাল লোব, টেম্পোরাল লোব এবং লিম্বিক লোব।
-
সেরেব্রাম সংযুক্ত বাকশক্তি, স্মৃতি, চিন্তাশক্তি, বুদ্ধি, সৃজনশীলতা, ইচ্ছা শক্তি, সহজাত প্রবৃত্তি, কর্মপ্রেরণা প্রভৃতি কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে।
-
সর্বোপরি মানুষের ঐচ্ছিক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণের জন্য দায়ী।
থ্যালামাস
-
সেরেব্রাল হেমিস্ফিয়ারের নিচে দুটি ক্ষুদ্র, ডিম্বাকৃতির থ্যালামাস থাকে, যা ধূসর পদার্থ দিয়ে গঠিত।
-
এটি সংবেদী উদ্দীপনা গ্রহণ করে এবং সেরেব্রামে রিলে করে পাঠায়।
হাইপোথ্যালামাস
-
থ্যালামাসের ঠিক নিচে ধূসর পদার্থ দিয়ে গঠিত।
-
অন্তত এক ডজন পৃথক অঞ্চলে বিভক্ত।
-
স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্রের সকল কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
-
ক্ষুধা, তৃষ্ণা, রাগ, ভাল লাগা, ভীতি, আবেগ প্রভৃতির কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে।
-
পিটুইটারী গ্রন্থি বিভিন্ন হরমোন নিঃসরণ করে।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 2 days ago
মুক্তিযুদ্ধকালীন 'বাংলাদেশ ফিল্ড হাসপাতাল' কত নং সেক্টরে অবস্থিত ছিল?
Created: 18 hours ago
A
১ নং
B
২ নং
C
৪ নং
D
৯ নং
বাংলাদেশ ফিল্ড হাসপাতাল
-
মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার জন্য গড়ে উঠেছিল ফিল্ড হাসপাতাল।
-
২ নং সেক্টরে অবস্থিত এই হাসপাতালটি ‘বাংলাদেশ হাসপাতাল’ নামে পরিচিত।
-
প্রতিটি সেক্টরের হেডকোয়ার্টারের সঙ্গে একটি করে মেডিকেল ইউনিট ছিল। ২ নং সেক্টর বিস্তৃত ছিল বৃহত্তর নোয়াখালী, কুমিল্লা জেলার আখাউড়া-ভৈরব রেললাইন পর্যন্ত, ঢাকা শহর ও ফরিদপুর জেলার পূর্বাংশ পর্যন্ত।
-
২ নং সেক্টরের হেডকোয়ার্টার: ভারতের আগরতলা (প্রথমে মতিনগর, পরে মেলাঘর)। নেতৃত্বে ছিলেন মেজর খালেদ মোশাররফ। ঢাকায় গেরিলাযুদ্ধের পরিকল্পনা ও পরিচালনা মূলত এই সেক্টর থেকেই করা হতো।
চিকিৎসা ও পরিচালনা:
-
আহতদের জটিল ও সমন্বিত চিকিৎসা মূলত ভারতীয় হাসপাতালে দেওয়া হতো, তবে বাংলাদেশ হাসপাতাল সম্পূর্ণ বাংলাদেশি জনবল ও অর্থায়নে পরিচালিত হয়।
-
হাসপাতালের নেপথ্য কারিগররা: ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ডা. এম এ মোবিন, প্রয়াত ডা. আখতার আহমেদ, ডা. নাজিমুদ্দীন আহমেদ ও ডা. সিতারা বেগম।
-
ক্যাপ্টেন আখতার মেজর খালেদের সঙ্গে পরামর্শ করে কুমিল্লা সীমান্তের শ্রীমন্তপুর এলাকায় হাসপাতালের উদ্যোগ নেন।
-
ডা. আখতার কমান্ডিং অফিসার হলেও মূল কাজকর্ম চালাতেন ডা. নাজিম।
-
মে মাসে হাসপাতালে যোগ দেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ও ডা. এম এ মোবিন।
-
সেপ্টেম্বর মাসে যোগ দেন ক্যাপ্টেন সিতারা বেগম।
-
১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় অর্জন পর্যন্ত সক্রিয় ছিলেন ডা. আখতার, ডা. নাজিম, ডা. সিতারা এবং পরামর্শক হিসেবে ডা. মোবিন।
-
২ নং সেক্টরের সাবসেক্টরগুলোতে ফার্স্ট এইডে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যোদ্ধারা দায়িত্বে থাকতেন।

0
Updated: 18 hours ago