কোনটি ’অনুকার দ্বিত্ব’-এর উদাহরণ?
A
ফটাফট
B
খক খক
C
এলোমেলো
D
ঝটাঝট
উত্তরের বিবরণ
অনুকার দ্বিত্ব হলো পরপর ব্যবহৃত কাছাকাছি চেহারার শব্দ। এতে প্রথম শব্দটি সাধারণত অর্থপূর্ণ হলেও দ্বিতীয় শব্দটি প্রায়শই অর্থহীন হয়ে থাকে এবং প্রথম শব্দের অনুকরণে গঠিত হয়।
-
উদাহরণ: লুচিফুচি, টাটু-ফাটু, আগড়ম-বাগড়ম, চাকর-বাকর, এলোমেলো, ঝিকিমিকি, কচর-মচর, ঝিলমিল, শেষমেষ, অল্পসল্প, বুদ্ধিশুদ্ধি, গুটিশুটি, মোটাসোটা, নরম-সরম, ব্যাপার-স্যাপার, বুঝে-সুঝে।
ধ্বন্যাত্মকদ্বিত্ব হলো প্রাকৃতিক ধ্বনির অনুকরণে গঠিত শব্দ।
-
উদাহরণ: কুট কুট, কোঁত কোঁত, কুটুস-কুটুস, খক খক, খুটুর-খুটুর, টুং টুং, ঠুক ঠুক, ধুপ ধুপ, দুম দুম, ঢং ঢং।
-
কিছু ক্ষেত্রে ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্বের মাঝখানে স্বরধ্বনি যুক্ত হয়।
-
উদাহরণ: খপাখপ, গবাগব, ঝটাঝট, ফটাফট, দমাদম, পটাপট।
-
0
Updated: 1 month ago
‘কাচামিঠা” এর সঠিক ব্যাসবাক্য কোনটি?
Created: 2 months ago
A
যা কাঁচা তাই মিঠা
B
কাঁচা ও মিঠা
C
কাঁচা হয়েও মিঠা
D
কাঁচা যে মিঠা
যে সমাসে বিশেষণ বা বিশেষণভাবাপন্ন পদের সাথে বিশেষ্য বা বিশেষ্যভাবাপন্ন পদের সমাস হয় এবং পরপদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে কর্মধারয় সমাস বলে। যেমন: নীল যে পদ্ম = নীলপদ্ম, শান্ত অথচ শিষ্ট = শান্তশিষ্ট, যা কাঁচা তাই মিঠা = কাঁচামিঠা।
0
Updated: 2 months ago
নিচের কোনটি পূরণবাচক সংখ্যাশব্দ নয়?
Created: 1 month ago
A
নবনবতিতম
B
বিংশতম
C
নবতিতম
D
অশীতিতম
‘বিংশতম’ শব্দটি সঠিক পূরণবাচক নয়। এ ক্ষেত্রে উপযুক্ত রূপ হবে ‘বিশতম’ বা ‘বিংশতিতম’।
সাধারণ পূরণবাচক শব্দ ক্রমবাচক সংখ্যার অবস্থান বা পর্যায় নির্দেশ করে। সংখ্যার ক্রমানুসারে কোনো কিছু কততম অবস্থানে আছে তা বোঝাতে এই ধরনের শব্দ ব্যবহৃত হয়।
তথ্য অনুযায়ী:
-
১৯ থেকে ৯৯ পর্যন্ত সংখ্যার সংক্ষিপ্ত পূরণবাচক গঠনে কেবল ‘তম’ প্রত্যয় যুক্ত হয়।
-
যেমন—
-
১৯তম: উনিশতম বা উনবিংশতিতম
-
২০তম: বিশতম বা বিংশতিতম
-
২১তম: একুশতম বা একবিংশতিতম
-
২৮তম: আটাশতম বা অষ্টাবিংশতিতম
-
৪৯তম: উনপঞ্চাশতম বা উনপঞ্চাশত্তম
-
৮০তম: আশিতম বা অশীতিতম
-
৯০তম: নব্বইতম বা নবতিতম
-
৯৯তম: নিরানব্বইতম বা নবনবতিতম
-
0
Updated: 1 month ago
একটি পত্রের বাইরের অংশের উপর যেটা থাকে তাকে বলা হয়
Created: 2 months ago
A
শিরোনাম
B
পত্রগর্ভ
C
সম্ভাষণ
D
মূল বক্তব্য
পত্রের প্রধানত দুটি অংশ। যথা: (১) শিরোনাম বা বাইরের অংশ (২) গর্ভ বা অন্তর্ভাগ। গর্ভ বা অন্তর্ভাগকে আবার পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়। মোট কথা ছয়টি অংশ থাকে একটি পত্রে।যথাঃ মঙ্গলসূচক শব্দ, পত্রগর্ভ, স্থান ও তারিখ, সম্বোধন, লেখকের স্বাক্ষর, শিরোনাম।
0
Updated: 2 months ago