কোন শাখা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি হয়েছে?
A
প্রাকৃত
B
আদি আর্য
C
শতম
D
গৌড়ীয় প্রাকৃত
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা গোষ্ঠীর সদস্য এবং এর উৎপত্তি মূলত শতম (Satam) শাখা থেকে। আধুনিক ভাষাতত্ত্ব অনুযায়ী, আদি ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা বহু বিবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলা ভাষায় পরিণত হয়েছে। এই বিবর্তনের গুরুত্বপূর্ণ স্তরগুলো হলো: ইন্দো-ইউরোপীয় → ইন্দো-ইরানীয় → ভারতীয় আর্য → প্রাকৃত → বাংলা।
-
ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠীর প্রাচীন শাখা মূলত ৯টি হলেও আধুনিককালে ১০টি শাখার কথাও বলা হয়।
-
ভাষাতাত্ত্বিক অধ্যাপক অ্যাসকোলি আদি ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠীকে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করেছেন: শতম (Satam) ও কেন্টুম (Centum)।
-
কেন্তুম ও শতমের বিভাজন কণ্ঠবর্ণের উচ্চারণ বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী হয়েছে। এই বিভাজনের ফলে একটি ভৌগোলিক বিভাজনও দেখা দেয়: কেন্তুম গোষ্ঠীর ভাষাগুলো পশ্চিমে এবং শতম গোষ্ঠীর ভাষাগুলো পূর্বে।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
যদি প্রশ্ন আসে কোন ভাষাগোষ্ঠী থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি হয়েছে → উত্তর হবে ইন্দো-ইউরোপীয় বা আদি আর্য।
-
যদি প্রশ্ন আসে কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি হয়েছে → উত্তর হবে প্রাকৃত বা পূর্ব ভারতীয় প্রাকৃত।
-
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে কোন প্রাকৃত থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি হয়েছে → উত্তর হবে গৌড়/গৌড়ীয় প্রাকৃত।

0
Updated: 19 hours ago
'Concealment' এর বাংলা পরিভাষা -
Created: 4 weeks ago
A
সমযোগে
B
সম্মেলন
C
গোপন
D
আস্থাবান
কিছু ইংরেজি প্রশাসনিক পরিভাষা ও তাদের বাংলা অর্থ
ইংরেজি শব্দ | বাংলা পরিভাষা |
---|---|
Concealment | গোপন |
Concurrently | সমযোগে |
Conference | সম্মেলন |
Confident | আস্থাবান |
উৎস: প্রশাসনিক পরিভাষা, বাংলা একাডেমি

0
Updated: 4 weeks ago
নিম্নে কোনটি "কম্পিত ব্যঞ্জন" ধ্বনির উদাহরণ?
Created: 5 days ago
A
ড়
B
র
C
ঢ়
D
হ
• কম্পিত ব্যঞ্জন:
- যে ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে জিভ একাধিক বার অতি দ্রুত দন্তমূলকে আঘাত করে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে,
তাকে কম্পিত ব্যঞ্জন বলে।
- ”র” কম্পিত ব্যঞ্জনধ্বনির উদাহরণ।
অন্যদিকে,
- ”হ” উষ্ম ধ্বনির উদাহরণ।
- ড়, ঢ় তাড়িত ব্যঞ্জনধ্বনির উদাহরণ।

0
Updated: 5 days ago
কোনটি অশুদ্ধ বানান?
Created: 1 week ago
A
ক্রন্দণ
B
কঙ্কণ
C
পিণাক
D
বেণু
বাংলা ভাষায় ‘ণ’ এবং ‘ন’ ব্যবহারের নিয়ম নিম্নরূপ:
-
অশুদ্ধ বানান: ক্রন্দণ।
-
ত-বর্গীয় বর্ণের সঙ্গে যুক্ত ‘ন’ কখনো ‘ণ’ হয় না, বরং ‘ন’ থাকে। উদাহরণ: অন্ত, গ্রন্থ, ক্রন্দন।
-
কিছু শব্দে স্বভাবতই ‘ণ’ থাকে। উদাহরণ: চাণক্য, মাণিক্য, গণ, বাণিজ্য, লবণ, মণ, বেণু, বীণা, কঙ্কণ, কণিকা, স্থাণু, ফণী, পিণাক।

0
Updated: 1 week ago