নিচের কোনটি অপপ্রয়োগ?
A
চঞ্চলতা
B
গম্ভীরতা
C
স্বতঃপ্রণোদিত
D
গাম্ভীর্যতা
উত্তরের বিবরণ
অপপ্রয়োগ শব্দের একটি উদাহরণ হলো “গাম্ভীর্যতা”। এটি আসলে ‘-তা’ এবং ‘-ত্ব’ প্রত্যয়ের মিশ্রণে গঠিত ভুল প্রয়োগ।
এর শুদ্ধ প্রয়োগ হবে— গাম্ভীর্য অথবা গম্ভীরতা।
অন্যদিকে, শুদ্ধ প্রয়োগ হিসেবে গ্রহণযোগ্য শব্দগুলো হলো—
-
চঞ্চলতা
-
গম্ভীরতা
-
স্বতঃপ্রণোদিত

0
Updated: 20 hours ago
প্রাণিবাচক শব্দের বহুবচনে ব্যবহৃত শব্দ কোনটি?
Created: 5 days ago
A
ব্রজ
B
উচ্চয়
C
জাল
D
কুল
বাংলা ভাষায় প্রাণিবাচক ও অপ্রাণিবাচক শব্দের বহুবচন প্রকাশের জন্য ভিন্ন ভিন্ন শব্দ ব্যবহৃত হয়। এগুলো বাক্যের অর্থকে পরিষ্কার ও যথাযথভাবে প্রকাশ করতে সহায়তা করে। নিচে বিষয়গুলো উপস্থাপন করা হলো।
-
প্রাণিবাচক শব্দের বহুবচন
ব্যবহৃত শব্দ: কুল
উদাহরণ: জীবকুল, অলিকুল -
অপ্রাণিবাচক শব্দে ব্যবহৃত শব্দ
• ব্রজ → ভূধরব্রজ, গিরিব্রজ
• জাল → শরজাল, বিপজ্জাল
• উচ্চয় → শিলচ্চয়, পুষ্পোচ্চয় -
অপ্রাণিবাচক শব্দে ব্যবহৃত বহুবচনবোধক শব্দ
আবলি, গুচ্ছ, দাম, নিকর, পুঞ্জ, মালা, রাজি, রাশি -
প্রাণিবাচক মনুষ্য শব্দের বহুবচন
গণ, কুল, পাল, ব্রাত
উৎস:

0
Updated: 5 days ago
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'পূরবী' কাব্যগ্রন্থটি কাকে উৎসর্গ করা হয়েছে?
Created: 6 days ago
A
জগদীশচন্দ্র বসু
B
কাজী নজরুল ইসলাম
C
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু
D
ভিক্টোরিয়া ওকাম্পো
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর বিভিন্ন গ্রন্থ বিশেষ ব্যক্তিদের প্রতি উৎসর্গ করেছেন। উল্লেখযোগ্য কিছু উৎসর্গকৃত গ্রন্থ:
-
তাসের দেশ – উৎসর্গকৃত ব্যক্তি: নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু
-
পুরবী – উৎসর্গকৃত ব্যক্তি: ভিক্টোরিয়া ওকাম্পো
-
বসন্ত – উৎসর্গকৃত ব্যক্তি: কাজী নজরুল ইসলাম
-
খেয়া – উৎসর্গকৃত ব্যক্তি: জগদীশচন্দ্র বসু
উৎস:

0
Updated: 6 days ago
নিচের কোনটি মৌলিক বাংলা ধাতু?
Created: 5 days ago
A
পঠ্
B
খাদ্
C
কৃৎ
D
কিন্
'কিন্' একটি মৌলিক বাংলা ধাতু। মৌলিক ধাতু সাধারণত তিন প্রকারে বিভক্ত হয় এবং এগুলোর মধ্যে বাংলা, সংস্কৃত ও বিদেশি ধাতু বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। নিচে ধাপে ধাপে প্রতিটি ধরণের ধাতুর ব্যাখ্যা দেওয়া হলো।
-
মৌলিক ধাতু ৩ প্রকার
ক) বাংলা ধাতু
খ) সংস্কৃত ধাতু
গ) বিদেশি ধাতু -
বাংলা ধাতু
যেসব ধাতু বা ক্রিয়ামূল সংস্কৃত থেকে সরাসরি আসেনি, সেগুলোকে বাংলা ধাতু বলা হয়।
উদাহরণ: কাদ্, কাট্, নাচ্, আক্, কহ্, কর্, কিন্, গড়্, ধর্, পড়্, রাখ্, শুন্, হাস্, বুঝ্ ইত্যাদি। -
সংস্কৃত মূল ধাতু
যেসব ক্রিয়াপদের মূল সরাসরি সংস্কৃত ভাষা থেকে এসেছে, সেগুলো সংস্কৃত মূল ধাতু নামে পরিচিত। এ ধাতুগুলোর সঙ্গে প্রত্যয় যুক্ত হয়ে ক্রিয়া, বিশেষ্য, বাক্রিয়া ও বিশেষণ গঠিত হয়।
উদাহরণ: অঙ্ক, কথ্, কৃৎ, খাদ্, হস্, পঠ্, দৃশ্, বুধ্, স্থা, শ্রু, ধৃ, বন্ধ্, ঘৃষ্, ক্রী ইত্যাদি।
উৎস:

0
Updated: 5 days ago