কোন বানানটি সঠিক?
A
ত্রিনয়ণ
B
কৃপন
C
দুর্ণাম
D
ক্রন্দন
উত্তরের বিবরণ
ক্রন্দন — বানানটি সঠিক।
ণ-ত্ব বিধান:
-
সমাসসাধিত শব্দে সাধারণত ণ-ত্ব বিধান প্রযোজ্য হয় না; এখানে ন ব্যবহার হয়।
উদাহরণ: ত্রিনয়ন, সর্বনাম, দুর্নীতি, দুর্নাম, অগ্রনায়ক, পরনিন্দা -
ত-বর্গীয় বর্ণের সঙ্গে যুক্ত ন কখনো ণ হয় না; ন হয়।
উদাহরণ: অন্ত, গ্রন্থ, ক্রন্দন -
ঋ, র, ষ-এর পরে ‘ণ’ হয়।
উদাহরণ: ঋণ, তৃণ, বর্ণ, বর্ণনা, কারণ, মরণ, ব্যাকরণ, ভীষণ, ভাষণ, উষ্ণ -
ঋ, র, ষ-এর পরে স্বরধ্বনি (ষ, য়, ব, হ, ং এবং ক-বর্গীয় ও প-বর্গীয়) থাকলে পরবর্তী ‘ন’ মূর্ধন্য ‘ণ’ হয়।
উদাহরণ: কৃপণ, হরিণ, অর্পণ, লক্ষণ, রুক্মিণী, ব্রাহ্মণ

0
Updated: 20 hours ago
'যারা-তারা' - কোন ধরনের সর্বনাম?
Created: 1 day ago
A
সাপেক্ষ সর্বনাম
B
আত্মবাচক সর্বনাম
C
অনির্দিষ্ট সর্বনাম
D
নির্দেশক সর্বনাম
বাংলা ব্যাকরণে সর্বনামের বিভিন্ন রূপ রয়েছে, যার মধ্যে সাপেক্ষ সর্বনাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। যখন দুটি সর্বনাম একে অপরের উপর নির্ভরশীল হয়, তখন তাকে সাপেক্ষ সর্বনাম বলা হয়।
-
সাপেক্ষ সর্বনাম:
-
উদাহরণ: যারা–তারা, যে–সে, যেমন–তেমন (যেমন কর্ম তেমন ফল)।
-
-
আত্মবাচক সর্বনাম:
-
উদাহরণ: নিজে (সে নিজে অঙ্কটা করছে), স্বয়ং।
-
-
অনির্দিষ্ট সর্বনাম:
-
উদাহরণ: কেউ, কোথাও, কিছু, একজন (একজন এসে খবরটা দেয়)।
-
-
নির্দেশক সর্বনাম:
-
নিকট নির্দেশক: এ, এই, এরা, ইনি
-
দূর নির্দেশক: ও, ওই, ওরা, উনি
-
উৎস:

0
Updated: 1 day ago
কোন বানানটি সঠিক?
Created: 20 hours ago
A
ত্রিনয়ণ
B
কৃপন
C
দুর্ণাম
D
ক্রন্দন
ক্রন্দন — বানানটি সঠিক।
ণ-ত্ব বিধান:
-
সমাসসাধিত শব্দে সাধারণত ণ-ত্ব বিধান প্রযোজ্য হয় না; এখানে ন ব্যবহার হয়।
উদাহরণ: ত্রিনয়ন, সর্বনাম, দুর্নীতি, দুর্নাম, অগ্রনায়ক, পরনিন্দা -
ত-বর্গীয় বর্ণের সঙ্গে যুক্ত ন কখনো ণ হয় না; ন হয়।
উদাহরণ: অন্ত, গ্রন্থ, ক্রন্দন -
ঋ, র, ষ-এর পরে ‘ণ’ হয়।
উদাহরণ: ঋণ, তৃণ, বর্ণ, বর্ণনা, কারণ, মরণ, ব্যাকরণ, ভীষণ, ভাষণ, উষ্ণ -
ঋ, র, ষ-এর পরে স্বরধ্বনি (ষ, য়, ব, হ, ং এবং ক-বর্গীয় ও প-বর্গীয়) থাকলে পরবর্তী ‘ন’ মূর্ধন্য ‘ণ’ হয়।
উদাহরণ: কৃপণ, হরিণ, অর্পণ, লক্ষণ, রুক্মিণী, ব্রাহ্মণ

0
Updated: 20 hours ago
নিচের কোনটি বাগযন্ত্রের অংশ?
Created: 1 week ago
A
স্বরযন্ত্র
B
ফুসফুস
C
আলজিভ
D
সবগুলো
বাগ্যন্ত্র হলো ধ্বনি উচ্চারণে ব্যবহৃত প্রত্যঙ্গগুলির সমষ্টি। মানবদেহের উপরিভাগে, ফুসফুস থেকে শুরু করে ঠোঁট পর্যন্ত যে প্রত্যঙ্গগুলো ধ্বনি উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়, সেগুলো বাগ্যন্ত্রের অন্তর্ভুক্ত।
বাগ্যন্ত্রের বিভিন্ন অংশ:
-
ফুসফুস: ধ্বনি সৃষ্টিকারী বায়ুপ্রবাহের উৎস।
-
শ্বাসনালি: ফুসফুস থেকে বাতাস শ্বাসনালির মাধ্যমে মুখবিবর ও নাসারন্ধ্র দিয়ে বের হয়।
-
স্বরযন্ত্র: শ্বাসনালির উপরের অংশে অবস্থান।
-
জিভ: মুখগহ্বরের নিচের অংশে অবস্থিত।
-
আলজিভ: মুখগহ্বরের কোমল তালুর পিছনে ঝুলন্ত মাংসপিণ্ড।
-
তালু: মুখবিবরের ছাদ।
-
মূর্ধা: শক্ত তালু ও উপরের পাটির দাঁতের মধ্যবর্তী উত্তল অংশ।
-
দন্তমূল ও দন্ত: দাঁতের গোড়ার অংশকে দন্তমূল বলে।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago