"আহ্, কী চমৎকার দৃশ্য!" - এখানে কোন ধরনের আবেগ প্রকাশিত হয়েছে?
A
প্রশংসা আবেগ
B
করুণা আবেগ
C
বিস্ময় আবেগ
D
আতঙ্ক আবেগ
উত্তরের বিবরণ
আবেগ হলো সেই শব্দ, যার মাধ্যমে মনের নানা ভাব প্রকাশ করা হয়।
-
এই ধরনের শব্দ বাক্যের অন্য শব্দের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত না হয়ে, স্বাধীনভাবে ব্যবহৃত হয়।
-
উদাহরণ: ছি ছি, আহা, বাহ্, শাবাশ, হায় হায় ইত্যাদি।
বিস্ময় আবেগ:
-
এটি সেই আবেগ, যা বিস্মিত বা আশ্চর্য হওয়ার ভাব প্রকাশ করে।
-
উদাহরণ:
-
আরে! তুমি আবার কখন এলে?
-
আহ্, কী চমৎকার দৃশ্য!
-

0
Updated: 20 hours ago
"যদি কাব্য ম্যাজিক হয়, তবে সমালোচনা লজিক হতে বাধ্য।" - কোন ধরনের বাক্য?
Created: 20 hours ago
A
সরল বাক্য
B
যৌগিক বাক্য
C
জটিল বাক্য
D
আশ্রিত খণ্ডবাক্য
“যদি কাব্য ম্যাজিক হয়, তবে সমালোচনা লজিক হতে বাধ্য।” — এটি একটি জটিল বাক্য।
জটিল বাক্য হলো এমন বাক্য, যেখানে একটি মূল বাক্যের অধীনে এক বা একাধিক আশ্রিত বাক্য বা বাক্যাংশ থাকে।
উদাহরণ—
-
যদি তোমার কিছু বলার থাকে, তবে এখনই বলে ফেলো।
-
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে।
-
যদি কাব্য ম্যাজিক হয়, তবে সমালোচনা লজিক হতে বাধ্য।
জটিল বাক্য গঠনে ব্যবহৃত সাপেক্ষ সর্বনাম ও যোজক—
-
সাপেক্ষ সর্বনাম: যে-সে, যিনি-তিনি, যারা-তারা, যা-তা ইত্যাদি।
-
সাপেক্ষ যোজক: যদি-তবে, যেহেতু-সেহেতু, যখন-তখন, যত-তত, যেমন-তেমন ইত্যাদি।
এগুলো ব্যবহার করে সরল বাক্যকে জটিল বাক্যে রূপান্তর করা যায়।

0
Updated: 20 hours ago
'অনল প্রবাহ' কোন ধরনের সাহিত্য রচনা?
Created: 2 days ago
A
প্রবন্ধ
B
উপন্যাস
C
কাব্যগ্রন্থ
D
নাটক
সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজীর ‘অনল প্রবাহ’ একটি মুসলিম জাগরণমূলক কাব্যগ্রন্থ, যা ১৯০০ সালে প্রকাশিত হয়। এটি তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ এবং প্রকাশিত হওয়ার সাথে সাথেই ব্রিটিশ সরকার তা বাজেয়াপ্ত করেছিল। প্রথম সংস্করণে কবিতা ছিল মাত্র নয়টি, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: অনল প্রবাহ, তুর্যধ্বনি, মূর্ছনা, বীর-পূজা, অভিভাষণ এবং মরক্কো সংকটে।
সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজীর অন্যান্য কাব্যগ্রন্থ:
অনল প্রবাহ, আকাঙ্ক্ষা, উচ্ছ্বাস, উদ্বোধন, নব উদ্দীপনা, স্পেন বিজয় কাব্য, সঙ্গীত সঞ্জীবনী, প্রেমাঞ্জলি
তাঁর রচিত উপন্যাস:
রায়নন্দিনী, তারাবাঈ, ফিরোজা বেগম, নূরুদ্দীন
তাঁর রচিত প্রবন্ধ:
স্বজাতি প্রেম, তুর্কি নারী জীবন, স্পেনীয় মুসলান সভ্যতা
উৎস:

0
Updated: 2 days ago
বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে কী বলা হয়?
Created: 21 hours ago
A
কারক
B
পদ
C
অক্ষর
D
প্রত্যয়
বাংলা ভাষার ব্যাকরণে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে, যেগুলো সঠিকভাবে বোঝা জরুরি। নিচে সেগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো।
-
পদ হলো বিভক্তিযুক্ত শব্দ। অর্থাৎ, কোনো শব্দে বিভক্তি যুক্ত হলেই তা পদ হিসেবে গণ্য হয়।
-
বাক্যে ব্যবহৃত প্রতিটি শব্দেই বিভক্তি থাকে।
-
যেসব শব্দে বিভক্তি প্রকাশ পায় না, সেখানে শূন্য বিভক্তি বিদ্যমান থাকে। তাই বাক্যের প্রতিটি শব্দই পদ।
-
পদ প্রধানত দুই ধরনের হয়— সব্যয় পদ ও অব্যয় পদ।
-
কারক হলো ক্রিয়ার সঙ্গে বাক্যের বিশেষ্য ও সর্বনামের সম্পর্ক।
-
কারক সম্পর্ক বোঝাতে বিশেষ্য ও সর্বনামের সঙ্গে সাধারণত বিভক্তি ও অনুসর্গ যোগ হয়।
-
অক্ষর (ইংরেজি নাম: syllable) হলো অল্প প্রয়াসে একবারে উচ্চারিত ধ্বনি বা ধ্বনিগুচ্ছ। তাই একে শব্দাংশও বলা হয়।
-
প্রত্যয় হলো এমন কিছু অর্থহীন শব্দাংশ, যা শব্দ বা ধাতুর পরে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ তৈরি করে।
উৎস:

0
Updated: 21 hours ago