"সবাই নিয়ম মেনে চলুন, নতুবা শাস্তি পেতে হবে।" - এখানে 'নতুবা' শব্দটি-
A
সংযোজক অব্যয়
B
বিয়োজক অব্যয়v
C
সংকোচক অব্যয়
D
অনুসর্গ অব্যয়
উত্তরের বিবরণ
বিয়োজক অব্যয় হলো এমন একটি অব্যয়, যা দুটি বাক্যাংশ বা অংশকে সংযুক্ত করে এবং সাধারণত বিকল্প বা বিরোধী সম্পর্ক প্রকাশ করে। অর্থাৎ, একটি কাজ না করলে অন্য কিছু ফলাফল ঘটবে—এ ধরনের বিরোধী সম্পর্ক বোঝাতে বিয়োজক অব্যয় ব্যবহৃত হয়।
উদাহরণস্বরূপ বিয়োজক অব্যয়—
-
কিংবা
-
বা
-
অথবা
-
নতুবা
-
না হয়
-
নয়তো
প্রয়োগের উদাহরণ—
-
"সবাই নিয়ম মেনে চলুন, নতুবা শাস্তি পেতে হবে।" (এখানে ‘নতুবা’ বিয়োজক অব্যয়)
-
"অথবা তুমি পড়াশোনা করো, অথবা পরীক্ষায় খারাপ করবে।"
-
"নচেৎ আমাকে সাহায্য করো, নচেৎ আমি একা পারব না।"
-
"তুমি ওষুধ খাও, না হলে অসুস্থ হয়ে পড়বে।"

0
Updated: 20 hours ago
’শনিবারের চিঠি’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
Created: 1 week ago
A
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
B
নীরদ চন্দ্র চৌধুরী
C
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
D
রামানন্দ চট্টপাধ্যায়
‘শনিবারের চিঠি’ ছিল একটি ব্যঙ্গাত্মক ধাঁচের সাহিত্যিক পত্রিকা, যা প্রথমে সাপ্তাহিক পরে মাসিক আকারে প্রকাশিত হয়। হাস্য-বিদ্রূপের মাধ্যমে সমসাময়িক সাহিত্যচর্চাকে সমালোচনা করাই এর মূল উদ্দেশ্য ছিল।
-
পত্রিকাটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯২৪ সালে।
-
১৯৩০-৪০ এর দশকে এটি কলকাতাকেন্দ্রিক বাংলা সাহিত্যজগতে আলোড়ন সৃষ্টি করে।
-
এই পত্রিকার সঙ্গে কল্লোল গোষ্ঠীর দ্বন্দ্ব ছিল আক্রমণাত্মক, তবে তৎকালীন সাহিত্যে এটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছিল।
-
পত্রিকার প্রাণপুরুষ ছিলেন সজনীকান্ত দাস। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত প্রকাশনা ও সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
-
পত্রিকার প্রথম সম্পাদক ছিলেন যোগানন্দ দাস।
-
নীরদ চন্দ্র চৌধুরী-ও একসময় সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
-
শনিবারের চিঠিতে প্রকাশিত অধিকাংশ রচনা বেনামে প্রকাশিত হয়েছিল।
উৎস:

0
Updated: 1 week ago
নিচের কোন শব্দটি সমার্থক শব্দের বাহুল্যজনিত অপপ্রয়োগ?
Created: 20 hours ago
A
একমাত্র
B
সম্মুখবর্তী
C
কেবলমাত্র
D
সমৃদ্ধশালী
‘কেবলমাত্র’ শব্দটি অপপ্রয়োগ।
-
এটি ঘটে সমার্থক শব্দের বাহুল্যজনিত কারণে।
-
এখানে ‘কেবল’ এবং ‘মাত্র’ দুটি একই অর্থের শব্দ একত্রে ব্যবহৃত হয়েছে।
-
একই কারণে কেবলমাত্র অশুদ্ধ।
অন্যদিকে, অপশনের অন্যান্য শব্দগুলোর শুদ্ধ প্রয়োগ হয়েছে।
(উৎস:

0
Updated: 20 hours ago
ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জনগুচ্ছ কোনটি?
Created: 2 days ago
A
চ, ছ, জ, ঝ, শ
B
প, ফ, ব, ভ, ম
C
ন, র, ল, স
D
ত, থ, দ, ধ
বাংলা ভাষায় ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় কোন অঙ্গ কোথায় বাধা সৃষ্টি করে তার ভিত্তিতে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। এর মধ্যে একটি হলো ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জন, যা ঠোঁটের সাহায্যে উচ্চারিত হয়।
-
ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জন: যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় দুই ঠোঁট কাছাকাছি এসে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জন বলে। এগুলোকে দ্বি-ওষ্ঠ্য ধ্বনি নামেও ডাকা হয়।
উদাহরণ: পাকা, ফল, বাবা, ভাই, মা — এখানে প, ফ, ব, ভ, ম হলো ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জনধ্বনি।
এ ছাড়া ব্যঞ্জনধ্বনির অন্যান্য শ্রেণি হলো—
-
তালব্য ব্যঞ্জন: চ, ছ, জ, ঝ, শ
-
দন্তমূলীয় ব্যঞ্জন: ন, র, ল, স
-
দন্ত্য ব্যঞ্জন: ত, থ, দ, ধ
উৎস:

0
Updated: 2 days ago