শুকুর মাহমুদ রচিত কাব্যের নাম কী?
A
রাজগোপীচন্দ
B
মীননাথের উপাখ্যান
C
গোপীচন্দ্রের সন্ন্যাস
D
গোরক্ষবিজয়
উত্তরের বিবরণ
শুকুর মাহমুদ (১৬৬৫–১৭৩৫) ছিলেন মধ্যযুগের একজন সাধক কবি, যিনি রাজশাহী জেলার সিন্দুর কুসুম গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর প্রকৃত নাম আবদুল শুকুর মাহমুদ। তিনি রচনা করেছেন ‘গোপীচন্দ্রের সন্ন্যাস’ (১৭০৫) কাব্য।
নাথ সাহিত্য হলো বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে শিব উপাসক নাথ-যোগী ও সিদ্ধাচার্যদের রচিত সাহিত্য। এটি প্রধানত দুই ভাগে বিভক্ত:
১. মীন নাথ ও তার শিষ্য গোরক্ষনাথের কাহিনি
২. রাজা গোপীচন্দ্রের সন্ন্যাস
-
এই দুই কাহিনির মাধ্যমে নাথ যোগীদের অলৌকিক গল্প পল্লবিত হয়েছে।
অন্যদিকে, শেখ ফয়জুল্লাহ রচিত কাব্য হলো ‘গোরক্ষবিজয়’।
0
Updated: 1 month ago
'য়া রো পো বা' এলোমেলো বর্ণগুলো দ্বারা গঠিত বাগ্ধারাটির কী অর্থ প্রকাশ করে?
Created: 1 month ago
A
সৌভাগ্য
B
অহংকার
C
অপচয়
D
অকৃতজ্ঞ
এই বাক্যে দেওয়া এলোমেলো বর্ণগুলো—'য়া রো পো বা'—সাজালে পোয়াবারো শব্দটি পাওয়া যায়।
-
পোয়াবারো (বিশেষ্য)
-
সৌভাগ্য।
-
পাশা খেলার সুবিধাজনক দানবিশেষ।
-
সূত্র:
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি উপন্যাস নয়?
Created: 1 month ago
A
দিবারাত্রির কাব্য
B
শেষের কবিতা
C
পল্লী-সমাজ
D
কবিতার কথা
কবিতার কথা, শেষের কবিতা, দিবারাত্রির কাব্য ও পল্লী-সমাজ—allই বাংলা সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ, যা তাদের প্রকাশকাল, রচয়িতা ও মূল চরিত্রের দিক থেকে আলাদা। প্রতিটি গ্রন্থের তথ্য নিচে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো:
-
কবিতার কথা: জীবনানন্দ দাশ রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ। এটি ১৯৫৫ সালে প্রকাশিত হয়। গ্রন্থের বিখ্যাত উক্তি হলো: "সকলেই কবি নন, কেউ কেউ কবি"।
-
শেষের কবিতা: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত উপন্যাস, যা ১৯২৯ সালে প্রকাশিত হয়। এটি কাব্যোপন্যাস হিসেবেও পরিচিত। মূল চরিত্রগুলো হলো অমিত, লাবণ্য, কেতকী প্রমুখ।
-
দিবারাত্রির কাব্য: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস, যা ১৯৩৫ সালে প্রকাশিত হয়। প্রধান চরিত্রগুলো হলো হেরম্ব ও আনন্দ।
-
পল্লী-সমাজ: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস, যা ১৯১৬ সালে প্রকাশিত হয়। এর আগে এটি “ভারতবর্ষ” পত্রিকায় ১৯১৫ সালে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। প্রধান চরিত্রগুলো হলো রমা, রমেশ, বেণী ও বলরাম।
0
Updated: 1 month ago
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পদ্মানদীর মাঝি’ উপন্যাসটির গ্রন্থাকারে প্রকাশকাল-
Created: 1 month ago
A
১৯২৬ সাল
B
১৯৩৬ সাল
C
১৯৩৮ সাল
D
১৯৪৮ সাল
‘পদ্মানদীর মাঝি’
-
রচয়িতা: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
-
প্রকাশকাল: ১৯৩৪ সালে পূর্বাশা পত্রিকায় ধারাবাহিক প্রকাশ, ১৯৩৬ সালে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত
-
ধরণ: সামাজিক উপন্যাস
-
বিষয়: পদ্মা তীরবর্তী ধীবর-জীবন
-
বিখ্যাত সংলাপ: "আমারে নিবা মাঝি লগে?" – কপিলা কুবেরকে উদ্দেশ্য করে
প্রধান চরিত্র:
-
কুবের
-
কপিলা
-
মালা
-
ধনঞ্জয়
-
গণেশ
-
শীতলবাবু
-
হোসেন মিয়া
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে:
-
জন্ম: ১৯০৮, বিহারের সাঁওতাল পরগনার দুমকা
-
পৈতৃক নিবাস: ঢাকা জেলার বিক্রমপুরের নিকট মালবদিয়া গ্রাম
-
প্রকৃত নাম: প্রবোধকুমার, ডাকনাম: মানিক
-
ছোটবেলায় রচনা: অতসীমামী, দিবারাত্রির কাব্য
-
মোট প্রকাশনা: প্রায় অর্ধশতাধিক উপন্যাস ও ২৪৪ গল্প
-
জনপ্রিয় উপন্যাস: পদ্মানদীর মাঝি, পুতুলনাচের ইতিকথা
উল্লেখযোগ্য অন্যান্য উপন্যাস:
-
জননী
-
চিহ্ন
-
দিবারাত্রির কাব্য
-
শহরবাসের ইতিকথা
-
অহিংসা
-
শহরতলী
-
সোনার চেয়ে দামি
-
স্বাধীনতার স্বাদ
-
ইতিকথার পরের কথা
-
আরোগ্য
ভাষান্তর: ইংরেজি, রুশ, চীনা, চেক, নরওয়েজিয়ান, সুইডিশ
0
Updated: 1 month ago