নিচের কোনটি অপপ্রয়োগ?
A
চঞ্চলতা
B
গম্ভীরতা
C
স্বতঃপ্রণোদিত
D
গাম্ভীর্যতা
উত্তরের বিবরণ
অপপ্রয়োগ শব্দের একটি উদাহরণ হলো “গাম্ভীর্যতা”। এটি আসলে ‘-তা’ এবং ‘-ত্ব’ প্রত্যয়ের মিশ্রণে গঠিত ভুল প্রয়োগ।
এর শুদ্ধ প্রয়োগ হবে— গাম্ভীর্য অথবা গম্ভীরতা।
অন্যদিকে, শুদ্ধ প্রয়োগ হিসেবে গ্রহণযোগ্য শব্দগুলো হলো—
-
চঞ্চলতা
-
গম্ভীরতা
-
স্বতঃপ্রণোদিত
(উৎস:

0
Updated: 21 hours ago
কোনটি ভাবসম্প্রসারেণর বৈশিষ্ট নয়?
Created: 2 weeks ago
A
একাধিক অনুচ্ছেদ
B
বাক্যের পুনরাবৃত্তি
C
প্রবাদ প্রবচেনর ব্যবহার
D
অভিমত প্রদান
ভাবসম্প্রসারণের বৈশিষ্ট্য নয় - বাক্যের পুনারাবৃত্তি করা। কোন মূলভাব বা মূল বক্তব্যকে ব্যাখা বিশ্লেষণ করে সহজ সরল ভাষায় উপস্থাপন করাকে ভাব সম্প্রসারণ বলে। ভাব সম্প্রসারণ লেখার সময় কতগুলা নিয়ম মানতে হয়। যেমন:
১/মূল ভাব, সম্প্রসারিত ভাব, মন্তব্য। - তিনটি অনুচ্ছেদ এ লেখা।
২/বাক্যের পুনারাবৃত্তি না ঘটা
৩/উক্তির ব্যবহার না করা।
৪/অনাকাঙ্ক্ষিত বাক্য ব্যবহার করে মূল ভাবকে বড় করা।
৫/ব্যাখার ভাষা সহজ, সরল, সাবলীল করা।

0
Updated: 2 weeks ago
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক "নিষিদ্ধ লোবান" উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত চলচ্চিত্রের নাম কী?
Created: 4 weeks ago
A
ওঙ্কার
B
যাত্রা
C
গেরিলা
D
কুল নাই কিনারা নাই
‘নিষিদ্ধ লোবান’ উপন্যাস
-
লেখক: সৈয়দ শামসুল হক
-
প্রকাশকাল: ১৯৮১
-
বিষয়বস্তু: মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কর্তৃক নারী নির্যাতন, লিবিডো ক্রিয়া, লালসা ও রিরংসাবৃত্তি।
-
চলচ্চিত্রে রূপান্তর: ‘গেরিলা’ সিনেমা নির্মিত হয়েছে এই উপন্যাস অবলম্বনে।
কাহিনি সংক্ষেপ
-
উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র বিলকিস, যিনি মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে তার পিতামাতা, ভাইবোন ও আত্মীয়স্বজন হারায়।
-
তার স্বামী নিখোঁজ হয়ে যায়।
-
ঘটনার সূত্র ধরে পরিচয় হয় প্রদীপকুমার/সিরাজের সঙ্গে।
-
পাকিস্তানি সৈন্যরা নিহত মুক্তিযোদ্ধাদের লাশ দাফনের নিষেধাজ্ঞা জারি করে।
-
বিলকিস ও তার সহযোগীরা রাতের অন্ধকারে লাশগুলো দাফন করতে গেলে পাকিস্তানি মিলিটারির হাতে ধরা পড়ে।
-
এর পরও বিলকিস প্রতিবাদে অবিচল থাকে, যা তার দৃঢ় চরিত্র এবং স্বাধীনচেতা মনোভাবের প্রকাশ।
উৎস: ‘নিষিদ্ধ লোবান’, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা; বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 4 weeks ago
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের আবিষ্কারক কে?
Created: 1 day ago
A
বড়ু চণ্ডীদাস
B
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
C
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
D
বসন্তরঞ্জন রায়বিদ্বদ্বল্লভ
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন একটি বৈষ্ণব কাব্য যা রচনা করেছেন বড়ু চণ্ডীদাস। যদিও রচনাকাল সঠিকভাবে নির্ণীত হয়নি, এটি সাধারণত প্রাকচৈতন্য যুগের (খ্রিস্টীয় ১৪শ শতক) মনে করা হয়। ১৩১৬ বঙ্গাব্দে (খ্রি. ১৯০৯) বসন্তরঞ্জন রায় পুথিটি আবিষ্কার করেন, যা বাঁকুড়া জেলার বনবিষ্ণুপুরের কাঁকিল্যা গ্রামের দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় এর নিকট থেকে পাওয়া যায়। এটি মধ্যযুগের বাংলা ভাষায় রচিত কোনো লেখকের প্রথম একক কাব্যগ্রন্থ।
-
কাব্যের কাঠামো:
-
মোট ১৩ খন্ডে বিভক্ত
-
মোট ৪১৮টি পদে বিন্যস্ত
-
-
প্রধান চরিত্র:
-
রাধা
-
কৃষ্ণ
-
বড়ায়ি
-
উৎস:

0
Updated: 1 day ago