'পদ' এর প্রকারভেদ এর অন্তর্ভুক্ত নয় কোনটি?
A
বিশেষ্য
B
অনুসর্গ
C
বিভক্তি
D
যােজক
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষায় পদ বলতে বাক্যে ব্যবহৃত বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে বোঝানো হয়। অন্যভাবে বলা যায়, শব্দ যখন বাক্যে ব্যবহৃত হয় তখন তার নাম হয় পদ।
বাক্যের অন্তর্গত এসব পদকে মোট আটটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হলো—
-
বিশেষ্য
-
সর্বনাম
-
বিশেষণ
-
ক্রিয়া
-
ক্রিয়াবিশেষণ
-
অনুসর্গ
-
যোজক
-
আবেগ
(উৎস:

0
Updated: 21 hours ago
'বিরক্ত' এর বিপরীতার্থক শব্দ কোনটি?
Created: 5 days ago
A
অনুরক্ত
B
আরক্ত
C
নিয়ত
D
কোনোটিই নয়
'বিরক্ত' শব্দের বিপরীতার্থক শব্দ হলো অনুরক্ত। এছাড়াও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিপরীতার্থক শব্দ রয়েছে।
-
বিরত: নিয়ত
-
পূজক / পূজারি: পূজিত
-
ফরিয়াদি: আসামী
-
প্রাচ্য: প্রতীচ্য
-
প্রাচীন: অর্বাচীন
উৎস:

0
Updated: 5 days ago
"আমি বাংলা বিভাগের ছাত্র।" - বাক্যটির জটিল রূপ কোনটি?
Created: 20 hours ago
A
আমি যে বাংলা বিভাগের ছাত্র, তা সবাই জানে।
B
আমার বিভাগের নাম বাংলা।
C
আমি যে বিভাগের ছাত্র তার নাম বাংলা।
D
আমি একটি বিভাগের ছাত্র এবং তার নাম বাংলা।
সঠিক উত্তর: গ) আমি যে বিভাগের ছাত্র তার নাম বাংলা।
ব্যাখ্যা:
মূল বাক্য: "আমি বাংলা বিভাগের ছাত্র।" — এটি একটি সরল বাক্য (একটি উদ্দেশ্য + একটি বিধেয়)।
জটিল বাক্যের বৈশিষ্ট্য:
-
একটি প্রধান খণ্ডবাক্য এবং এক বা একাধিক আশ্রিত খণ্ডবাক্য থাকে।
-
সংযোজক শব্দ (যে, যা, যার, যেখানে ইত্যাদি) দ্বারা যুক্ত থাকে।
-
সাপেক্ষ সর্বনাম: যে-সে, যিনি-তিনি, যারা-তারা, যা-তা ইত্যাদি।
-
সাপেক্ষ যোজক: যদি-তবে, যেহু-সেহু, যখন-তখন, যত-তত, যেমন-তেমন ইত্যাদি।
এগুলো ব্যবহার করে সরল বাক্যকে জটিল বাক্যে রূপান্তর করা যায়।
সুতরাং, এই উদাহরণে "আমি যে বিভাগের ছাত্র তার নাম বাংলা" একটি জটিল বাক্য।
(উৎস:

0
Updated: 20 hours ago
প্রথম বাংলা 'থিসরাস' বা সমার্থক শব্দের অভিধান সংকলন করেছেন-
Created: 2 months ago
A
অশোক মুখোপাধ্যায়
B
জগন্নাত চক্রবর্তী
C
মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
D
মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
বাংলা ভাষায় থিসারাস ধরনের অভিধানের পথপ্রদর্শক হিসেবে পরিচিত ‘সমার্থক শব্দের অভিধান’, যা ১৯৭৪ সালে বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত হয়। এই গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থের রচয়িতা হলেন মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান। এটি বাংলা ভাষায় প্রথম থিসারাস-ভিত্তিক অভিধান হিসেবে বিবেচিত।
বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারতের কলকাতাতেও এই ধরনের অভিধান রচনার প্রয়াস লক্ষ্য করা যায়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অশোক মুখোপাধ্যায় রচিত ‘সমার্থশব্দকোষ’। উভয় গ্রন্থের বিন্যাসে একটি মিল রয়েছে—এই দুই থিসারাস-ধর্মী অভিধানই পিটার মার্ক রজে রচিত ইংরেজি ‘Thesaurus of English Words and Phrases’ (প্রকাশ: ১৯৫৮) থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে বিষয়ভিত্তিক শ্রেণিবিন্যাস অনুসরণে সাজানো হয়েছে।
এই ধরণের অভিধানে কাঙ্ক্ষিত প্রতিশব্দ খুঁজে পেতে হলে পাঠককে বিষয়ভিত্তিক সূচির সাহায্য নিতে হয়। যদিও গ্রন্থের শেষে একটি বর্ণানুক্রমিক সূচিও সংযোজিত রয়েছে, সেটি মূলত পরিপূরক সহায়তা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
উৎস: মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের ‘সমার্থক শব্দের অভিধান’ গ্রন্থের ভূমিকা।

0
Updated: 2 months ago