ক্লাউড কম্পিউটিং এর কোন মডেলটি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার জন্য প্রোগ্রামারদেরকে প্লাটফর্ম সরবরাহ করে?
A
laaS
B
SaaS
C
PaaS
D
DaaS
উত্তরের বিবরণ
ক্লাউড কম্পিউটিং-এর বিভিন্ন মডেল ভিন্ন ভিন্ন সেবা প্রদান করে থাকে। প্রশ্নে যেটি জানতে চাওয়া হয়েছে তা হলো—কোন মডেলটি প্রোগ্রামারদের অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার জন্য উপযুক্ত প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করে।
এই ক্ষেত্রে PaaS (Platform as a Service) হলো সঠিক উত্তর, কারণ এটি ডেভেলপারদের জন্য বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে।
-
PaaS ব্যবহার করে প্রোগ্রামাররা সার্ভার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্ক বা হোস্টিং নিয়ে চিন্তা না করে সরাসরি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি, টেস্ট ও ডিপ্লয় করতে পারে।
-
এটি coding environment, database, API, development tools এবং অন্যান্য platform features সরবরাহ করে, যা software development process সহজ করে তোলে।
-
অন্যদিকে, IaaS শুধু infrastructure দেয়, SaaS সম্পূর্ণ তৈরি software ব্যবহার করার সুবিধা দেয়, এবং DaaS কেবল desktop virtualization service প্রদান করে।
-
তাই প্রোগ্রামারদের জন্য যথাযথ মডেল হলো PaaS।
অপশন বিশ্লেষণ:
-
IaaS (Infrastructure as a Service) – সার্ভার, স্টোরেজ ও নেটওয়ার্কের infrastructure দেয়, কিন্তু সরাসরি application development-এর প্ল্যাটফর্ম নয়।
-
SaaS (Software as a Service) – ready-made software ব্যবহার করা যায়, programmer নতুন কিছু build করে না।
-
PaaS (Platform as a Service) – developers-দের জন্য application create, deploy ও manage করার platform দেয়।
-
DaaS (Desktop as a Service) – virtual desktop environment দেয়, কিন্তু development-এর জন্য নয়।
-
Correct Answer: PaaS.
ক্লাউড কম্পিউটিং হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে দূরবর্তী সার্ভার থেকে ডেটা, সফটওয়্যার এবং অন্যান্য computing resources ব্যবহার করার একটি প্রযুক্তি।
এখানে মূল বিষয়টি হলো নিজের hardware ব্যবহার না করে ইন্টারনেট service provider-এর কাছ থেকে service বা hardware ভাড়া নেওয়া।
ক্লাউড সার্ভিস মডেল তিন ভাগে বিভক্ত
১। IaaS (Infrastructure as a Service)
-
এখানে virtual infrastructure ভাড়া দেওয়া হয়।
-
উদাহরণ: Amazon Elastic Compute Cloud (EC2), যেখানে virtual machines ব্যবহারকারী ভাড়া নিতে পারে।
-
Users চাইলে নিজেদের operating system install করে application চালাতে পারে।
২। PaaS (Platform as a Service)
-
এখানে computing platform ভাড়া দেওয়া হয়, যার মধ্যে থাকে operating system, programming environment, database এবং web server।
-
এটি low-cost software development-এর সুযোগ করে দেয়।
-
উদাহরণ: Google App Engine।
৩। SaaS (Software as a Service)
-
এখানে users সরাসরি service provider-এর developed software ও database ব্যবহার করতে পারে।
-
ব্যবহারকারীর storage, configuration, বা maintenance নিয়ে কোনো ঝামেলা থাকে না।
0
Updated: 1 month ago
অ্যামাজন-এর ক্লাউড প্লাটফর্ম কোনটি?
Created: 1 month ago
A
Azure
B
AWS
C
Cloudera
D
উপরের সবগুলো
অ্যামাজনের ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম হলো AWS, যার পূর্ণরূপ Amazon Web Services। ক্লাউড কম্পিউটিং ধারণার সূচনা হয় ১৯৬০-এর দশকে, তবে বাণিজ্যিকভাবে এর ব্যবহার শুরু হয় ২০০৬ সালে, যখন বিশ্ববিখ্যাত আমাজন তাদের ওয়েব সার্ভিস চালু করে।
-
AWS: Amazon Web Services, অ্যামাজনের ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম
-
ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের ইতিহাস: শুরু ১৯৬০-এর দশকে
-
বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার: ২০০৬ সালে আমাজনের মাধ্যমে
উৎস: aws.amazon.com
অন্যদিকে, Azure হলো মাইক্রোসফটের ক্লাউড সেবা দানকারী প্ল্যাটফর্ম এবং Cloudera একটি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ডাটা ম্যানেজমেন্ট সেবাদানকারী কোম্পানি।
-
Azure: মাইক্রোসফটের ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম
-
Cloudera: যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ডাটা ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি একটি ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিসের উদাহরণ?
Created: 1 month ago
A
Adobe Express
B
PayPal
C
Telegram
D
Dropbox
Dropbox ও ক্লাউড স্টোরেজ
-
সংজ্ঞা:
-
Dropbox হলো একটি জনপ্রিয় ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস, যেখানে ব্যবহারকারীরা ফাইল, ছবি, ভিডিও অনলাইনে সংরক্ষণ ও শেয়ার করতে পারেন।
-
এটি ক্লায়েন্ট বা গ্রাহকদের ফাইল স্টোরেজ, ফাইল সিনক্রোনাইজেশন এবং সফটওয়্যার শেয়ারিং সুবিধা প্রদান করে।
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ২০০৮।
-
-
ক্লাউড কম্পিউটিং:
-
ক্লাউড কম্পিউটিং হলো কম্পিউটার রিসোর্স যেমন হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার ও নেটওয়ার্ক ডিভাইস ব্যবহার করে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সার্ভিস প্রদান করা।
-
ইতিহাস: ১৯৬০-এর দশক থেকে ধারণা, ২০০৬ সালে আমাজন ওয়েব সার্ভিস বাণিজ্যিকভাবে চালু।
-
ক্লাউড স্টোরেজের উদাহরণ: Dropbox, Google Drive, OneDrive, Mega ইত্যাদি।
-
ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের সেবা ধরন:
১. IaaS (Infrastructure as a Service) – অবকাঠামোগত সেবা
২. PaaS (Platform as a Service) – প্ল্যাটফর্ম ভিত্তিক সেবা
৩. SaaS (Software as a Service) – সফটওয়্যার সেবা
-
-
অন্যান্য সমজাতীয় প্ল্যাটফর্মের তুলনা:
-
Adobe Express: গ্রাফিক্স ও কনটেন্ট ডিজাইন টুল, ক্লাউড স্টোরেজ নয়।
-
PayPal: অনলাইন পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম।
-
Telegram: মেসেজিং অ্যাপ, ক্লাউড স্টোরেজ সার্ভিস নয়।
-
0
Updated: 1 month ago
ক্লাউড সার্ভার নিচের কোনটিতে সবচেয়ে ভালো বর্ণনা করা সম্ভব?
Created: 2 months ago
A
নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যুক্ত একাধিক কম্পিউটার সার্ভার
B
একটি বিশাল ক্ষমতা সম্পন্ন কম্পিউটার সার্ভার
C
ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী কম্পিউটিং সেবা দেয়া
D
উপরের কোনোটিই নয়
ক্লাউড কম্পিউটিং
ক্লাউড কম্পিউটিং হলো কম্পিউটার রিসোর্স ব্যবহার করে ইন্টারনেট বা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিভিন্ন সার্ভিস বা সেবা প্রদান করার প্রক্রিয়া।
অর্থাৎ, ব্যবহারকারী সরাসরি হার্ডওয়্যার বা সফটওয়্যার স্থাপন না করেই অনলাইনের মাধ্যমে কম্পিউটিং সুবিধা পেতে পারে।
সংক্ষিপ্ত ইতিহাস:
-
১৯৬০ সালে জন ম্যাকার্থি প্রথম ক্লাউড কম্পিউটিং ধারণার কথা উল্লেখ করেন।
-
২০০৫ সালে Amazon.com তাদের Elastic Compute Cloud (EC2) ব্যবহার শুরু করে।
-
২০০৬ সালে Amazon Web Services (AWS) বাণিজ্যিকভাবে ক্লাউড সেবা চালু করে।
NIST অনুসারে ক্লাউড কম্পিউটিং-এর মূল বৈশিষ্ট্য:
১. Resource Flexibility / Scalability:
-
ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী সেবা বাড়ানো বা কমানো যায়।
২. On Demand: -
ব্যবহারকারী যখন চাইবে, তখনই সেবা গ্রহণ করতে পারবে।
৩. Pay as you go: -
ব্যবহারকারী যা ব্যবহার করবে, কেবল তার জন্যই পেমেন্ট দিতে হবে; আগে থেকে কিছু রিজার্ভ করতে হবে না।
উপসংহার:
ক্লাউড কম্পিউটিং-এর মূল সুবিধা হলো “ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী কম্পিউটিং সেবা প্রদান”।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।
0
Updated: 2 months ago