একটি কম্পিউটারের প্রোসেসর ক্লক স্পিড ৪.০০ গিগা হার্জ হলে এর ক্লক মাইকেল টাইম কত?
A
২.৫ ন্যানো সেকেন্ড (ns)
B
২.৫ মাইক্রো সেকেন্ড (ms)
C
৪ (ms)
D
৪ (ns)
উত্তরের বিবরণ
একটি কম্পিউটারের প্রসেসর ক্লক স্পিড 4.00 GHz হলে তার Clock Cycle Time কত হবে।
প্রদত্ত ক্লক স্পিড:
-
f = 4.00 GHz = 4.00 × 10⁹ Hz
ক্লক পিরিয়ড (Clock Cycle Time) নির্ণয়ের সূত্র:
-
T = 1 / f
-
T = 1 / (4.00 × 10⁹) seconds
হিসাব:
-
T = 0.25 × 10⁻⁹ s = 0.25 ns
লক্ষ্যযোগ্য বিষয়:
-
প্রকৃত Clock Cycle Time হলো 0.25 ns
-
কিন্তু প্রশ্নে প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কাছাকাছি মান এসেছে 2.5 ns।
-
এতে বোঝা যাচ্ছে, প্রশ্নে হয়তো টাইপো হয়েছে অথবা স্পিড আসলে 400 MHz ধরা হয়েছিল।
Clock Speed (ক্লক স্পিড):
-
Clock Speed হলো প্রসেসরের কাজ করার গতি, অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে কতগুলো Cycle সম্পন্ন করতে পারে।
-
সাধারণত এটি GHz (Gigahertz) বা MHz (Megahertz) এ প্রকাশ করা হয়।
-
Clock Speed যত বেশি হবে, প্রসেসর তত দ্রুত instruction execution করতে পারবে।
-
তবে শুধু Clock Speed বেশি হওয়াই যথেষ্ট নয়, processor architecture এবং number of cores-ও পারফরম্যান্সে বড় প্রভাব ফেলে।
Clock Cycle Time (ক্লক সাইকেল টাইম):
-
Clock Cycle Time হলো একটি Clock Cycle সম্পন্ন করতে যে সময় লাগে।
-
এটি সাধারণত nanosecond (ns) এ মাপা হয়।
-
Clock Speed এবং Clock Cycle Time একে অপরের বিপরীত অনুপাতিক। অর্থাৎ, Speed বাড়লে Cycle Time কমে যাবে।
-
উদাহরণস্বরূপ, যদি Clock Speed হয় 2 GHz, তবে Cycle Time হবে প্রায় 0.5 ns।
-
তাই প্রসেসরের পারফরম্যান্স বোঝার জন্য উভয়কেই বিবেচনা করতে হয়।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি ‘Phishing Attack’-এর সঠিক উদাহরণ?
Created: 1 month ago
A
ভুয়া ই-মেইল বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করা
B
ভুয়া পরিচয়ে অন্যের কম্পিউটারের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেওয়া
C
নেটওয়ার্কে ডেটা আদান-প্রদানের সময় তথ্য হাতিয়ে নেওয়া
D
ব্যবহারকারীকে আসল ওয়েবসাইটের পরিবর্তে ভুয়া ওয়েবসাইটে প্রবেশ করানো
ফিশিং হলো একটি সাইবার প্রতারণার কৌশল, যেখানে হ্যাকাররা ভুয়া ইমেইল, মেসেজ বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করার চেষ্টা করে।
-
ফিশিং (Phishing): তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে কারো কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে ব্যক্তিগত তথ্য যেমন নাম, পাসওয়ার্ড, ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের তথ্য ইত্যাদি সংগ্রহ করা।
-
সাধারণত ই-মেইল বা মেসেজের মাধ্যমে ফিশিং করা হয়। হ্যাকাররা ব্যবহারকারীর কাছ থেকে ওয়েবসাইটে তথ্য যাচাই বা ভেরিফিকেশন চায়।
-
যদি কেউ এ ফাঁদে পা দেয়, তবে হ্যাকাররা তথ্য সংগ্রহ করে তাকে বিভিন্ন ধরনের সাইবার বিপদে ফেলে দিতে পারে।
-
অন্যান্য সম্পর্কিত সাইবার হুমকি:
-
স্পুফিং (Spoofing): অপরাধীরা নিজের পরিচয় গোপন করে অন্যের পরিচয় বা ভুয়া ওয়েবসাইটের ঠিকানা ব্যবহার করে ব্যক্তিগত বা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চুরি করে।
-
স্নিফিং (Sniffing): কমিউনিকেশন লাইনের মধ্য দিয়ে তথ্য আদান-প্রদানের সময় তথ্য ক্যাপচার বা চুরি করার পদ্ধতি।
-
ফার্মিং (Pharming): ব্যবহারকারীকে তার কাঙ্খিত ওয়েবসাইটের পরিবর্তে অন্য ওয়েবসাইটে প্রবেশ করানো বা নিয়ে যাওয়ার কৌশল।
-
0
Updated: 1 month ago
Email এর কোন প্রোটোকল Message Retrieval এর জন্য ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
SMTP
B
POP3
C
TCP
D
FTP
POP3 হলো একটি প্রোটোকল যা ই-মেইল সার্ভার থেকে মেইল ডাউনলোড বা রিট্রিভ (Retrieval) করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ব্যবহারকারীর ইনকামিং মেইল গ্রহণ করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রোটোকল।
ই-মেইল:
-
১৯৭১ সালে আরপানেট এর মাধ্যমে প্রথম ই-মেইল সিস্টেম চালু করেন রেমন্ড স্যামুয়েল টমলিসন।
-
ইলেকট্রনিক মেইল বা ই-মেইল হলো একজন বার্তা লেখকের কাছ থেকে এক বা একাধিক প্রাপকের কাছে বার্তা বা ডিজিটাল মেসেজ বিনিময় করার নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি।
-
ই-মেইল ঠিকানায় @ চিহ্ন থাকা আবশ্যক।
-
একটি ইমেইল ঠিকানা ইউজার আইডি এবং ডোমেইন নেম নিয়ে গঠিত।
-
উদাহরণ: abc@def.com – @ এর পূর্বে থাকে ইউজার আইডি, এবং @ এর পরে থাকে ডোমেইন নেম।
-
ই-মেইল সার্ভারে POP, IMAP, এবং SMTP প্রোটোকল ব্যবহার করা হয়।
POP (Post Office Protocol):
-
ব্যবহারকারী যে সকল মেইল গ্রহণ করে বা তার কাছে আসে সেগুলোকে ইনকামিং মেইল বলা হয়।
-
মেইল সার্ভার থেকে ইনকামিং মেইল গ্রহণ করার জন্য POP3 সবচেয়ে জনপ্রিয়।
SMTP (Simple Mail Transfer Protocol):
-
মেইল সার্ভার এবং অন্যান্য বার্তা স্থানান্তর এজেন্টের মধ্যে মেইল পাঠাতে এবং গ্রহণ করতে SMTP ব্যবহার করা হয়।
IMAP (Internet Message Access Protocol):
-
IMAP প্রোটোকল ব্যবহার করে ব্যবহারকারী শুধু মেইলবক্সে প্রবেশ করতে পারে, মেইল সরাসরি ডাউনলোড করা হয় না।
0
Updated: 1 month ago
UI/UX এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 1 month ago
A
User Integration / User Xperience
B
Unified Interaction / Universal Experience
C
User Information / User Execution
D
User Interface / User Experience
UI (User Interface) এবং UX (User Experience)
UI (User Interface):
-
ব্যবহারকারী এবং অ্যাপ্লিকেশন বা ওয়েবসাইটের মধ্যে দৃশ্যমান ও ইন্টার্যাকটিভ উপাদান।
-
এটি মূলত “কেমন দেখাবে” এবং “ব্যবহারকারী কীভাবে ক্লিক বা ট্যাপ করবে” এর উপর কেন্দ্রিত।
-
লক্ষ্য হলো ব্যবহারকারীকে সহজ, স্বচ্ছন্দ এবং দৃষ্টিনন্দনভাবে সিস্টেমটি ব্যবহার করতে সাহায্য করা।
UX (User Experience):
-
ব্যবহারকারীর সামগ্রিক অভিজ্ঞতা যখন তারা কোনো সিস্টেম, অ্যাপ বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে।
-
শুধু সুন্দর দেখানো নয়, বরং ব্যবহারকারীর সুবিধা, সন্তুষ্টি ও অনুভূতিকেও গুরুত্ব দেয়।
-
লক্ষ্য হলো ব্যবহারকারী যেন দ্রুত, ঝামেলাহীন ও আনন্দদায়কভাবে কাঙ্ক্ষিত কাজটি সম্পন্ন করতে পারে।
সারসংক্ষেপে: UI হলো কীভাবে সিস্টেমটি দেখায় এবং ব্যবহার করা যায়, আর UX হলো ব্যবহারকারী সেই সিস্টেম ব্যবহার করে কেমন অনুভব করে।
0
Updated: 1 month ago