ফিফা বিশ্বকাপ- ২০২৬ কয়টি দেশে অনুষ্ঠিত হবে? [সেপ্টেম্বর, ২০২৫]
A
২টি
B
৩টি
C
৪টি
D
৫টি
উত্তরের বিবরণ
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬ হবে টুর্নামেন্টের ২৩তম আসর, যা অনুষ্ঠিত হবে উত্তর আমেরিকার তিনটি দেশে— কানাডা, মেক্সিকো ও যুক্তরাষ্ট্রে। এটি হবে প্রথমবার যখন তিনটি দেশ একসঙ্গে বিশ্বকাপ আয়োজন করবে।
-
অংশগ্রহণকারী দল সংখ্যা হবে ৪৮টি দেশ, যা আগের আসরের তুলনায় বেশি।
-
উদ্বোধনী ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ১১ জুন, ২০২৬।
-
ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ১৯ জুলাই, ২০২৬।
-
FIFA-এর পূর্ণরূপ হলো Federation of International Football Association।
-
ফিফা প্রতিষ্ঠিত হয় ২১ মে, ১৯০৪ সালে।
-
বাংলাদেশ ফিফার সদস্যপদ লাভ করে ১৯৭৬ সালে।
-
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয় ১৯৩০ সালে উরুগুয়ের আয়োজনে।
-
২০২৬ সালের আসরে ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে একাধিক শহরে বিভক্ত স্টেডিয়ামে, যা ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত আয়োজন হতে যাচ্ছে।
-
এ আসরে প্রথমবারের মতো ৪৮ দলের ফরম্যাট ব্যবহার হবে, ফলে ম্যাচের সংখ্যা ও প্রতিযোগিতার পরিধি অনেক বৃদ্ধি পাবে।
-
মেক্সিকো ২০২৬ আয়োজনের মাধ্যমে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ আয়োজন করবে, যা কোনো দেশের ক্ষেত্রে প্রথম।
-
যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয়বার এবং কানাডা প্রথমবার বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ পাচ্ছে।
0
Updated: 1 month ago
ডেভিস কাপ কোন খেলায় দেয়া হয়?
Created: 3 months ago
A
ব্যাডমিন্টন
B
লন টেনিস
C
টেবিল টেনিস
D
ক্রিকেট
লন টেনিস
টেনিস বিশ্বের একটি জনপ্রিয় খেলা। অনেক দেশে একে লন টেনিস বলা হয়।
এই খেলায় লাগে তিনটি জিনিস:
-
তার লাগানো একটি দণ্ড, যাকে রেকেট বলে,
-
একটি বল,
-
এবং একটি জাল (নেট)।
গ্র্যান্ড স্ল্যাম
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ টেনিস প্রতিযোগিতাগুলোকে গ্র্যান্ড স্ল্যাম বলা হয়। এই চারটি হলো:
-
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন
-
ফ্রেঞ্চ ওপেন (বা রোল্যান্ড গ্যারোস)
-
উইম্বলডন (ব্রিটিশ ওপেন নামেও পরিচিত)
-
ইউএস ওপেন
ডেভিস কাপ
-
ডেভিস কাপ হলো পুরুষদের জন্য সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক দলগত টেনিস প্রতিযোগিতা।
-
এটি পরিচালনা করে আন্তর্জাতিক টেনিস ফেডারেশন।
-
এই প্রতিযোগিতা শুরু করেন ডুইট ডেভিস নামের একজন ব্যক্তি।
তথ্যসূত্র: ESPN ওয়েবসাইট
0
Updated: 3 months ago
২০২২ সালের ফিফা বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে-
Created: 3 days ago
A
দুবাই
B
সিউল
C
কাতার
D
বার্লিন
২০২২ সালের ফিফা বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয় কাতারে (Qatar), যা ছিল মধ্যপ্রাচ্যে আয়োজিত প্রথম বিশ্বকাপ। এই টুর্নামেন্ট শুধু আয়োজনের দিক থেকেই নয়, বরং প্রযুক্তি, আয়োজন কাঠামো ও ক্রীড়ানৈপুণ্যের জন্যও ইতিহাসে বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে আছে। ২০ নভেম্বর থেকে ১৮ ডিসেম্বর ২০২২ পর্যন্ত চলা এই আসরে মোট ৩২টি দল অংশ নেয় এবং ৬৪টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।
-
আয়োজক দেশ: কাতার
-
ফাইনাল ভেন্যু: লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম, মোট ৮টি আধুনিক স্টেডিয়ামে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।
-
চ্যাম্পিয়ন দল: আর্জেন্টিনা, যারা ফ্রান্সকে ৩–৩ (টাইব্রেকারে ৪–২) ব্যবধানে হারিয়ে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ জেতে।
-
রানার্স আপ: ফ্রান্স
-
তৃতীয় স্থান: ক্রোয়েশিয়া
-
চতুর্থ স্থান: মরক্কো, যা ছিল প্রথম আফ্রিকান দেশ হিসেবে সেমিফাইনালে ওঠা।
-
ফাইনালের সেরা খেলোয়াড়: লিওনেল মেসি (Lionel Messi)
-
গোল্ডেন বল (সেরা খেলোয়াড়): লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)
-
গোল্ডেন বুট (সর্বোচ্চ গোলদাতা): কিলিয়ান এমবাপে (Kylian Mbappé) – ৮ গোল
-
গোল্ডেন গ্লোভ (সেরা গোলরক্ষক): এমিলিয়ানো মার্টিনেজ (আর্জেন্টিনা)
-
বেস্ট ইয়াং প্লেয়ার: এনজো ফার্নান্দেজ (আর্জেন্টিনা)
-
আয়োজক দেশের পারফরম্যান্স: কাতার কোনো ম্যাচে জয় পায়নি এবং গ্রুপ পর্বেই বিদায় নেয়।
-
প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন: প্রথমবারের মতো ব্যবহৃত হয় সেমি-অটোমেটেড অফসাইড টেকনোলজি (Semi-Automated Offside Technology)।
-
অফিসিয়াল বল: Al Rihla (আরবি অর্থে “যাত্রা”)
-
মাসকট: লা’ইব (La’eeb)
-
অফিসিয়াল সংগীত: “Hayya Hayya (Better Together)”
-
বিশেষত্ব: এটি ছিল শেষ বিশ্বকাপ যেখানে ৩২টি দল অংশ নেয়; ২০২৬ থেকে ৪৮ দল অংশগ্রহণ করবে।
ভবিষ্যৎ আয়োজক দেশসমূহ হলো — ২০২৬ সালে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকো, ২০৩০ সালে স্পেন, পোর্টুগাল ও মরক্কো (আংশিকভাবে দক্ষিণ আমেরিকায় কিছু ম্যাচ) এবং ২০৩৪ সালে সৌদি আরব। কাতার বিশ্বকাপ ফুটবলের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রযুক্তিনির্ভর ও সাংস্কৃতিকভাবে বৈচিত্র্যময় আয়োজন হিসেবে স্থান করে নিয়েছে।
0
Updated: 3 days ago
ব্যাডমিন্টন কোন দেশের জাতীয় খেলা?
Created: 3 days ago
A
মালয়েশিয়া
B
ইন্দোনেশিয়া
C
চীন
D
ইংল্যান্ড
কোনো দেশের জাতীয় খেলা নির্ধারণের জন্য সেটিকে সরকারিভাবে স্বীকৃতি ও দাপ্তরিকভাবে লিপিবদ্ধ করা প্রয়োজন। জাতীয় খেলা সাধারণত সেই দেশের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও জনপ্রিয়তার প্রতিফলন ঘটায়। এটি কেবল বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং জাতীয় পরিচয়ের অংশ হিসেবেও বিবেচিত হয়। যেমন, ইন্দোনেশিয়া সরকারিভাবে ব্যাডমিন্টনকে তাদের জাতীয় খেলা হিসেবে ঘোষণা করেছে, যা দেশটির ঐতিহ্য ও ক্রীড়াক্ষেত্রে বিশেষ অবস্থানকে প্রকাশ করে।
-
ইন্দোনেশিয়া: অফিসিয়াল জাতীয় খেলা ব্যাডমিন্টন; দেশটি দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বমানের ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় উৎপাদনের জন্য পরিচিত।
-
মালয়েশিয়া: জাতীয় খেলা সেপাক তাকরাও (Sepak Takraw), যা ফুটবল ও ভলিবলের মিশ্র এক অনন্য ক্রীড়া। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ঐতিহ্যবাহী খেলা এবং মালয়েশিয়ার সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
-
চীন: জাতীয় খেলা টেবিল টেনিস (Ping Pong); চীন বিশ্বে এই খেলায় আধিপত্য বিস্তার করেছে এবং এটি তাদের জাতীয় গৌরবের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত।
-
ইংল্যান্ড: জাতীয় খেলা ক্রিকেট, যা এখানেই উদ্ভব হয়েছিল। পরবর্তীতে এটি ভারত, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা প্রভৃতি দেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।
এইভাবে প্রতিটি দেশের জাতীয় খেলা তাদের ঐতিহ্য, জাতীয় মনোভাব ও ক্রীড়া ইতিহাসের প্রতিফলন ঘটায়, যা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সেই দেশের পরিচিতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
0
Updated: 3 days ago