নিম্নের কোনটির সাথে 'Ninety Degree East Ridge' সম্পর্কিত?
A
ভূ-উপগ্রহ
B
শৈলশিরা
C
সাবমেরিন
D
সমুদ্র খাত
উত্তরের বিবরণ
৯০° পূর্ব-শৈলশিরা হলো বঙ্গোপসাগরের মাঝ বরাবর বিস্তৃত একটি গুরুত্বপূর্ণ ভৌগোলিক গঠন, যা দ্রাঘিমা রেখা অনুসারে উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রসারিত। এর অবস্থান ও বিস্তৃতির কারণে এটি সমুদ্র ভূতত্ত্বে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
-
এই শৈলশিরাটি বঙ্গোপসাগরের মাঝ বরাবর উত্তর থেকে দক্ষিণ দিকে প্রায় ৯০° পূর্ব দ্রাঘিমা বরাবর বিস্তৃত বলে একে ৯০° পূর্ব শৈলশিরা বলা হয়।
-
এটি বেঙ্গল শৈলশিরা নামেও পরিচিত।
-
শৈলশিরাটি প্রায় ১৫° উত্তর অক্ষাংশ থেকে ৩০° দক্ষিণ অক্ষাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত।
-
এর মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৫,০০০ কিলোমিটার।
0
Updated: 1 month ago
গ্রিনিচ মান সময়ের সঙ্গে বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য কত ঘণ্টা?
Created: 1 month ago
A
৫ ঘণ্টা
B
৬ ঘণ্টা
C
৭ ঘণ্টা
D
৮ ঘণ্টা
গ্রিনিচ মান সময় (GMT):
-
গ্রিনিচ মান মন্দির যুক্তরাজ্যে অবস্থিত।
-
Greenwich Mean Time (GMT) হলো আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে প্রণীত সময় পদ্ধতি।
-
বাংলাদেশের সাথে GMT-এর পার্থক্য +৬ ঘণ্টা।
-
অর্থাৎ গ্রীনিচ মান সময়ের তুলনায় বাংলাদেশ সময় ৬ ঘণ্টা আগে।
-
পৃথিবীতে প্রতি ডিগ্রি দ্রাঘিমার জন্য সময়ের পার্থক্য হয় ৪ মিনিট।
-
বাংলাদেশ গ্রিনিচ মান মন্দির থেকে ৯০° পূর্বদিকে অবস্থিত, ফলে সময়ের পার্থক্য ৯০ × ৪ = ৩৬০ মিনিট বা ৬ ঘণ্টা।
-
গ্রিনিচের পূর্ব দিকে অবস্থিত স্থানগুলোর সময় গ্রিনিচের থেকে এগিয়ে থাকে।
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য নয় কোনটি?
Created: 1 month ago
A
মণিপুর
B
ত্রিপুরা
C
D
মেঘালয়
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য ৫টি হলো: আসাম, মিজোরাম, ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং পশ্চিমবঙ্গ
মণিপুর বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাজ্য নয়
বাংলাদেশের সীমান্ত সম্পর্কিত তথ্য:
-
ভারতের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা: ৩০টি
-
মিয়ানমারের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা: ৩টি
-
মোট সীমান্তবর্তী জেলা: ৩২টি
-
রাঙামাটি জেলা ভারত ও মিয়ানমার উভয় দেশের সীমান্তবর্তী
0
Updated: 1 month ago
নিম্নের কোনটি উঁচু উচ্চতার মেঘ?
Created: 1 month ago
A
কিউম্যুলাস
B
নিম্বাস
C
স্ট্রেটাস
D
সিরাস
মেঘের শ্রেণিবিভাগ: উচ্চতার ভিত্তিতে তিনটি প্রধান স্তর
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতার তারতম্যের উপর ভিত্তি করে মেঘকে তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়। এই শ্রেণিবিভাগ মেঘের গঠন, বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা এবং আবহাওয়ার পূর্বাভাস বুঝতে সহায়ক।
উঁচু উচ্চতার মেঘ: সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৬,০০০ মিটার বা তারও বেশি উচ্চতায় এই মেঘগুলো অবস্থান করে। এগুলো সাধারণত বরফ কণা দ্বারা গঠিত হয় এবং দেখতে পাতলা ও সাদা হয়। উঁচু উচ্চতার মেঘের প্রধান প্রকারগুলি হলো:
- সিরাস (Cirrus)
- সিরোকিউম্যুলাস (Cirrocumulus)
- সিরোস্ট্রেটাস (Cirrostratus)
মাঝারি উচ্চতার মেঘ: এই মেঘগুলো সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,০০০ মিটার থেকে ৬,০০০ মিটার উচ্চতার মধ্যে দেখা যায়। এগুলো জলীয় বাষ্প বা বরফ কণা দ্বারা গঠিত হতে পারে এবং এদের বিভিন্ন রূপ দেখা যায়। মাঝারি উচ্চতার মেঘের কয়েকটি উদাহরণ হলো:
- অল্টোস্ট্রেটাস (Altostratus)
- কিউম্যুলাসস্ট্রেটাস (Stratocumulus - এটি সাধারণত নিম্ন উচ্চতার মেঘ হলেও, কিছু ক্ষেত্রে মাঝারি উচ্চতায়ও দেখা যেতে পারে)
- নিম্বোস্ট্রেটাস (Nimbostratus)
নিম্ন উচ্চতার মেঘসমূহ: এই মেঘগুলো সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২,০০০ মিটার উচ্চতার মধ্যে অবস্থান করে। এগুলো সাধারণত জলীয় বাষ্প দ্বারা গঠিত এবং এদের মধ্যে অনেকগুলোই বৃষ্টিপাত ঘটায়। নিম্ন উচ্চতার মেঘের প্রকারভেদগুলো হলো:
- স্ট্রেটাস (Stratus)
- স্ট্রেটোকিউম্যুলাস (Stratocumulus)
- কিউম্যুলাস (Cumulus)
- কিউম্যুলোনিম্বাস (Cumulonimbus) - যা বজ্রপাতসহ ভারী বৃষ্টিপাত ঘটাতে সক্ষম।
এই শ্রেণিবিভাগ আবহাওয়াবিদদের মেঘ পর্যবেক্ষণ এবং আবহাওয়ার পূর্বাভাস প্রদানে একটি গুরুত্বপূর্ণ কাঠামো প্রদান করে।
0
Updated: 1 month ago