Which technology is used when withdrawing money from an ATM?
A
Barcode
B
Optical stripe
C
QR code
D
Magnetic stripe
উত্তরের বিবরণ
সঠিক উত্তর হলো ঘ) Magnetic stripe। অটোমেটেড টেলার মেশিন (ATM) একটি বিশেষ ধরনের ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং ডিভাইস, যা গ্রাহকদের ব্যাংক টেলার বা ক্লার্ক ছাড়াই নগদ টাকা উত্তোলনের সুযোগ প্রদান করে। ATM বৈদ্যুতিক চুম্বক এবং স্বয়ংক্রিয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে কাজ করে এবং যেখানে এটি স্থাপন করা হয়, সেই স্থলকে ATM বুথ বলা হয়।
তথ্যগুলো হলো
-
ATM বা অটোমেটেড টেলার মেশিন হলো এমন একটি ডিভাইস যা গ্রাহকদের ২৪/৭ সময় নিরাপদে টাকা উত্তোলনের সুবিধা দেয়।
-
ATM কাজ করে বৈদ্যুতিক চুম্বক ও স্বয়ংক্রিয় প্রযুক্তির মাধ্যমে।
-
গ্রাহক ATM কার্ড ব্যবহার করে কার্য সম্পাদন করেন।
-
টাকা উত্তোলনের সময় গোপন পিন কোড (PIN) ব্যবহার করা হয়।
-
যেখানে ATM স্থাপন করা হয়, তাকে ATM বুথ বলা হয়।
0
Updated: 1 month ago
The main disadvantage of TDM over FDM is:
Created: 3 weeks ago
A
Higher BW requirement
B
Noise immunity
C
Complex Synchronization
D
Limited frequency usage
Time Division Multiplexing (TDM) এবং Frequency Division Multiplexing (FDM) — উভয়ই মাল্টিপ্লেক্সিং কৌশল, যেখানে একাধিক সিগন্যাল একই ট্রান্সমিশন মাধ্যমে পাঠানো হয়। তবে তাদের কাজের ধরন ও প্রয়োজনীয়তা ভিন্ন। এই দুই পদ্ধতির মধ্যে TDM-এর প্রধান অসুবিধা হলো এর জন্য অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও জটিল সিঙ্ক্রোনাইজেশনের (Complex Synchronization) প্রয়োজন।
TDM-এ একটি নির্দিষ্ট যোগাযোগ চ্যানেলের সম্পূর্ণ ব্যান্ডউইডথ সময়ের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ভাগে বিভক্ত করা হয়, যেখানে প্রতিটি উৎস (source) নির্দিষ্ট একটি time slot পায়। ফলে একই চ্যানেল বিভিন্ন সময়ে একাধিক উৎসের ডেটা বহন করে। প্রেরক ও গ্রাহক উভয়ের ঘড়ি (clock) সম্পূর্ণ সমন্বিত থাকতে হবে যাতে প্রতিটি সিগন্যাল সঠিক টাইম স্লটে পাঠানো ও গ্রহণ করা যায়। যদি কোনো কারণে এই সিঙ্ক্রোনাইজেশন সামান্যও বিঘ্নিত হয় — যেমন timing jitter বা clock drift — তাহলে ডেটা পুরোপুরি বিকৃত হয়ে যেতে পারে। এই সূক্ষ্ম টাইমিং নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তাই TDM-এর সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
অন্যদিকে, FDM (Frequency Division Multiplexing) একাধিক সিগন্যালকে আলাদা আলাদা ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডে ভাগ করে। প্রতিটি উৎস সর্বদা তার নিজস্ব নির্দিষ্ট ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডে সিগন্যাল প্রেরণ করে, তাই এখানে সময়ের ওপর নির্ভরশীলতা নেই। ফলে FDM-এ ঘড়ির সিঙ্ক্রোনাইজেশন প্রয়োজন হয় না, যা ব্যবস্থাপনাকে তুলনামূলকভাবে সহজ করে তোলে।
কেন অন্যান্য বিকল্পগুলো ভুল:
-
ক) Higher Bandwidth Requirement: এটি ভুল কারণ TDM সাধারণত FDM-এর তুলনায় বেশি bandwidth-efficient। এখানে সম্পূর্ণ ব্যান্ডউইডথ একটি উৎস নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্যবহার করে, ফলে guard band ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না, যা FDM-এ অপরিহার্য।
-
খ) Noise Immunity: এটি TDM-এর দুর্বলতা নয়; বরং TDM সাধারণত digital signal transmission-এ ব্যবহৃত হয়, যা FDM-এর analog signal-এর তুলনায় বেশি noise resistant।
-
ঘ) Limited Frequency Usage: এই বক্তব্য বিভ্রান্তিকর। TDM সত্যিই একটি মাত্র ক্যারিয়ার ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে, কিন্তু এটি কোনো অসুবিধা নয়। TDM-এ চ্যানেল সংখ্যা নির্ধারিত হয় সময় ভাগ (time slots) দ্বারা, ফ্রিকোয়েন্সি দ্বারা নয়।
অতএব, দেখা যায় যে TDM-এর মূল অসুবিধা হলো Complex Synchronization-এর প্রয়োজনীয়তা, যেখানে প্রেরক ও গ্রাহকের মধ্যে নিখুঁত টাইমিং সমন্বয় না থাকলে পুরো যোগাযোগ প্রক্রিয়া ব্যর্থ হতে পারে। অন্যদিকে, FDM তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল কারণ এটি সময়ের পরিবর্তে ফ্রিকোয়েন্সি পৃথকীকরণের ওপর নির্ভর করে, যা অধিক সহজ ও নির্ভরযোগ্য সংকেত পরিবহন নিশ্চিত করে।
0
Updated: 3 weeks ago
Oracle সফটওয়্যার প্রধানত ব্যবহৃত হয়:
Created: 1 month ago
A
ডাটাবেজে ডেটা ম্যানেজ করার জন্য
B
ইন্টারনেট ব্রাউজ করার জন্য
C
সঙ্গীত প্লে করার জন্য
D
ছবি এডিট করার জন্য
Oracle সফটওয়্যার প্রধানত ডাটাবেজে ডেটা ম্যানেজ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি একটি শক্তিশালী রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (RDBMS), যা বড় পরিমাণে তথ্য সংরক্ষণ, অনুসন্ধান এবং পরিচালনা সহজ করে তোলে। Oracle সফটওয়্যার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, সরকারী সংস্থা ইত্যাদি ক্ষেত্রে ডেটা নিরাপদ এবং কার্যকরভাবে পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ডেটার স্থায়িত্ব, নিরাপত্তা এবং দ্রুত অ্যাক্সেস নিশ্চিত করে। অন্যদিকে, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, সঙ্গীত চালানো বা ছবি এডিট করার জন্য Oracle সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয় না। তাই Oracle-এর মূল কাজ হলো ডাটাবেজ পরিচালনা।
ডাটাবেস সম্পর্কে তথ্য:
-
ডাটাবেস হলো ডাটাসমৃদ্ধ এক বা একাধিক ফাইলের সমষ্টি, যেখানে তথ্য সংগঠিত ও সংরক্ষিত থাকে।
-
ডাটাবেসের প্রধান উপাদানসমূহ হলো:
১. ডাটা (Data) – তথ্যের মৌলিক উপাদান।
২. রেকর্ড (Record) – সম্পর্কিত ফিল্ডগুলোর সমষ্টি।
৩. ফিল্ড (Field) – ডাটার একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্র বা attribute।
৪. ডাটা টেবিল (Data Table) – রেকর্ড ও ফিল্ডগুলোকে সারণি আকারে সংরক্ষিত করার কাঠামো। -
Oracle RDBMS ব্যবহার করে এই উপাদানগুলো দ্রুত অনুসন্ধান, হালনাগাদ এবং পরিচালনা করা যায়।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি একটি ভুল IPv4 ঠিকানা?
Created: 2 months ago
A
256.1.1.1
B
100.64.0.1
C
198.51.100.23
D
172.31.255.255
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
আইপি এড্রেস (IP Address)
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
IPv4 ঠিকানা ও বৈধতা
IPv4 ঠিকানা:
-
IPv4 হলো ৩২-বিটের সংখ্যা, যা সাধারণত চারটি অক্টেট (Octet) আকারে লেখা হয়, প্রতিটি ৮-বিটের।
-
প্রতিটি অক্টেটের মান হতে পারে 0–255।
-
উদাহরণ: 192.168.0.1
ভুল ঠিকানা:
-
“256.1.1.1” অবৈধ, কারণ প্রথম অক্টেট 256, যা 0–255 সীমার বাইরে।
-
অন্যান্য ঠিকানা যেমন 100.64.0.1, 198.51.100.23, 172.31.255.255 বৈধ।
আইপি অ্যাড্রেসের ধরন:
-
ডটেড ডেসিমেল নোটেশন: 192.168.15.5
-
হেক্সাডেসিম্যাল নোটেশন: CO.A8.0F.05
-
বাইনারি নোটেশন: 11000000.10101000.00001111.00000101
IPv4 vs IPv6:
-
IPv4: ৩২ বিট, চারটি অক্টেট।
-
IPv6: ১২৮ বিট, ২¹²⁸ ডিভাইস সনাক্ত করতে সক্ষম।
উত্তর: ক) 256.1.1.1
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 2 months ago