মহাদেশীয় এবং মহাসাগরীয় প্লেটসমূহের সঞ্চালনের কারণে নিচের কোনটি ঘটে?
A
টর্নেডো
B
প্রবল বৃষ্টি
C
তুষারপাত
D
ভূমিকম্প
উত্তরের বিবরণ
পাত সঞ্চালন হলো পৃথিবীর সঞ্চালনশীল মহাদেশীয় ও মহাসাগরীয় পাতগুলির গতিশীলতা, যা ভূমিকম্পের প্রধান কারণ।
পাত সঞ্চালনের তথ্য:
-
যখন সঞ্চালনশীল পাতসমূহ পরস্পরের সাথে সংঘর্ষ করে, তখন ভূমিকম্প ঘটে। এজন্য পৃথিবীর ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চলগুলো সাধারণত পাটসীমা বরাবর অবস্থিত।
-
এছাড়া, যখন সঞ্চালনশীল পাত দুটি পরস্পর থেকে দূরে সরে যায় বা সামনে-পিছনে গতিশীল হয়, তখন ভূ-গর্ভে চাপের তারতম্য সৃষ্টি হয় এবং ফলস্বরূপ ভূমিকম্প ঘটে।
0
Updated: 1 month ago
কোনটি নবায়নযােগ্য সম্পদ হিসেবে বিবেচিত?
Created: 2 months ago
A
গ্যাস
B
তেল
C
কয়লা
D
বায়ু
অনবায়নযােগ্য সম্পদ:
-
একবার ব্যবহার করলে পুনরায় উৎপন্ন করা যায় না; মূলত প্রাকৃতিক।
-
উদাহরণ: তেল, গ্যাস, কয়লা, ইউরেনিয়াম।
নবায়নযােগ্য সম্পদ:
-
পুনঃপুন ব্যবহারযোগ্য, অদূর ভবিষ্যতেও ঘাটতির সম্ভাবনা কম।
-
উদাহরণ: সূর্যের আলো, নদীর পানি, সমুদ্রের জোয়ার-ভাটা ও ঢেউ, বায়ু, ভূ-উত্তপ্ত শক্তি।
চাও, আমি এটাকে আরও সংক্ষিপ্ত এক লাইনে সাজিয়ে দিতে পারি।
0
Updated: 2 months ago
বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ-পশ্চিমে কোন দেশ অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
বাংলাদেশ
B
ভারত
C
শ্রীলঙ্কা
D
ইন্দোনেশিয়া
বঙ্গোপসাগর হলো বিশ্বের বৃহত্তম উপসাগর এবং এশিয়ার কয়েকটি দেশের ভৌগোলিক অবস্থানের সঙ্গে সম্পর্কিত।
-
বেষ্টিত দেশসমূহ:
-
উত্তর-পশ্চিম ও পশ্চিমে: ভারত
-
পূর্বে: মায়ানমার
-
উত্তরে: বাংলাদেশ
-
দক্ষিণ-পশ্চিমে: শ্রীলঙ্কা
-
দক্ষিণ-পূর্বে: ইন্দোনেশিয়া
-
-
ভূপৃষ্ঠের আয়তন: ২,৬০০,০০০ বর্গকিলোমিটার
-
দৈর্ঘ্য: ২,০৯০ কিলোমিটার
-
প্রস্থ: ১,৬১০ কিলোমিটার
-
গড় গভীরতা: ২,৬০০ মিটার
-
সর্বোচ্চ গভীরতা: ৪,৬৯৪ মিটার
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
ভূকম্পন ও আগ্নেয়গিরি সক্রিয় অঞ্চল 'রিং অফ ফায়ার' কোন মহাসাগরীয় অববাহিকাকে ঘিরে আছে?
Created: 1 month ago
A
আটলান্টিক মহাসাগর
B
প্রশান্ত মহাসাগর
C
ভারত মহাসাগর
D
আর্কটিক মহাসাগর
রিং অফ ফায়ার (Ring of Fire) হলো প্রশান্ত মহাসাগরীয় অববাহিকাকে ঘিরে থাকা অশ্বখুরাকৃতি ভূকম্পন ও আগ্নেয়গিরি সক্রিয় অঞ্চল। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৪০,০০০ কিলোমিটার (২৪,৯০০ মাইল)। পুরো অঞ্চলে অসংখ্য সক্রিয় আগ্নেয়গিরি থাকায় এটিকে “রিং অফ ফায়ার” বলা হয়। এই অঞ্চল দ্বীপমালার সারি যেমন টোঙ্গা, নিউ হেব্রিডিস, ইন্দোনেশীয় দ্বীপপুঞ্জ, ফিলিপাইন, জাপান, কুরিল দ্বীপপুঞ্জ, আলেউশিয়ান দ্বীপপুঞ্জ এবং আর্ক-আকৃতির ভূ-আকৃতি যেমন উত্তর আমেরিকার পশ্চিম উপকূল ও আন্দেস পর্বতমালা অনুসরণ করে বিস্তৃত।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
বিশ্বের অধিকাংশ ভূমিকম্প এবং সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পগুলোর প্রায় সবকটি, এবং বিশ্বের প্রায় ৭৫% সক্রিয় আগ্নেয়গিরি এই অঞ্চলে ঘটে।
-
১৮০০ সালের পর থেকে রিং অফ ফায়ারে সংঘটিত গুরুত্বপূর্ণ আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুত্পাতের মধ্যে রয়েছে: মাউন্ট টাম্বোরা (১৮১৫), ক্রাকাতোয়া (১৮৮৩), নোভারুপটা (১৯১২), মাউন্ট সেন্ট হেলেন্স (১৯৮০), মাউন্ট রুইজ (১৯৮৫) এবং মাউন্ট পিনাতুবো (১৯৯১)।
-
উল্লেখযোগ্য ভূমিকম্পের মধ্যে রয়েছে: চিলি ভূমিকম্প (১৯৬০, ২০১০), আলাস্কা ভূমিকম্প (১৯৬৪), জাপান ভূমিকম্প (২০১১) এবং ২০০৪ সালের ভয়াবহ ভারত মহাসাগরীয় সুনামি সৃষ্টিকারী ভূমিকম্প।
0
Updated: 1 month ago