নিম্নোক্ত কোনটি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্য নয়?
A
জীবন, সম্পদ এবং পরিবেশের ক্ষতির পরিমাণ হ্রাস করা
B
দুর্যোগ পরবর্তী পুনরুদ্ধার কাজ ভালোভাবে সম্পন্ন করা
C
ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের মাঝে ত্রাণ পৌছানো ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করা
D
দুর্যোগ পরবর্তী ক্ষতিগ্রস্ত জনগণকে শুধু পর্যবেক্ষণ করা
উত্তরের বিবরণ
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা হলো একটি ব্যবহারিক বিজ্ঞান, যা দুর্যোগের ক্ষতি কমানো, প্রস্তুতি নেওয়া এবং ক্ষতিগ্রস্ত জনগণ ও পরিবেশের পুনরুদ্ধারে সহায়ক। এটি কেবল দুর্যোগপরে জনগণকে পর্যবেক্ষণ করার জন্য নয়, বরং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার তথ্য:
-
কার্যক্রমের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত: দুর্যোগ প্রতিরোধ, দুর্যোগ প্রস্তুতি, দুর্যোগে সাড়াদান ও পুনরুদ্ধার।
-
সার্বিক ব্যবস্থাপনা তিনটি সময়কালকে অন্তর্ভুক্ত করে: দুর্যোগপূর্ব, দুর্যোগকালীন এবং দুর্যোগপরে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার প্রধান উদ্দেশ্য:
১. দুর্যোগের সময় জীবন, সম্পদ ও পরিবেশের ক্ষতি এড়ানো বা ক্ষতির পরিমাণ হ্রাস করা।
২. প্রয়োজন অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের মধ্যে দ্রুত ত্রাণ পৌঁছে দেওয়া ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করা।
৩. দুর্যোগপরে পুনরুদ্ধার কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা।
0
Updated: 1 month ago
আয়তনের দিক থেকে দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের বৃহত্তম দেশ নিম্নের কোনটি?
Created: 1 month ago
A
কলম্বিয়া
B
উরুগুয়ে
C
পেরু
D
ব্রাজিল
দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ হলো একটি স্বাধীন দেশসমৃদ্ধ মহাদেশ, যা ১২টি দেশে বিভক্ত। এখানে রাজনৈতিক, ভাষাগত ও আয়তন ও জনসংখ্যার বৈচিত্র্য লক্ষ্য করা যায়।
দক্ষিণ আমেরিকা সম্পর্কে তথ্য:
-
মোট দেশ: ১২টি, যা স্বাধীন এবং জাতিসংঘভুক্ত।
-
দেশসমূহ: ব্রাজিল, কলম্বিয়া, আর্জেন্টিনা, পেরু, ভেনেজুয়েলা, চিলি, ইকুয়েডর, বলিভিয়া, প্যারাগুয়ে, উরুগুয়ে, গায়ানা, সুরিনাম।
-
আয়তনে বৃহত্তম দেশ: ব্রাজিল।
-
জনসংখ্যায় বৃহত্তম দেশ: ব্রাজিল।
-
ভাষা: ব্রাজিল, গায়ানা এবং সুরিনাম ছাড়া সমস্ত দেশে স্প্যানিশ সরকারী ভাষা।
-
ব্রাজিলের সরকারী ভাষা হলো পর্তুগিজ।
0
Updated: 1 month ago
বায়ুমণ্ডলে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ কত?
Created: 1 month ago
A
০.০১%
B
০.০৩%
C
০.৪১%
D
০.৮০%
বায়ুমণ্ডল
-
পৃথিবীকে ঘিরে থাকা গ্যাসীয় আবরণকে বায়ুমণ্ডল বলা হয়।
-
এটি ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০,০০০ কিলোমিটার উঁচু পর্যন্ত বিস্তৃত।
-
বায়ুমণ্ডল বিভিন্ন প্রকার গ্যাস ও জলীয় বাষ্পের সংমিশ্রণে গঠিত।
বায়ুমণ্ডলের উপাদানসমূহ:
-
নাইট্রোজেন (N₂): ৭৮.০২%
-
অক্সিজেন (O₂): ২০.৭১%
-
আর্গন (Ar): ০.৮০%
-
জলীয় বাষ্প (H₂O): ০.৪১%
-
কার্বন ডাই-অক্সাইড (CO₂): ০.০৩%
-
অন্যান্য গ্যাস: ০.০২%
-
ধূলিকণা ও কণিকা: ০.০১%
0
Updated: 1 month ago
স্থানীয় প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য ও বিবিধ ভৌগোলিক কারণে যে বায়ুপ্রবাহের সৃষ্টি হয় তাকে বলা হয় -
Created: 1 month ago
A
নিয়মিত বায়ুপ্রবাহ
B
স্থানীয় বায়ুপ্রবাহ
C
সাময়িক বায়ুপ্রবাহ
D
অনিয়মিতস্থানীয় বায়ুপ্রবাহ
স্থানীয় বায়ু হলো নির্দিষ্ট অঞ্চলের ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য ও প্রাকৃতিক কারণের কারণে সৃষ্ট আঞ্চলিক বায়ুপ্রবাহ।
-
বিভিন্ন দেশের স্থানীয় বায়ুর উদাহরণ:
-
রকি পাহাড়ের চিনুক
-
ফ্রান্সের কেন্দ্রীয় মালভূমি থেকে প্রবাহিত মিস্ট্রাল
-
আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ের পম্পাস অঞ্চলের উত্তর থেকে প্রবাহিত পাম্পেরু
-
আড্রিয়াটিক সাগরের পূর্ব উপকূলে বোরা
-
উত্তর আফ্রিকা ও দক্ষিণ ইতালিতে সিরাক্কা
-
আরব মালভূমির সাইমুম
-
মিসরের খামসিন
-
ভারতীয় উপমহাদেশের লু
-
-
উপত্যকা বায়ু: দিনের বেলা, পর্বতের গা বেয়ে উপরের দিকে প্রবাহিত বায়ু।
-
দিনের সময় পর্বতের পাদদেশের তুলনায় উপত্যকার তলদেশ তুলনামূলকভাবে শীতল থাকে।
-
ফলে পর্বতের পাদদেশে নিম্নচাপ এবং উপত্যকার তলদেশে উচ্চচাপ সৃষ্টি হয়, যা উপত্যকা বায়ু তৈরি করে।
-
-
পার্বত্য বায়ু: রাতের বেলা, তাপ বিকিরণের ফলে পর্বতের গাত্র শীতল হয় এবং উপত্যকা উষ্ণ থাকে।
-
এ সময় ভারী ও শীতল বায়ু পর্বতের গা থেকে উপত্যকার দিকে নেমে আসে, যা পার্বত্য বায়ু নামে পরিচিত।
-
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago